জীবনকে এক পেয়ালা চায়ের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। যতই তৃপ্তি সহকারে আমরা তা পান করি ততই দ্রুত তলার দিকে অগ্রসর হতে থাকি
Comments
ভোটের চা।😁😁😁
সত্যি কথা,❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤ ভাই আশা করি ভালো পোস্ট পাবে এবং সামনে আরও ভালো পোস্ট ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤পাবে
ধন্যবাদ, পাশে থাকার জ্ন্য
অতিমারী করোনা সিন্ধাবাদের দৈত্যের মত চেপে বসেছে প্রানসংহারেও উর্ধগতি।এরি মধ্যে খুলশী মার্টে খালাত ভাই ডা: সাদেকের(প্রফেসর পেডিয়াট্রিকস,ইউজিসি) মেয়ে ডা:বুশরা মাহজাবীনের বিয়ে খেতে গেলাম সস্ত্রীক।অভিনব অভিজ্ঞতা ঢোকার মুখে স্প্রে সিন্চন ও টেম্পারেচর মাপা হল।সম্ভবত ২০০৫-০৬ এরদিকের ঘটনা,আমি উপ-সচিব পদমর্যাদায় জিওসির সিভিল স্টাফ অফিসার এবং পাবলিক কলেজের ম্যানেজিং কমিটির সদস্যসাদেক বলল বড়ভাই বুশরা ক্যান্ট পাবলিক স্কুলে নির্বাচনী পরীহ্মা দিয়েছে একটু দেখেন।প্রিন্সিপ্যাল কর্নেল শাম্স আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের সতীর্থ,তাকে জানালাম,একটু পরে শাম্স অট্টহাসি হেসে জানাল বুশরা নির্বাচনী পরীহ্মায় ফার্ষ্ট হয়েছে তোমার সুপারিশের দরকার নেই। জীবনের নতুন অধ্যাএর সোপানে পা রাখা ডা: দম্পতির দাম্পত্য ও পেশাগত জীবনে উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি।
ধন্যবাদ
গল্প_ভালোবাসা_কাকেবলে গল্পটা না পড়লে খুব মিস করবেন 👈 মেয়েটি অষ্টম শ্রেনীতে পড়তো,আর ছেলেটি দশম শ্রেনীতে পড়তো 👈 তখনই তাদের রিলেশন হয়, দুই বছর যাবত সম্পর্ক খুব গভীর হয়ে ওঠে,😍 এর পর মেয়েটি যখন দশম শ্রেনীতে উর্ত্তীর্ন হয় তখন মেয়েটির মা-বাবা মেয়েটিকে বিয়ে দেওয়ার সিদ্বান্ত নেয় 😍 কথাটি মেয়েটি ছেলেটিকে বলে 🙄 এখন কি করবা করো, আমি তোমাকে ছাড়া বাঁচবো না, ছেলেটি ও মেয়েটিকে সত্যিই ভালোবাসতো 👈❤ _ছেলেটি কি করবে.?👈 ছেলেটির বড় ভাই একটা আছে সে ও বিয়ে করে নাই, এখন ছেলেটি বিয়ে করার প্রস্তাব দিবে কিভাবে ..? মা-বাবা কে বলবে কিভাবে ভীষণ টেনশনে পড়ে গেলো 😣 ছেলেটি নিজের মান-সম্মানের দিকে না তাকিয়ে মা-বাবা কে কান্না করে, আকুতি-মিনতি করে বল্লো মেয়েটি ও আমাকে ভালোবাসে ❤👈 আমি ও তাকে ভালোবাসি, যদি আপনারা মেনে না নেন আমাদের দুটি প্রান অকালে ঝরে যাবে, আমরা আত্মহত্যা করবো 😭👈 এমন অবস্থা দেখে ছেলেটির বাবা মা রাজি হলো ছেলেটির বাবা-মা ও এলাকার মেম্বার কে নিয়ে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে মেয়েদের বাড়িতে যায় 😍👈 _মেয়েটির বাবা কোন ভাবেই রাজি নই, পরবর্তী তে থ্রেড দেয় দ্বিতীবার বিয়ের কথা বল্লে আমি মামলা করতে বাধ্য হবো সবার সামনে অপমান করে ছেলেটির বাবা মা কে 👈😪 _ কয়েকদিন পর 👈 মেয়েটিকে দুবাই প্রবাসী একটা ছেলের কাছে বিয়ে দিয়ে দেয়, সুন্দরভাবে চলছে মেয়েটির সংসার 😘 মেয়েটির স্বামীর বিয়ের ৩মাস পর ছুটি শেষ, আবার দুবাই চলে যায়, যখন স্বামী বিদেশ যাচ্ছে তখন মেয়েটির পেটে ২মাস ১৫দিন দিনের সন্তানের গর্ভবতী মেয়েটি 😍 স্বামী দুবাই 👈😪 আরব যাওয়ার ১৫দিন পর ওখানে স্বামী মারা যায়,, একটি সড়ক দুর্ঘটনায়, এ কি আর্তনাদ মেয়েটির, একি হাহাকার 😍 স্বামীর মৃত্যুর ৪৫দিন পর আগের সেই প্রিয়জনের সাথে দেখা হলো, মেয়েটি কাঁদতে কাঁদতে ছেলেটিকে কথাটি বল্লো 😭 😧 ছেলেটি ও কাঁদতে লাগলো কথা গুলো শুনে, মেয়েটি ছেলেটিকে বল্লো তুমি কি এখন ও আমায় মেনে নিবে আমায়.?🙄🙄 আমি ৫মাসের গর্ভবতী,😘 ছেলেটি কিছুক্ষণ চুপ করে উত্তর দিলো তুমি ১টা সন্তান কেন ১০টা সন্তানের মা হলেও আমি তোমাকে মেনে নিবো আমি তোমাকেই ভালোবাসি...😘❤ একেই বলে ভালোবাসা একেই বলে কাছে আসা দৈয্য সহকারে পুরোটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ😘 গল্পটি কেমন লাগলো অবশ্যই জানাবেন, আপনাদের মন্তব্য পেলে 👈 গল্প লিখতে উৎসাহ পাই ❤😘 - 😍 অসংখ্য ধন্যবাদ সবাইকে 😍 গল্পটা পড়ে জন্য অনুরুধ রইল
১০০% সত্য কথা
জী, পাশে থাকবেন সবসময়,
right...but this post i also uploaded something ago.
Where did I not notice, then you ss on my messenger,
চা টা কি হাশেম সওদাগরের দোকানের চা? নাকি আব্দুর রহিম সওদাগরের দোকানে? নাকি ভোটের চা?