প্রাইস ট্যাগের দিকে না তাকিয়ে শোরুমে গিয়ে প্রতিমাসে ৪০-৫০ হাজার টাকার জামাকাপড় কেনা লোকজনকে দেখে একসময় খারাপ লাগতো...
সপ্তাহের সাত দিনই নামি-দামি রেস্টুরেন্টে গিয়ে চেকইন দেওয়া মানুষদের দেখে আফসোস হতো...
৫-৬ রুমের বিশাল ফ্ল্যাট, ডুপ্লেক্স বাসা, ৩-৪ গাড়ি নিয়ে চলা মানুষদেরকে দেখে চোখ উপরে উপরে উঠে যেতো...
কিন্তু এখন বুঝি, এইসব জিনিসের বেশিরভাগই দুর্নীতির টাকায় করা! এইসব লোকজনের ৯০% ই বিশাল রকমের ঘুষখোর!
বাংলাদেশে সরকারি চাকরির টাকায় গাড়ি - বাড়ি করা অনেক কঠিন কাজ! জাতীয় বেতন স্কেলের প্রথম ৩ ধাপে থাকলেও কঠিন, যদি না পারিবারিক সম্পত্তি ভালো থাকে। ব্যাবসা করলে সম্ভব, সৎ ভাবে ব্যাবসা করলে সেটাও কঠিন...
এসি গাড়িতে ঘুরার আগে, প্রতিদিন দামি রেস্টুরেন্টে যাবার আগে নিজের বাবার আয়-রোজগারের হিসাবটা একটু নিয়েন! তার বেতন কতো জেনে নিয়েন...
আমি জানি, তাই বাসে ঘুরতে আফসোস লাগেনা, টং দোকানে চা খাইতে আফসোস লাগে না! হালাল টাকায় খাচ্ছি, এইটা বিশাল শান্তি। রাতে ভালো ঘুম হয়....
Comments
Amazing writing dear.... very important point... thanks for sharing article..
অসৎ পথে রোজগার ভালো করা গেলেও সে টাকা পয়সার কোনো মূল্য থাকে না। এসি গাড়ি, বড় বড় রেস্টুরেন্টে খাবার খাওয়া, দামি পোশাক পড়লেও ভালোবাসা সে জায়গাই থাকে না।কিন্তু কম দামি পোশাক, টং দোকানে চা খাওয়া বাসে যাতায়াত করলেও সে জায়গায় অনেক ভালোবাসা জড়িয়ে আছে। সৎ ভাবে চলার আনন্দ এই আলাদা
এসি গাড়ি,নামি দামি রেস্টুরেন্ট,,নামি দামি পোশাকের চেয়ে, বাসে চড়ে যাতায়াত করা,টং দোকানে বসে চা খাওয়া, মধ্যে অনেক বেশি শান্তি পাওয়া যাই।
right. And everybody should maintains this tips.
একমত ভাই
You writing is so amazing dear sister. Carry on writing and writing one day you will Richa go must