রাসুল (সাঃ) বলেন..
"তুমি অধিক সংখ্যায়,
"লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ,"
বাক্যটি পড়ো। কেননা তা
হলো জান্নাতের গুপ্তধন।.. ❤🖤আল্লাহ তায়ালার মনোনীত ধর্ম ইসলাম,সংবিধান কোরআন,কোরআন পৃথিবীর শ্রেষ্ট বিদ্যাপিঠ,আল্লাহ আপনি আমাদেরকে আব্দুল্লাহ আল মামুন ভাইয়ার মতো এই বিদ্যাপিঠের শ্রেষ্ট ছাত্র হিসেবে কবুল করে নিন" তোমরা আল্লাহর কাছে চাইলে জান্নাতুল ফেরদৌস চাইবে, কেননা এটাই সবচেয়ে উওম ও সর্বোচ্চ জান্নাত।"শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
১. পাঠ করুন আপনার পালনকর্তার নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন।
২. সৃষ্টি করেছেন মানুষকে জমাট রক্ত থেকে।
৩. পাঠ করুন, আপনার পালনকর্তা মহা দয়ালু,
৪. যিনি কলমের সাহায্যে শিক্ষা দিয়েছেন,
৫. শিক্ষা দিয়েছেন মানুষকে যা সে জানত না।
_______[সূরা আলাকঃ ১-৫]
কোরআন শরিফের বহু জায়গায় এর বিশদ বর্ণনা এসেছে। সুরা বাকারার শুরুর দিকে ইহুদি জাতির ওপর আল্লাহর রহমত এবং প্রায় ১২টি কুকর্ম ও আল্লাহর পক্ষ থেকে এর শাস্তির বিবরণ রয়েছে। আল্লাহ তাদের মিসরের ফেরাউনের হাত থেকে রক্ষা করার পর মুসা (আ.) তুর পাহাড়ে আল্লাহর পক্ষ থেকে তাওরাত আনার জন্য গেলে তারা গরুর বাছুরের পূজা আরম্ভ করে। আল্লাহ তাদের এর শাস্তি দিয়ে ক্ষমা করার পর আবার তারা বায়না করে বসে আল্লাহকে স্বচক্ষে দেখার জন্য। এ জন্য তাদের ওপর ফেরেশতার মাধ্যমে তুর পাহাড় উঠিয়ে শাস্তির ভয় দেখানো হয়। মুসা (আ.)-এর দোয়ায় তাদের জন্য কুদরতি খাবারের ব্যবস্থা করা হলে তারা অকৃতজ্ঞ হয়ে তা খেতে অস্বীকার করে। কখনো তারা মুসা (আ.)-এর ওপর খারাপ অসুস্থতা ও ব্যভিচারের অপবাদ দেয়। এভাবে হজরত মুসা (আ.) আজীবন তাদের নিয়ে কষ্ট করেন।
কোরআন শরিফের বহু জায়গায় এর বিশদ বর্ণনা এসেছে। সুরা বাকারার শুরুর দিকে ইহুদি জাতির ওপর আল্লাহর রহমত এবং প্রায় ১২টি কুকর্ম ও আল্লাহর পক্ষ থেকে এর শাস্তির বিবরণ রয়েছে। আল্লাহ তাদের মিসরের ফেরাউনের হাত থেকে রক্ষা করার পর মুসা (আ.) তুর পাহাড়ে আল্লাহর পক্ষ থেকে তাওরাত আনার জন্য গেলে তারা গরুর বাছুরের পূজা আরম্ভ করে। আল্লাহ তাদের এর শাস্তি দিয়ে ক্ষমা করার পর আবার তারা বায়না করে বসে আল্লাহকে স্বচক্ষে দেখার জন্য। এ জন্য তাদের ওপর ফেরেশতার মাধ্যমে তুর পাহাড় উঠিয়ে শাস্তির ভয় দেখানো হয়। মুসা (আ.)-এর দোয়ায় তাদের জন্য কুদরতি খাবারের ব্যবস্থা করা হলে তারা অকৃতজ্ঞ হয়ে তা খেতে অস্বীকার করে। কখনো তারা মুসা (আ.)-এর ওপর খারাপ অসুস্থতা ও ব্যভিচারের অপবাদ দেয়। এভাবে হজরত মুসা (আ.) আজীবন তাদের নিয়ে কষ্ট করেন।
