মিথিলাঃ চলো না আমরা আজকে বিয়ে করে ফেলি..
আমিঃ কিন্তু তোমার ভাই,,,,
মিথিলাঃ তুমি আমাকে বিয়ে করে আমার ভাইয়ের সামনে যেতে পারবা না,,,
আমিঃ কেনো পারবো না অবশ্যই পারবো...
মিথিলাঃ তাহলে চলো আমরা আজকে বিয়ে করে ফেলি,,,
আমিঃ হুমমম,,, চলো,,,
দুজন একসাথে কোর্ড মেরেজ করতে যাবো ওমনি,,,, মিথিলার ভাইয়া আমার সামনে এসে দাড়ালো...
আসিফঃ তিই আমার বোনের সাথে প্রেম করে আমার বোনের ভালোবাসার গল্প আমাকে শুনিয়েছিস,,,
আমিঃ ভাই বিশ্বাস করেন আমি মিথিলাকে অনেক ভালোবাসি,,,
আসিফঃ ভালোবাসো না,,,ভালোবাসা দেখাইতাছি,,,
বলেই পিছন থেকে বন্দুকটা বের করে আমার মাথায় দরলো,,,
আমি এক চিৎকার দিয়ে ঘুম থেকে উঠে পড়লাম। আল্লাগো আপনি আজকে আমাকে বাঁচিয়েছেন,,, আল্লাহ এ সপ্নটি যেনো সত্যি না হয়,, এমন সময় আম্মু আমার রুমে আসলো,, হয়তো আমার চিৎকার শুনে..
আম্মুঃ কীরে চিৎকার দিলি কেনো...
আমিঃ আসলে আম্মু দেখতে চাইছি যে আমি কত জোরে চিৎকার করতে পারি,, এটা আরকি,,,!!
আম্মুঃ পাগল ছেলে কোথাকার,, যা ফ্রেশ হয়ে আয় আমি খাবার দিচ্ছি,,,
আমিঃ হুমম,, যাচ্ছি তুমি যাও,,,
আম্মুঃ হুমমম,,,,
আম্মু আমার রুম থেকে চলে যাওয়ার পর ভাবতে লাগলাম,, মিথিলা যদি আমাকে ভালোবেসে ফেলে তাহলে তাকে পাবো কীভাবে,,
এমন সময় মাথায় একটি বুদ্ধি বসলো,, আসিফ ভাই তো ভালোবাসার গল্পে পুরাই দেওয়ানা। তারমানে নিশ্চই তার কোনো না কোনো মেয়েতো পছন্দ অবশ্যই আছে,,,
তাকে যদি আসিফ ভাইয়ের সাথে মিলিয়ে দেওয়া যায়,, তাহলে পুরাই কাম হয়ে যাবে,,
আবার আম্মুর ডাক আসলো নিচ থেকে,, তাই উঠে ওয়াশরুমে চলে গেলাম ফ্রেশ হওয়ার জন্য,, ফ্রেশ হওয়া শেষ করে নিচে আসলাম খাবার খাওয়ার জন্য,,
খাবার খাওয়া শেষ করে চলে আসলাম। গন্তব্যে,, মানে রহিম চাচার দোকানে,,,
সেখানে এসে আকাশ ফোন দিলাম,,
আমিঃ আকাশ কই তুই,,,
আকাশঃ কেনো.. আমি বাড়িতে আছি...
আমিঃ রহিম চাচার দোকানে আয় তোর জন্য একটা সারপ্রাইজ আছে,,,
আকাশঃ সত্যি মামা,, বল না কী সারপ্রাইজ,,,
আমিঃ তুই আগে রহিম চাচার দোকানে আয়,, তারপর দেখবি,, কী সারপ্রাইজ...
আকাশঃ আচ্ছা তুই থাক আমি আসতেছি...
আমিঃ হুমম,,,তারাতরি আয়,,,
আকাশঃ ওকে....
আকাশের সাথে কথা বলা শেষ করে মোবাইলটা পকেটে রেখে দিলাম,, কিছুক্ষন পরে আকাশ এসে উপস্থিত,
আকাশঃ বল মামা কী সারপ্রাইজ,,,
আমিঃ আজকে মিথিলাকে প্রোপজ করবো ভাবছি,,,
আকাশঃ তো এটাতে আমার কী লাভ,,
আমিঃ ওমা কী কচ তোর নতুন ভাবিরে প্রোপজ করমু আর তুই খুশি হবি না,,
আকাশঃ এটা তোর সারপ্রাইজ ছিলো....
