লেবুর শরবতঃ
কোনো ভাবেই অস্বীকার করার মতো উপায় নেই যে ওজন কমাতে যে পানীয়টির কথা সবার প্রথমে মনে আসে সেটা হলো লেবুর শরবত।আমরা সমলে জানি লেবুর সরবত আমাদের শরিরের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু আমরা কি এটা জানি যে সকালে খালি পেটে যদি লেবুর শরবত পান করা হয় তাহলে আমাদের শরিরের ওজন কমানোর গতিতে ত্বরান্বিত করে, দেহকে দূষণ মুক্ত করে আর সারাদিনটা একধম ঝরঝরে করে রাখে।
গাজরের জুসঃ
এখন যেই জুস নিয়ে কথা বলবো সেটা হলো গাজরের জুস ।এই জুস এর মধ্যে ভরপুর থাকে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যারোটিন এবং ভিটামিন এ, বি১, বি৩, বি৬, সি এবং কে এই সকল ভিটামিন দিয়ে। তার সাথে এর মধ্যো থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা দেহের বিপাকক্রিয়াকে উন্নত করে এবং শরিরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারে।
বিট জুস:
এখন বলবো বিটরুটের কথা এই বিটরুটে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, জিংক ও খাদ্যআঁশ এবং সেই সাথে ভিটামিন এ, বি৬, সি, ডি এবং কে। এই সকল ভিটামিন এবং খাদ্যআঁশ আমাদের দেহ থেকে বিষাক্ত পদার্থ গুলোকে বের করে দেয়।এর ফলেই আমাদের দেহের ওজন অনেক কমে যায়।
ডালিমের জুসঃ
প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ এই পানীয়টি দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। এমনিতেই এর মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের ওজন কমানোর জন্য গতিকে ত্বরান্বিত করতে থাকে।
ক্রানবেরি জুসঃ
এই জুসটিও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের বেশ শক্তিশালী একটি উৎস এটি আমাদের দেহের ভেতরের সংরক্ষিত চর্বিকে ভাঙ্গনে মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজটা পালন করে।
করল্লার জুসঃ
াধারনত এটি খুব টিটা কিন্তু যদিও অনেকেই এটি এমদমি পছন্দ করেনা তাহলেও শুনতে অরুচিকর মনে হতেই পারে কিন্তু সত্যি বলতে করলার জুসে থাকা প্রয়োজনীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্টযা দেহকে সম্পূর্ণ রূপে আমাদের দেহের দূষণ গুলোকে দূর করতে সাহায্য করে এর সাথে হজমক্রিয়া উন্নত করেও অনেক সাহাজ্য করে এটি আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে আর দেহের মধ্যে যে কোষে চর্বি আসে তা জমা হতে বাঁধা দেয়।
আমলকীর জুসঃ
এখন যেটা নিয়ে কথা বলব সেটা হচ্ছে ভিটামিন সি এর একটি সমৃদ্ধ উৎস যাকে আমরা আমলকী বলে চিনি এবং এটি বমাদের দেহের মধ্যো বিপাকক্রিয়ার হার অনেক গুন বারিয়ে দেয় যা দেহের চর্বি জমা হতে বাধা দেয়।
গম পাতার রসঃ
আপনারা সকলেই শুনে হয়তো অনেকের অবাক লাগছে কিন্তু বিসয়টা সত্যি এটি আমাদের দেহের জন্য খুবই উপকারী এমটা জুস। আমাদের দেহের দূষণ দূর করার জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে আমরা রোজ গম পাতার রস খাবো যা আমাদের দেহের ওজন কমাতে আর ঔষধের মতও কাজ করবে ।এর মধ্যো পটাসিয়ামে ভরপুররয়েছে যা আমাদের দেহের ভেতর ক্যালরি বার্ন করে এবং এতে আরো রয়েছে খাদ্যআঁশ আমরা এর মাধ্যমে পেট ভরা থাকার অনুভূতি দিয়ে থাকে।
তরমুজের জুসঃ
গরমের সময় তরমুজ আমাদের সকলের একটা প্রিয় থাবার কিন্ততু আপনারা কি জানপন াাই তরমুজ রমুজের জুস ওজন কমানোর জন্য একটি আদর্শ পানীয় হতে পারে যা ইলেক্ট্রোলাইট, ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থে পরিপূর্ণ থাকে।
অ্যালোভেরা জুসঃ
আমরা জানি যে পানীয়টির স্বাদ খুব একটা মুখরোচক না কিন্তু পানীয়টি তাৎক্ষণিক ভাবে দেহের বিপাকক্রিয়াকে উন্নত করে । এই অ্যালোভেরার জুস নিয়মিত ভাবে যদি আমরা পান করি তবে এটি শুধু যে আমাদের ওজন কমাবে তা না এটি আমাদের চুল আর আমাদের তক কেও সুন্দর করে ।
ধন্যবাদ
খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন।খুব ভালো লেগেছে এবং অনেকেই উপকৃত হয়েছে।শুধু শরীর কমানোর জন্যই না লেবুতে আছে ভিটামিন সি যেটা আমাদের শরীরের প্রতিনিয়ত প্রয়োজন। কারন ভিটামিন সি শরীরে জমা থাকেনা এটা ঘামের সাথে বের হয়ে যায় তাই প্রতিদিন কম বেশি ভিটামিন সি খাওয়া প্রয়োজন। আর সেটি যদি হয় লেবু তাহলে তো আর কথাই নেই।ধন্যবাদ ভূল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।