প্রতি পূর্ণিমার মধ্যরাতে একবার আকাশের দিকে তাকাই গৃগত্যাগী হবার মতো জোছনা কি উঠেছে? বালিকা ভুলানো জোছনা নয়। জে জোছনায় বালিকারা ছাদের রেলিং ধরে ছুটাছুটি করতে করতে বলবে- ওও মাগো, কি সুন্দর চাঁদ! নবদম্পতীর জোছনা ও নয়। জে জোছনা দেখে স্বামী গাড় স্বরে স্ত্রী কে বলবেন- দেখো দেখো নিতু চাঁদটা তোমার মুখের মতোই সুন্দর। কাজলা দিদির স্যাঁতস্যাঁতে জোছনা নয়। জে জোছনা বাসি স্মৃতি পূর্ণ ডাস্টবিন উল্টে দেয় আকাশে।কবির জোছনা নয়।জে জোছনা দেখে কবি বলবেন- কি আশ্চর্য রুপার থালার মতো চাঁদ। আমি স্বিদ্ধার্থের মতো গৃগত্যাগী জোছনার জন্য বসে আছি। জে জোছনা দেখা মাএ গৃগের সমস্ত দরজা খুলে যাবে।
Comments
হুম সবসময় দেখে স্বন্ধার পর দেখি।আমার আম্মু আব্বু তো সব সময় চিল্লায় শুধু বলে আকাশে কি দেখস?আবার মাঝেমধ্যে পাগল ও বলে।
আহ জোছনা। জোছনা দেখতে হয় সম্পূর্ণ একা না হয় প্রিয় কাউকে সাথে নিয়ে।এর চেয়ে বেশি কেউ থাকলে জোছনা দেখার ফিলটা থাকেনা।
হুম একদম রাইট।সবাই আসলে কালারের মর্মটা বুঝেনা।কালারে জে কত ফিল যারা উপভোগ করে তারাই জানে।
হুম।ধন্যবাদ কমেন্টের রিপ্লাই করার জন্য।পাশে আছি,আশা করি আপনিও থাকবেন।
আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতে কি ভালোবাসো? আমি তো খুব ভালোবাসি।।যখন নিজেকে খুব একা লাগে তখন আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকি।ওই আকাশটার সাথেই মনে জীবনের সব দুঃখ কষ্ট শেয়ার করা যায়