আমাদের চারপাশে এমন কিছু শিশু দেখা যায় যারা স্বাভাবিক শিশুদের মতো নয়।তাদের দেহের গঠন আলাদা, তাদের আচরণ স্বাভাবিকের তুলনায় ধীর বা সমস্যাগ্রস্ত। এদের মধ্যে কেউ চোখে ভালো দেখতে পায় না, কারো হাঁটাচলায় অসুবিধা,অন্যের কথা বুঝতে দেরি হয়,কেউ বা বয়সে বড় হলেও শিশুদের মত আচরণ করে।এসব শিশু কোন না কোন প্রতিবন্ধীকতার শিকার। এরাই প্রতিবন্ধী শিশু। এদেরকে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু বলা হয়। দরিদ্র দেশ হিসেবে আমাদের দেশে এই সংখ্যা আরো বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
Comments
হুম আমাদের দেশ বাকি সব দেশের তুলনায় অনেক বেশি দরিদ্র যার কারণে একজন ব্যক্তি সঠিক পুষ্টিকর খাবার আর, উন্নত চিকিৎসা পাইনা, যার বলে বাচ্ছা গর্ভ অবস্থা সঠিক পুষ্টি অভিনেয় নানা রকম রোগের হয়,, নানা প্রতিবন্ধকতা স্বীকার হয় বাচ্ছরা।
খুব সুন্দর একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষনীয় পোষ্ট।এর জন্য আমাদের সমাজের দায়।পরিবারের গুরুজনরা দায়।একটা বাচ্চা পরিপূর্ণ হতে তার জন্য পুষ্টিকর খাবার চিকিৎসা বাসস্থান পরিবেশ সম্পূর্ণ সবকিছু পরিপূর্ণভাবে প্রয়োজন হয়। কিন্তু একটা বাচ্চা হওয়ার সময় যদি এগুলো বাধাগ্রস্ত হয়ে দাঁড়ায় তাহলে শিশুটি অটোজোমের পরিণত হয় জন্ম নেয়। এ অটোজোম শিশুগুলো আমাদের সমাজের জন্য বোঝা নয় এগুলো আমাদের সমাজকে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য অনেক দূর এগিয়ে গেছে অটোজোম শিশুরাও সাধারণ মানুষের মতো তারাও অনেক কিছু করতে পারে তারা ও এখন বিশ্বব্যাপী অনেক এগিয়ে গেছে তাদের আমরা করুণার দৃষ্টিতে নয় ভালোবাসা দৃষ্টিতে স্নেহ দৃষ্টিতে গ্রহণ করা উচিত
এই সব এর জন্য প্রথমেই দায়ী তার বাবা -মা। অশিক্ষিত থাকে যার ফলে সঠিক ভাবে কোনো কিছুর প্রতি ধারণা থাকে না। তারা অল্প বয়সে মা হয়ে যায় ফলে পুষ্টির অভাব দেখা দেখ। তারপর সঠিক সময়ে টিকা দেওয়া হয় না। টিকা দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। এইগুলো মেনে চললেই শিশুদের আর সমস্যা হবে না।।