Vhoda & her uncle:::::
ভোলা আর তার কাকা একবার ব্যবসা করার পরিকল্পনা করল। অনেক ভেবেচিন্তে তারা ঠিক করল রেস্তোরাঁর ব্যবসা করবে। যেই ভাবা সেই কাজ। রেস্তোরাঁ তৈরি হলো। রান্নাবান্নাও হলো। তারপর তারা ক্রেতার জন্য অপেক্ষা করতে লাগল। কিন্তু কোনো ক্রেতাই সেদিন আর এল না। এভাবে এক দিন দুই দিন করে সপ্তাহ পার হলো, কিন্তু ক্রেতার কোনো দেখা নেই। শেষে জানা গেল, ভোলা তাদের রেস্তোরাঁর সামনে বড় করে লিখে দিয়েছিল ‘দর্শনার্থীদের প্রবেশ নিষেধ’। তো ব্যর্থ হয়ে তারা ভাবল, তাদের দিয়ে আর যা-ই হোক রেস্তোরাঁর ব্যবসা হবে না। এবার তারা আবার মোটর গ্যারেজের ব্যবসা শুরু করল। যন্ত্রপাতিও কেনা হলো। কিন্তু ‘যাহা কদু তাহাই লাউ’য়ের মতো অবস্থা। দিনমান অপেক্ষার পরও কোনো গাড়িই তাদের গ্যারেজে ঢুকল না। এভাবে এক দিন দুই দিন করে সপ্তাহই শেষ, কিন্তু গাড়ির কোনো খবর নেই। তো, তাদের গ্যারেজে কোনো গাড়ি না আসার কারণ হলো, গ্যারেজটি ছিল একটি ভবনের তৃতীয় তলায়।
Vhoda & her uncle::::: ভোলা আর তার কাকা একবার ব্যবসা করার পরিকল্পনা করল। অনেক ভেবেচিন্তে তারা ