অসীম_সীমানায়_আকাশ
part : 15 (last)
writer : Mohona
.
কিছুদিনপর...
অসীম-আকাশ আলাদা হয়ে গেলো। তা দেখে কেউ পৈশাচিক হাসি হাসছে।
☆: এখন... এখন কোথায় গেলো বন্ধুত্ব ? কোথায় গেলো ভালোবাসা? এখন হাসবো আমি কাদবে তোমরা....
.
অরনী: hello...
☆: হামম।
অরনী: অসীম আকাশের তালাক হয়ে গেছে। গোপন রাখা হয়েছে।
☆: হামম।
অরনী: এখন কি আমি আকাশকে বিয়ে করতে পারি?
☆: নিশ্চয়ই পারো। তবে কিছুদিন পর....
অরনী: কেন?
☆: বলেছি তাই.....
অরনী: আপনার কি আরো কোনো plan আছে?
☆:তোমার সাহস দেখে অবাক হচ্ছি। তুমি আমাকে প্রশ্ন করছো....
অরনী: sorry....
☆: রাখছি....
.
অপূর্ব: স্যার অসীম-আকাশের divorce হয়ে গেছে।
☆: জানি....
অপূর্ব: স্যার next plan কি?
☆: জেনে যাবে....
অপূর্ব: স্যার অসীমকে আমি ভীষন ভালোবাসি।
☆: no worry .. তোমার সাথেই ওর বিয়ে হবে। no worry ...
অপূর্ব: thank u sir...
☆: bye...
অপূর্ব : bye sir...
.
☆: হায়রে পিরিতি... পাগল বানাইলো
কিন্তু অসীম তো আর কারোনা । কেবল আমার। আমার খাচায় বন্দী থাকতে হবে অসীমকে। আর মরতে হবে আকাশকে। এটাই হয়তো ইতিহাস হবে। কারন প্রথম অসীম বন্দী হবে।
আমি বন্দী করবো। আর এউ প্রথম আকাশ ধংব্স হবে।
অসীমের সীমানায় থেকে আকাশ হারিয়ে যাবে। অসীম সীমানায় কেবল ১জন থাকবে আর সে আমি।
.
১মাসপর...
আকাশ : জানু... আমরা বিয়ে কবে করবো?
অরনী : তুমি বললে আজই....
আকাশ : সত্যি? 😀 ।
অরনী: হামম।
আকাশ : তাহলে কাল করবো... কেমন ?
অরনী: হামম।
আকাশ : অবশেষে আমি তোমায় পাবো।
অরনী: অবশেষে আমি তোমার হবো। ভালোবাসি।
আকাশ : আমিও অসী......ম ভালোবাসি।
অরনী : অসীমের নামটা না নিলেই নয়?
আকাশ : আরে ভাই এই অসীম সেই অসীম না। এটা অসমাপ্ত অসীম । যার সীমা নেই। অসীম ভালোবাসা মানে সীমাহীন ভালোবাসা। আকাশের ভালোবাসা হলো সীমাহীন ভালোবাসা। অসমাপ্ত ভালোবাসা.... যা কখনো শেষ হবেনা।
অরনী : তুমি আমায় এতো ভালোবাসো।
আকাশ : yes বেবি... i love my love.....
.
ওদিকে....
অপূর্ব : কবে তুমি আমি এক হবো।
অসীম: যেদিন আপনি বলবেন....
অপূর্ব : এখনো আপনি করে বলবে?
অসীম : হামম। you are special one...
অপূর্ব : তাই বুঝি?
অসীম : হামম।
অপূর্ব : আমি তোমাকে সুবিশাল সাগরের মতো ভালোবাসি....
অসীম : আর আমার ভালোবাসা অন্তহীন আকাশ ....
অপূর্ব : হায় ম্যা মারজাওয়া.... দেখি কালই court marriage করতে পারি কিনা...
.
রাতে...
অসীম : রাত ১১ বাজে... হতচ্ছারাটা কোথায়? ধরা-টরা পরেনি তো?
আকাশ : কার এতো ক্ষমতা যে আকাশকে ধরে?
অসীম : এতো লেট হলো কেন আসতে? actually আসার কি দরকার ছিলো? অরনীর কাছে থাকলেই তো পারতে? 😤।
আকাশ : হামম। থাকবোই তো। তবে কাল থেকে... afterall কালকে ওকে বিয়ে করবো যে। 😜।
অসীম : যা তুই কর বিয়ে। ১০০টা বিয়ে কর। এসেছিস কেন? দূর হয়ে যা...
আকাশ : এমা কাদছো কেন?
অসীম : সরতে বলেছিনা...
আকাশ অসীমকে বুকে জরিয়ে নিলো।
আকাশ : কাদছো কেন ? তোমার চোখের পানি যে আমার সহ্য সীমার বাইরে...
অসীম : ভয় করছে... কাল কি হবে?
আকাশ : কিছুই হবেনা... সব ঠিক হবে। সত্য সামনে আসবে।
অসীম : তবুও ভয় করছে। কে শত্রু সেটাও জানিনা... আর বিয়ে?
আকাশ : আরে ধুর বোকা.... বিয়ে কেন হবে? আমাদের কি divorce হয়েছে? হয়নি। তাইনা? আর বিয়ে ? বিয়ে কি করে হবে? divorce না হলে কি বিয়ে হয়? divorce paper এ যেমন আমাদের নকল signature ছিলো তেমনি marriage registry paper এও নকল signature করবো।
অসীম : জানিনা তবুও ভয় কেন করছে? যদি ওরা বুঝে যায়?
আকাশ : যখন ওটাতে বোঝেনি তখন এটাতে কিভাবে বুঝবে? ওরা ওদের ধংব্স খেলায় এতোটাই মত্ম যে ওরা এটা চেক করার অবস্থাতেই নেই। এটা ওরা দেখেই নি যে পেপারে আকাশ-অসীম actually signature নেই.... এমনিতেই কিছু কারুকাজ... আমি আছি তো... বিশ্বাস রাখো। অসীম-আকাশ এক থাকলে সারা দুনিয়াকে হারাতে পারি।
অসীম : অনেক বেশি ভালোবাসি তোমায় কোনো কিছুর বিনিময়েই তোমাকে হারাতে পারবোনা। তুমি আমার সব...
আকাশ : হামমম। এখন তোমাকে ভালোবাসতে দাও....
.
পরদিন...
marriage registry office ...
আকাশ-অরনী আর অপূর্ব-অসীম আলাদা আলাদা ভাবে পৌছালো। তবে একসাথে পৌছালো। অসীম-আকাশ ২জন ২জনকে ১টা লুক দিয়ে ভেতরে ঢুকলো। আকাশের সাথে আছে তাপস, আভা , রিহান , রুবেল।। আর অসীমের সাথে আছে দীপ্ত, জ্যোতি, তমা, সভ্য।
আগে আকাশ-অরনী registry হলো। আকাশ signature করে দিলো। তবে সেটা ওর signature না। তবে ভুলভাল। কিছুটা একই দেখতে। যেটা আকাশ না হয়ে বাতাস লেখা হয়। এখন অপূর্ব-অসীমের পালা... অসীম signature করলো। নকল। সসীম লেখার মতোন । অপূর্ব করবে তখনই
অপূর্বর ১টা ফোন এলো। সেই বসের ফোন থেকে। তাই অপূর্ব গেলো। কথা বলে এসে পেপারে signature করবিয়ে টিয়ে করে ওর বের হচ্ছে। গাড়িতে উঠবে তখন কোথায় থেকে অনেক গুলো মুখোশ পরা লোক এসে আকাশ-অরনী আর অপূর্ব-অসীমকে তুলে নিয়ে গেলো। চোখ-মুখ কালো কাপড়ে বেধে।
আকাশ মনে মনে : অসীম nervous হয়ো না please ... একটু সামলে রাখো। আল্লাহ চোখ মেলে যেন অসীমকে পাই....
অসীম মনে মনে : আমার আকাশ যেন ঠির থাকে... জানি না কি হবে?
অপূর্ব মনে মনে : এটা কি হলো? স্যারের কোনো চাল নয়তো? আমি কি ভুল কিছু করলাম?
