দিনে ৩০টা করে ছবি তোলা মেয়েটা ৩০দিন মিলেও একটা ছবি তোলে না আর।
বছরে বেশ কয়েকবার বন্ধুদের সাথে ঘুরতে যাওয়া ছেলেটা কয়েক বছরেও ব্যস্ততা আর দায়িত্ব এড়িয়ে কোথায় যেতে পারে না আর।
সকাল-বিকাল মায়ের হাতে খাওয়া মেয়েটাই সংসারের ব্যস্ততার পরেও হাতে খাবার নিয়ে দৌড়াতে থাকে তারই ছোট্ট মেয়েটাকে খাওয়ানোর জন্য।
যে ছেলেটা কিছু না ভেবেই দু'হাতে টাকা নষ্ট করতো সেই ছেলেটাই এখন টাকার পেছন দৌড়ায় - সংসার খরচ! তাছাড়া কিছু জমানোও তো লাগে।
যে মেয়েটার মুখের হাসি বিলীন হতে দেয় না কখনোই তার পরিবারের কেউ, সেই মেয়েটাই আড়ালে খুব কেঁদে আবার দিব্যি হাসি মুখে ঘুরে। মনের চাপা কষ্ট বোঝে না কেউই।
যে ছেলেটা কখনও কিছু না পেলে জেদ করে বসতো, সেই ছেলেটাই নিজের চাওয়া-পাওয়া ভুলে সন্তানের চাহিদা পূরণে ব্যস্ত হয়ে পড়ে।
আসলে পরিস্থিতির পরিবর্তনে সবই সম্ভব।
দিনে ৩০টা করে ছবি তোলা মেয়েটা ৩০দিন মিলেও একটা ছবি তোলে না আর।
বছরে বেশ কয়েকবার বন্ধুদের সাথে ঘুরতে যাওয়া ছেলেটা কয়েক বছরেও ব্যস্ততা আর দায়িত্ব এড়িয়ে কোথায় যেতে পারে না আর।
সকাল-বিকাল মায়ের হাতে খাওয়া মেয়েটাই সংসারের ব্যস্ততার পরেও হাতে খাবার নিয়ে দৌড়াতে থাকে তারই ছোট্ট মেয়েটাকে খাওয়ানোর জন্য।
যে ছেলেটা কিছু না ভেবেই দু'হাতে টাকা নষ্ট করতো সেই ছেলেটাই এখন টাকার পেছন দৌড়ায় - সংসার খরচ! তাছাড়া কিছু জমানোও তো লাগে।
যে মেয়েটার মুখের হাসি বিলীন হতে দেয় না কখনোই তার পরিবারের কেউ, সেই মেয়েটাই আড়ালে খুব কেঁদে আবার দিব্যি হাসি মুখে ঘুরে। মনের চাপা কষ্ট বোঝে না কেউই।
যে ছেলেটা কখনও কিছু না পেলে জেদ করে বসতো, সেই ছেলেটাই নিজের চাওয়া-পাওয়া ভুলে সন্তানের চাহিদা পূরণে ব্যস্ত হয়ে পড়ে।
আসলে পরিস্থিতির পরিবর্তনে সবই সম্ভব।