পুরো বিশ্ব আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের ফলাফলের উপর তাকিয়ে ছিল। প্রতীক্ষার সময় শেষ, আমেরিকান নির্বাচন কমিশন ফলাফল ঘোষণা করেছে। ফলাফল নিচে দেওয়া হল:
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইলেক্টোরাল ভোটের সংখ্যা 538 । রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হতে হলে 270 ইলেক্টোরাল ভোট পেতে হয়। আমরা ফলাফলে দেখতে পাচ্ছি যে জো বিডেন 290 এলেক্টরাল ভোট পেয়েছেন। অন্যদিকে, ডোনাল্ড ট্রাম্প 214 ভোট পেয়েছেন। জো বিডেন 20 টি ইলেক্টোরাল ভোট বেশি পেয়েছেন। জো বিডেনের বিজয়ী বক্তৃতা:
ফলস্বরূপ, জো বিডেন যুক্তরাষ্ট্রের 46 তম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়েছেন। বিশ্ব রাজনীতি মার্কিন রাষ্ট্রপতি দ্বারা প্রভাবিত। এ কারণেই বিশ্বজুড়ে মানুষ যুক্তরাষ্ট্রের ভোট নিয়ে একটু বেশিই আগ্রহী।
জো বিডেন তার নির্বাচনের পরে বিশ্ব রাজনীতিতে কী প্রভাব ফেলতে পারেন? আপনার মতামত কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না, পাশাপাশি লাইক এবং সাবস্ক্রাইব করে আমার সাথে থাকুন। ধন্যবাদ
...and you will also help the author collect more tips.
গণনা শুরু হওয়ার চার দিনের মাথায় অবশেষে এল মার্কিন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ফল। বর্তমান রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পকে পর্যদুস্ত করে জিতলেন ডেমোক্র্যাটিক দলের প্রার্থী জো বাইডেন। পেনসেলভেনিয়ার ২০ ইলেকটরাল কলেজ সিট জেতার সঙ্গে সঙ্গেই ২৭০ ম্যাজিক সংখ্যা পেরিয়ে গেলেন তিনি। এখন বাইডেনের দখলে ২৮৪ আসন। ট্রাম্প পেয়েছেন ২১৪। চার রাজ্যে এখনও ফলাফল আসেনি। ভাইস প্রেসিডেন্ট হবেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কমলা হ্যারিস। প্রথম এশিয়ান ও ব্ল্যাক মহিলা হিসেবে ভাইস প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন কমলা হ্যারিস।
বাইডেন এখনও এগিয়ে আছেন জর্জিয়া ও নেভাডায়। এই দুই রাজ্যে জিতলে তিনি ৩০৬টি ইলেকটরাল কলেজ ভোট পাবেন। ৫৩৮টি ইলেকটরাল কলেজের মধ্যে তাঁর ২৭০ দরকার ছিল। অন্যদিকে ট্রাম্প এগিয়ে নর্থ ক্যারোলিনা ও আলাস্কায়। সেখানে জিতলে তিনি ২৩২ আসন পাবেন। ট্রাম্প যদিও এই হার মেনে নেন নি ও আদালতে যাওয়ার কথা বলেছেন। প্রথা অনুযায়ী, আগামী বছরের শুরুতে দায়িত্ব নেওয়ার কথা বাইডেনের। তখনও যদি আইনি লড়াই না শেষ হয়, কিভাবে সেটা এখনও অনিশ্চিত। তবে ট্রাম্প ডাক ব্যালটে কারচুপির যে অভিযোগ করছেন সেটায় বিশেষ কোনও সারবত্তা নেই বলেই মনে করেন আইনি বিশেষজ্ঞরা।
জয়ের পর বাইডেন টুইটারে লেখেন যে তিনি সবার রাষ্ট্রপতি হবেন।