অরনী মনে মনে: কি হচ্ছে এসব? স্যারই করছে। যদি স্যার কিছু উল্টা পাল্টা করে তবে i swear আমি কি করবো নিজেও জানিনা।
.
কিছুক্ষনপর...
১টা অন্ধকার রুমে বসে আছে। ওদের ওপর হঠাৎ লাইট জ্বলে উঠলো। অসীমের পাশে আকাশকে বসা দেখে সবাই অবাক।
☆:
🎶🎵🎶
ইয়ে দোস্তি....
হাম নেহি তোরেঙ্গে...
তোরেঙ্গে দাম মাগার
তেরে সাথ না ছোরেঙ্গে...
🎶🎵🎶
uffs... এটা? নাকি
🎶🎵🎶
ভালোবাসবো বাসবো
রে বন্ধু
তোমায় যতনে...
🎶🎵🎶
অসীম-আকাশ কন্ঠ শুনে আন্দাজ করতে পারলো কে? তবুও যেন বুঝতে চাইছে না। কারন এমনটাও হতে পারে? সে অন্ধকার ছেরে আলোতে বেরিয়ে আসছে । ধীরে ধীরে...
অসীম-আকাশ দোআ করছে যেন এটা সে না হয়। কিন্তু ওদের দোআ কবুল হলোনা । অন্ধকার থেকে
অসীম-আকাশ : সভ্য?তুই?
আকাশ : এটা কেমন বেহুদা মজা সভ্য? hey you... অসীম মিষ্টি... এসবের মানে কি?
অসীম : shut up... এই সভ্য...
তুই আমাদের এখানে তুলে এনেছিস কেন? পাগল টাগল হলি নাকি?
সভ্য: হ্যা আমি পাগল। বদ্ধ উন্মাদ। তোর ভালোবাসায়... ছোটথেকে। কিন্তু তুই তো আকাশ বলতে অজ্ঞান... তোদের bloody friendship ...এর জন্য...
আকাশ : কি বলতে চাইছিস কি?
সভ্য: খুব স্বাভাবিক ১টা কথা। সেটা হলো এই যে আমি অসীম-আকাশের বন্ধুত্বকে ঘৃণা করি... ভালোবাসাকে ঘৃণা করি... আকাশকে ঘৃণা করি... অনেক বেশি।
যতোটা না অসীমকে ভালোবাসি তার থেকে বেশি আকাশকে ঘৃণা করি...
অসীম : মানে? কি বলছিসসভ্য:কেন? শুনতে পাসনি? পাবি কি করে? তুই তো কেবল আকাশ আকাশ আকাশ ... কিন্তু এখন তো আকাশকে ঘৃণা করিস। তবে কেন আমায় নিয়ে উদাসীন। কেন বুঝতে পারছিসনা যে তোকে ভালোবাসি...
i just love you..
অপূর্ব: স্যার... she is my wife now... so.. mind your language ..
সভ্য রেগে ওর দিকে তাকালো।
সভ্য: your wife.. ?
হাহাহাহা... no mr. fool... she is now my wife... মিসেস সভ্য অসীম মিষ্টি... যাই হোক তোমার সাথে পরে কথা বলবো।
আকাশ : তোর যা মন চায় কর। আমাকে আর অরনীকে ছেরেদে...
সভ্য: তোকে ছেরে দিলে তোকে মারবো কি করে? আজকে তো তুই মরবি। কিন্তু না অসীমকে ভালোবেসে মরবি আর না অসীমের বন্ধুত্ব নিয়ে। মরবি অসীমকে ঘৃণা করে।
অরনী: আমার আকাশের যদি টোকাও লাগে i will kill you...
সভ্য: নিজেকে বাচিও তাই বেশি। কোথায় যেন ছিলাম? ও হ্যা...
তোদের ২জনকে একসাথে দেখে তো আমার বিরক্ত লাগে। তোদের লাগেনা? ক্লাসে অসীমের সাথে কে বসবে? আকাশ ।
অসীমের best friend কে? আকাশ ...
অসীম যাকে ভালোবেসে সে কে? আকাশ ...
আকাশ ... আকাশ ... আকাশ ....
এতোগুলো বছর অসীমের কাছে কে ছিলো? সভ্য...
অসীমকে অসীম ভালোবাসে কে? সভ্য।
অসীম কার জীবন? সভ্যর।
তবে? তবে কেন আকাশসীম : তুই বলছিস কি? পাগল নাকি?
সভ্য: হ্যা । তোর জন্য...
ছোটবেলা থেকেই...
মনে আছে তোর সাথে কথা বলতে চাইতাম বলে, বসতে চাইতাম বলে আকাশ কেমন করতো? তোদের বন্ধুত্বেক জন্যেই সেদিন আমার accident হয়। আমার ডান পা খারাপ হয়ে যায়। খুরিয়ে খুরিয়ে চলতে হয় আমাকে। player হওয়ার ইচ্ছাও পূরন হলোনা। সব তোদের বন্ধুত্বের জন্য।
অসীম: কি বলছিস? it was an accident ...
সভ্য: accident ? কি হতো যদি ১টা বার আমার সাথে boating করলে...? কতোবার বলেছিলাম boating কর boating কর। না করলে পাহাড় থেকে ঝাপ দিবো। শুনেছিলি? শুনিসনি। তোদের সাথে জেদ দেখিয়েই ঝাপ দিয়েছিলাম। জানে বেচে গেলেও আমার ...
সেদিন ভেবেছিলি..
আকাশ : তুই কি বলছিস কি? সেদিন হাসি মজার মধ্যে তুই সত্যি ঝাপ দিবি সেটা কে জানতো? আর তখন আমরা ছিলামই কতোটুকু...
সভ্য: চুপ... জ্ঞান দিবিনা। যেদিন সুস্থ হই সেদিনই ঠিক করি তোদের বন্ধুত্ব ভাঙবো। অসীমকে নিজের করবো। কিন্তু... ১দিন শুনলাম তোর বিয়ে হয়ে গেছে। মাথা হলো আরো গরম.... কি করি কি করি....
পেয়েগেলাম বুদ্ধি। তোর বাবার চোখে তোকে খারাপ বানানোর plan করলাম। যে তুই তোদের বিয়েটাকে কেন্দ্র করে খারাপ হয়ে যাচ্ছি। বউ জিনিসটা কে নিয়ে বড়দের মতো ভাবছিস। plan success হলো। তবে ভেবেছিলাম যে তোদের বিয়ে ভেঙে দিবে। কিন্তু তা না করে তোকে australia পাঠিয়ে দিলো। ভালোই করেছিলো। ভাবলাম তুই ফিরতে ফিরতে অসীমকে নিজের করতে পারবো।
হায় আফসোস। ছোটবেলার বিয়ে অসীমের মন থেকে মুছেনি। সেটাকে ধরেই রইলো। কতো চেষ্টা করলাম কিন্তু পারলাম না অসীমের মনের সীমানা থেকে ়আকাশকে সরাতে।
.
অসীম : তুই এতো খারাপ?
সভ্য: আরে শোন না। পরে ভাবলাম যে অসীমের মন থেকে যখন আকাশকে সরাতে পারলামই না তখন আকাশকেই সরাই। সেটাও পারলাম না। আকাশ অসীমের সীমানায় বন্দী। পরে মাথায় এলো আরো ১টা plan...যাতে সাপও মরে আর লাঠিও না ভাঙে। আকাশের গুলির নাটক সাজালাম । আকাশ আমার আশানুযায়ীই কাজ করলো। অরনী-আকাশের বিয়ে ভাঙায় আমি sure ছিলাম যে অসীমকে জোর করে আকাশের বিয়ে দেয়া হবে। কি করি ভাবছিলাম। তখন জানতে পারলাম হাতের লেখা দেখে অসীম বুঝতে পারলো যে ওটা আকাশের লেখা। তাই অরনীকে দিয়ে ফোন করালান অসীমকে। এরপর কি হলো তা সবাই জানি....
অসীম : ছিঃ...
.
সভ্য: হাহাহাহা... সব ঠিকই ছিলো। কিন্তু জানিনা কিভাবে আবার সব ঠিক হয়ে গেলো? চিন্তায় পরে গেলাম। আবার নতুন করে planning শুরু করলাম। তবে এবার আর আমায় কষ্ট করতে হলোনা। তোরাই করলি.... কোথায় গেলো তোদের বন্ধুত্ব? ভালোবাসা? খুব তো গর্ব করতি... অহংকার করতি.. কোথায় গেলো সব?