👉মানবিক খারাপ গুণাবলীগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করা
মানুষ হিসেবে আমাদের কিছু খারাপ মানবিক গুণাবলী থাকা স্বাভাবিক। কিন্তু একজন দা’ঈ হিসেবে অবশ্যই তা সংশোধন ও নিয়ন্ত্রণ করার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। বিশেষ করে তা যেন জনসমেক্ষে কোনভাবেই প্রকাশ না পায় তা খেয়াল করতে হবে। আমাদেরকে মনে রাখতে হবে যে, আমাদের শ্রোতারা যখন আমাদের কথাগুলো শোনে তখন তারা আমাদের দেখেও। তারা আমাদেরকে অনুকরণীয়, অনুসরণীয় মনে করে বলে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে আমাদেরকে ডেকে নিয়ে আসে, অনেক কষ্ট সহ্য করে আমাদের কথা শোনে। সেখানে আমাদের মানবিক খারাপদিকগুলো ফুটে উঠুক তা তারাও চায় না। বিশেষ করে, ইসলামী আলোচনায় রাগ এবং তার বহিঃপ্রকাশকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এটি সত্য যে, রেগে গেলে মানুষ কী বলে তা ঠিক রাখতে পারে না। সুতরাং এসময় ভুল হবার সম্ভাবনাই বেশি। শুধু তাই নয়, বাস্তব ক্ষেত্রে দেখা যায় একজন ওয়ায়েজ বা বক্তা রাগান্বিত অবস্থায়ই অশালীন, অশ্রাব্য ভাষারই শুধু ব্যবহার করেন না, বরং ভুল সিদ্ধান্তও গ্রহণ করেন। এটি কখনই ইসলাম ও মুসলিমদের জন্যে কল্যাণকর হতে পারে না। এর পাশাপাশি আমাদের কন্ঠস্বরকেও নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এমন চেঁচামেচি, উচ্চকন্ঠ করা যাব
প্রত্যেক জাতির মধ্যে একজন করে রাসুল পাঠানো হয়েছে এবং তাঁর মাধ্যমে সবাইকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে যে কিভাবে প্রভুর ইবাদত করতে হবে। (১৬ঃঃ৩৬)
তার মানে বুঝা গেল কোন না কোন সম্প্রদায় এর কাছে কোন না কোন নবী রসুল এসেছিলেন।
আর হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) হচ্ছেন শেষ নবী ও রসুল। তিনি প্রেরিত হয়েছেন গোটা মানব জাতীর জন্য। আর কোরান হচ্ছে শেষ কিতাব বা জীবন বিধান। তাই অনেকের ধারনা হচ্ছে ইসলাম ধরমের প্রবর্তক হলেন মুহাম্মদ (সাঃ)।
আর ইসলাম ধর্ম কেউ প্রতিষ্ঠা করেনি। এটি আল্লাহ তালা প্রতিষ্ঠা করেছেন। নবী ও রাসুল গন ছিলেন এর বার্তা বাহক।
এ বেপারে কুরান মাজীদে বলে আছে।
আমি (আল্লাহ) ইসলাম কে সঠিক দ্বীন হিসাবে মননিত করলাম (সুরা ইয়াসি)।
দ্বীন ইসলামের আলো ছড়িয়ে দেওয়া প্রতিটি মুসলিম ভাই-বোনের দায়িত্ব। এগিয়ে আসুন, ছড়িয়ে দিন দ্বীন ইসলামের আলো! 😍
মনের আকষণ থাকা পযন্ত কুরআন পড়বে।মনের ভাব পরিবর্তিত হলে অথাৎ আগ্রহ কমে গেলে তা ছেড়ে উঠে যাবে।
(প্রিয় নবী (সঃ)
Nice Post Alhamdulillah