আমিঃ এটা থেকে বড় সারপ্রাইজ আর কী হতে পারে বল,,
আকাশঃ তোর সারপ্রাইজ এর গুষ্টিরে কিলাই,,, প্রচুর খিদা লাগছে,,, কিছু খাবা,,,
আমিঃ তোর যা মন চায় তুই খা,,,আর ওই যে মিথিলা চলে আসছে,,,
আকাশঃ হুমম,,তুই যা,,,
আমি তারাতারি করে মিথিলার সামনে গিয়ে দাড়ালাম,,,
আমিঃ হাই কেমন আছেন..??
মিথিলাঃ ভালো,,, আপনি কেমন আছেন...??
আমিঃ ভালো...!! আপনার সাথে কিছু কথা আছে...??
মিথিলাঃ কথা তো বলতেই আছেন,,,
আমিঃ না আসলে একটু ইম্পর্ট্যান্ট কথা আছে,,,
মিথিলাঃ হুমমম,,, বলেন,,,
আমিঃ আসলে আমি আপনাকে প্রথম যেদিন দেখছি,, সেধিনই আমি আপনাকে ভালোবেসে ফেলেছি,,,
মিথিলাঃ ওয়েট ওয়েট,, আপনি আমাকে কখন দেখলেন,, আমার তো দুটো চোখ ছাড়া কিছুই দেখা যায়,, না,,,
আমিঃ হুমম,, আপনার চোখ দেখেই আপনাকে ভালোবেসে ফেলছি,,,
মিথিলাঃ কী,, কেউ কারো চোখ দেখে কাউকে ভালোবাসে,,,
আমিঃ হুমমম,,, বাসতো,,,,এই যে আমি আপনাকে ভালোবেসে ফেলেছি শুধু আপনার এই মায়া ভরা চোখ দুটো দেখে,,,
মিথিলাঃ তো এখন আমি কী করবো...
আমিঃ আমার বুকের বাম পাশটায় এখনো একটু জায়গা খালি রয়েছে.. তো সেই জায়গাটা পুরন করতে আপনাকে দরকার,,,
মিথিলাঃ আপনি তো দেখছি অনেক রোমান্টিক কা বলতে পারেন,,,
আমিঃ এগুলো আপনাকে দেখার পর থেকেই শিখেছি,,
মিথিলাঃ আচ্ছা কালকে আমার ভাইয়া আমার সাথে আমার মাদ্রাসায় আসবে,,তার সামনে যদি আমাকে ফুল দিয়ে প্রোপজ করতে পারেন তাহলে আপাকে এক্স ফেট করবো...
আমিঃ সত্যি তো...
মিথিলাঃ সত্যি...
আমিঃ তাহলে আপনার মোবাইল নম্বরটা দিয়ে যান...!!
মিথিলাঃ হুমম,,, সেটা দেওয়া যায়,, উঠান,,
আমিঃ হুমমম,,,
মিথিলাঃ 0194**5....
আমিঃ থ্যাংস,,,
মিথিলাঃ ওয়েলকাম,,, এবার আমি যেতে পারি....
আমিঃ অবশ্যই....
মিথিলা তার মাদ্রাসার দিকে হাটা ধরলো... আর আমি তো আনন্দে পুরাই নাস্তা নাবুদ হয়ে গেলাম,,, আমি এক দৌরে রহিম চাচার দোকানের সামনে চলে আসলাম,,
আমিঃ মামা কাম হয়ে গেছে...
আকাশঃ মিথিলা রাজি হয়ে গেছে....
আমিঃ না এখনো পুরাপুরি হয়ে নি.. তবে যদি তার ভাইয়ার সামনে তাকে প্রোপজ করতে পারি তাহলে সে রাজি হয়ে যাবে....
আকাশঃ তুই কি পাগল হয়ে হেলি নাকি.. নিজের মৃত্যু নিজেই ডেকে আনছিস,,,
আমিঃ কেনো তুই আমার সাথে আছোস না,,,
আকাশঃ কে.. ভাই আমি পারুম না,,,,
আমিঃ আচ্ছা তাহলে আমি মিমকে ফোন দিচ্ছি....