আকাশ ... অসীম তোর সব। অথচ দেখ তোর মৃত্যুর আগে তোরা আলাদা। না আছে বন্ধুত্ব না আছে ভালোবাসা। আছে ঘৃণা।
মৃত্যুর আগে অন্যের স্বামী হয়ে গেলি...
আর দেখে গেলি অসীম আমার বউ। যখন অসীম sign করে তখন অপূর্ব করার আগে ওর ফোন আসে। সবাই অন্যমনষ্ক হতেই paper change...😎😎...
i just proud of me......
আকাশ এবার তোমার মৃত্যুর সময় এসে গেছে।
বলেই ১টা গান বের করলো।
অরনী: না আমার আকাশকে মেরো না।
সভ্য: এর মুখ বাধতো... তোরা নিজেরাই আলাদা হয়েছিস তাই বলে আমার guild টা ক...
তখন অসীম-আকাশ একসঙ্গে হাসতে শুরু করলো। সভ্য-অরনী-অপূর্ব অবাক।
আকাশ : পিছে দেখ...
সভ্য পিছে ঘুরে দেখলো যে রুবেল ওর মাথায় গান ঠেকিয়ে রেখেছে। সাথে আছে আরো ১দল লোক। তারা অসীম-আকাশ কে মুক্ত করে সভ্যকে বেধে দিলো।
ওরা ৩জন তো হা...
আকাশ ইশারা করতেই দলবল বাইরে গিয়ে দারালো।
আকাশ অসীমের কোমড় ধরে সামনে এনে ১টা deep lip kiss করলো।
৩জন: 😱।
এরপর ১টা চেয়ার টেনে অসীমকে কোলে নিয়ে বসলো।
আকাশ : সবার আগে ১টা good news দেই... we are pregnant ...
তোমরা মামা, কাকা , ফুপু, খালা হচ্ছো। খুব শীঘ্রই ১টা princess আসতে চলেছে..
অসীম : মোটেও না... prince ...
আকাশ : princess ...
অসীম : prince ..
আকাশ : pri...
wait wait.... বেচারাদের সত্যিটা আগে জানিয়ে নেই।
অসীম : ও হ্যা। না হলে যে এরা confusion এই মরে যাবে...
আকাশ : তাহলে সেই আমার car accident থেকেই বলি...কি বলো কলিজাপাখি....
অসীম : yeah... জানপাখি।
আকাশ সব বলল।
সব শুনে ৩জনের মাথায় বাজ পরলো।
.
আকাশ : যার অন্ত নেই সেটাই আকাশ .... আর যা সীমাহীন তাই অসীম । মানে যা দারায় তা হলো এই যে অসীম = আকাশ ।
অসীম : অসীম-আকাশ কে স্বয়ং আল্লাহ তা'আলা একসাথে করে রেখেছে। কার সাধ্য আছে আলাদা করার? তবে সভ্য... আকাশের পর তোকেই সেরা বন্ধু ভাবতাম। কিন্তু তুই মানুষরূপী শয়তান।
আকাশ :
#অসীম_সীমানায়_আকাশ চিরকাল ছিলো আছে আর থাকবে। অন্যকারো সীমানায় যাবেনা। তোর সব কুকর্মের কথা আমার camera তে video হয়েছে। এই যে আমার বাটনে থাকা। রুবেল। come...
রুবেল এলো।
রুবেল: yes sir...
আকাশ : এরা ৩জনই তোমার যা ইচ্ছা করো।
রুবেল: yes sir...
আকাশ-অসীম বেরিয়ে এলো।
.
এরপর থেকে অসীম-আকাশ নরমাল ভাবে জীবন কাটাতে লাগলো। যেখানে কোনো ভিলেন নেই। কেবল ভালোবাসা আছে। কিছুদিন পর ওদের ঘরে ১টা ছোট্ট পরী এলো। নাম রাখা হলো অধরা। #অধরা-অসীম-আকাশ । cute & happy family ....
.
💗💗সমাপ্ত💗💗
4
10
Nice story