আকাশঃ এই বেটা তুই কথায় কথায়,, মিমকে টানোচ কেনো...??
আমিঃ আচ্ছা আর টানবো না,, তুই শুধু কালকে আমার সাথে থাকবি..
আকাশঃ আচ্ছা থাকবো.. তবুও মিমকে কান পড়া কিছুই দিস না,,
আমিঃ আচ্ছা দিবো না,,,,
আমি আর আকাশ আরো কিছুক্ষন আড্ডা দিয়ে যে যার মতো বাসায় চলে আসলাম। বাসায় এসে ফ্রেশ হয়ে দুপুরের খাবার খেয়ে রুমে চলে আসলাম। আজকে আর বিকেলে রহিম চাচার দোকানে যাবো না,,, কালকে মিথিলাকে তার ভাইয়ের সামনে কীভাবে প্রোপজ করবো.. এটা নিয়ে ভাবতে হবে....
আজকে সারাটাদিন এই একটা কথা ভাবতে ভাবতে দিনটা কেটে গেলো.. রাতে ঘুমানোর আগে মিথিলাকে অনেক বার ফোন করছি বাট শুধু কেটে দিচ্ছে মনে হচ্ছে তার ভাই বা কেউ তার পাশে আছে তাই হয়তো....
তাই আজকের মতো ঘুমিয়ে পড়লাম।
সকালে উঠে খাবার খেয়ে রহিম চাচার দোকানের দিকে রওনা দিলাম,, আজকে সাথে বাইক নিয়ে বের হলাম,,
রহিম চাচার দোকানে আমি আর আকাশ দুজনে বসে ভাবতেছি কীভাবে মিথিলাকে প্রোপজ করা যায়,, হঠাৎ করে মাথায় একটা বুদ্ধি এলো.. সামনের থেকে এক গোছা ফুল হাতে নিলাম,, ফুল হাতে নিয়ে চাচার দোকানে বসে অপেক্ষা করছি কখন মিথিলা আসবো..
কিছুক্ষন পর মিথিলা আর তার ভাইয়ের দেখা মিললো..
আকাশঃ মামা সাবধানে যা,,
আমিঃ দোয়া করিস,,
বলেই সোজা মিথিলা আর তার ভাইয়ের সামনে চলে আসলাম...
চলবে......
ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন...
মিথিলাঃ চলো না আমরা আজকে বিয়ে করে ফেলি.. আমিঃ কিন্তু তোমার ভাই,,,, মিথিলাঃ তুমি আমাকে বিয়ে করে আমার ভাইয়ের সামনে যেতে পারবা না,,, আমিঃ কেনো পারবো না অবশ্যই পারবো... মিথিলাঃ তাহলে চলো আমরা আজকে বিয়ে করে ফেলি,,, আমিঃ হুমমম,,, চলো,,,
দুজন একসাথে কোর্ড মেরেজ করতে যাবো ওমনি,,,, মিথিলার ভাইয়া আমার সামনে এসে দাড়ালো... আসিফঃ তিই আমার বোনের সাথে প্রেম করে আমার বোনের ভালোবাসার গল্প আমাকে শুনিয়েছিস,,, আমিঃ ভাই বিশ্বাস করেন আমি মিথিলাকে অনেক ভালোবাসি,,, আসিফঃ ভালোবাসো না,,,ভালোবাসা দেখাইতাছি,,, বলেই পিছন থেকে বন্দুকটা বের করে আমার মাথায় দরলো,,,
আমি এক চিৎকার দিয়ে ঘুম থেকে উঠে পড়লাম। আল্লাগো আপনি আজকে আমাকে বাঁচিয়েছেন,,, আল্লাহ এ সপ্নটি যেনো সত্যি না হয়,, এমন সময় আম্মু আমার রুমে আসলো,, হয়তো আমার চিৎকার শুনে..
আম্মুঃ কীরে চিৎকার দিলি কেনো... আমিঃ আসলে আম্মু দেখতে চাইছি যে আমি কত জোরে চিৎকার করতে পারি,, এটা আরকি,,,!! আম্মুঃ পাগল ছেলে কোথাকার,, যা ফ্রেশ হয়ে আয় আমি খাবার দিচ্ছি,,, আমিঃ হুমম,, যাচ্ছি তুমি যাও,,, আম্মুঃ হুমমম,,,,
আম্মু আমার রুম থেকে চলে যাওয়ার পর ভাবতে লাগলাম,, মিথিলা যদি আমাকে ভালোবেসে ফেলে তাহলে তাকে পাবো কীভাবে,, এমন সময় মাথায় একটি বুদ্ধি বসলো,, আসিফ ভাই তো ভালোবাসার গল্পে পুরাই দেওয়ানা। তারমানে নিশ্চই তার কোনো না কোনো মেয়েতো পছন্দ অবশ্যই আছে,,, তাকে যদি আসিফ ভাইয়ের সাথে মিলিয়ে দেওয়া যায়,, তাহলে পুরাই কাম হয়ে যাবে,, আবার আম্মুর ডাক আসলো নিচ থেকে,, তাই উঠে ওয়াশরুমে চলে গেলাম ফ্রেশ হওয়ার জন্য,, ফ্রেশ হওয়া শেষ করে নিচে আসলাম খাবার খাওয়ার জন্য,, খাবার খাওয়া শেষ করে চলে আসলাম। গন্তব্যে,, মানে রহিম চাচার দোকানে,,, সেখানে এসে আকাশ ফোন দিলাম,,
আমিঃ আকাশ কই তুই,,, আকাশঃ কেনো.. আমি বাড়িতে আছি... আমিঃ রহিম চাচার দোকানে আয় তোর জন্য একটা সারপ্রাইজ আছে,,, আকাশঃ সত্যি মামা,, বল না কী সারপ্রাইজ,,, আমিঃ তুই আগে রহিম চাচার দোকানে আয়,, তারপর দেখবি,, কী সারপ্রাইজ... আকাশঃ আচ্ছা তুই থাক আমি আসতেছি... আমিঃ হুমম,,,তারাতরি আয়,,, আকাশঃ ওকে....
আকাশের সাথে কথা বলা শেষ করে মোবাইলটা পকেটে রেখে দিলাম,, কিছুক্ষন পরে আকাশ এসে উপস্থিত, আকাশঃ বল মামা কী সারপ্রাইজ,,, আমিঃ আজকে মিথিলাকে প্রোপজ করবো ভাবছি,,, আকাশঃ তো এটাতে আমার কী লাভ,, আমিঃ ওমা কী কচ তোর নতুন ভাবিরে প্রোপজ করমু আর তুই খুশি হবি না,, আকাশঃ এটা তোর সারপ্রাইজ ছিলো.... আমিঃ এটা থেকে বড় সারপ্রাইজ আর কী হতে পারে বল,, আকাশঃ তোর সারপ্রাইজ এর গুষ্টিরে কিলাই,,, প্রচুর খিদা লাগছে,,, কিছু খাবা,,, আমিঃ তোর যা মন চায় তুই খা,,,আর ওই যে মিথিলা চলে আসছে,,, আকাশঃ হুমম,,তুই যা,,,
আমি তারাতারি করে মিথিলার সামনে গিয়ে দাড়ালাম,,, আমিঃ হাই কেমন আছেন..?? মিথিলাঃ ভালো,,, আপনি কেমন আছেন...?? আমিঃ ভালো...!! আপনার সাথে কিছু কথা আছে...?? মিথিলাঃ কথা তো বলতেই আছেন,,, আমিঃ না আসলে একটু ইম্পর্ট্যান্ট কথা আছে,,, মিথিলাঃ হুমমম,,, বলেন,,, আমিঃ আসলে আমি আপনাকে প্রথম যেদিন দেখছি,, সেধিনই আমি আপনাকে ভালোবেসে ফেলেছি,,, মিথিলাঃ ওয়েট ওয়েট,, আপনি আমাকে কখন দেখলেন,, আমার তো দুটো চোখ ছাড়া কিছুই দেখা যায়,, না,,, আমিঃ হুমম,, আপনার চোখ দেখেই আপনাকে ভালোবেসে ফেলছি,,, মিথিলাঃ কী,, কেউ কারো চোখ দেখে কাউকে ভালোবাসে,,, আমিঃ হুমমম,,, বাসতো,,,,এই যে আমি আপনাকে ভালোবেসে ফেলেছি শুধু আপনার এই মায়া ভরা চোখ দুটো দেখে,,, মিথিলাঃ তো এখন আমি কী করবো... আমিঃ আমার বুকের বাম পাশটায় এখনো একটু জায়গা খালি রয়েছে.. তো সেই জায়গাটা পুরন করতে আপনাকে দরকার,,, মিথিলাঃ আপনি তো দেখছি অনেক রোমান্টিক কা বলতে পারেন,,, আমিঃ এগুলো আপনাকে দেখার পর থেকেই শিখেছি,, মিথিলাঃ আচ্ছা কালকে আমার ভাইয়া আমার সাথে আমার মাদ্রাসায় আসবে,,তার সামনে যদি আমাকে ফুল দিয়ে প্রোপজ করতে পারেন তাহলে আপাকে এক্স ফেট করবো... আমিঃ সত্যি তো... মিথিলাঃ সত্যি... আমিঃ তাহলে আপনার মোবাইল নম্বরটা দিয়ে যান...!! মিথিলাঃ হুমম,,, সেটা দেওয়া যায়,, উঠান,, আমিঃ হুমমম,,, মিথিলাঃ 0194**5.... আমিঃ থ্যাংস,,, মিথিলাঃ ওয়েলকাম,,, এবার আমি যেতে পারি.... আমিঃ অবশ্যই....
মিথিলা তার মাদ্রাসার দিকে হাটা ধরলো... আর আমি তো আনন্দে পুরাই নাস্তা নাবুদ হয়ে গেলাম,,, আমি এক দৌরে রহিম চাচার দোকানের সামনে চলে আসলাম,,
আমিঃ মামা কাম হয়ে গেছে... আকাশঃ মিথিলা রাজি হয়ে গেছে.... আমিঃ না এখনো পুরাপুরি হয়ে নি.. তবে যদি তার ভাইয়ার সামনে তাকে প্রোপজ করতে পারি তাহলে সে রাজি হয়ে যাবে.... আকাশঃ তুই কি পাগল হয়ে হেলি নাকি.. নিজের মৃত্যু নিজেই ডেকে আনছিস,,, আমিঃ কেনো তুই আমার সাথে আছোস না,,, আকাশঃ কে.. ভাই আমি পারুম না,,,, আমিঃ আচ্ছা তাহলে আমি মিমকে ফোন দিচ্ছি.... আকাশঃ এই বেটা তুই কথায় কথায়,, মিমকে টানোচ কেনো...?? আমিঃ আচ্ছা আর টানবো না,, তুই শুধু কালকে আমার সাথে থাকবি.. আকাশঃ আচ্ছা থাকবো.. তবুও মিমকে কান পড়া কিছুই দিস না,, আমিঃ আচ্ছা দিবো না,,,,
আমি আর আকাশ আরো কিছুক্ষন আড্ডা দিয়ে যে যার মতো বাসায় চলে আসলাম। বাসায় এসে ফ্রেশ হয়ে দুপুরের খাবার খেয়ে রুমে চলে আসলাম। আজকে আর বিকেলে রহিম চাচার দোকানে যাবো না,,, কালকে মিথিলাকে তার ভাইয়ের সামনে কীভাবে প্রোপজ করবো.. এটা নিয়ে ভাবতে হবে....
আজকে সারাটাদিন এই একটা কথা ভাবতে ভাবতে দিনটা কেটে গেলো.. রাতে ঘুমানোর আগে মিথিলাকে অনেক বার ফোন করছি বাট শুধু কেটে দিচ্ছে মনে হচ্ছে তার ভাই বা কেউ তার পাশে আছে তাই হয়তো.... তাই আজকের মতো ঘুমিয়ে পড়লাম।
সকালে উঠে খাবার খেয়ে রহিম চাচার দোকানের দিকে রওনা দিলাম,, আজকে সাথে বাইক নিয়ে বের হলাম,, রহিম চাচার দোকানে আমি আর আকাশ দুজনে বসে ভাবতেছি কীভাবে মিথিলাকে প্রোপজ করা যায়,, হঠাৎ করে মাথায় একটা বুদ্ধি এলো.. সামনের থেকে এক গোছা ফুল হাতে নিলাম,, ফুল হাতে নিয়ে চাচার দোকানে বসে অপেক্ষা করছি কখন মিথিলা আসবো..
কিছুক্ষন পর মিথিলা আর তার ভাইয়ের দেখা মিললো.. আকাশঃ মামা সাবধানে যা,, আমিঃ দোয়া করিস,, বলেই সোজা মিথিলা আর তার ভাইয়ের সামনে চলে আসলাম...
চলবে...... ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন...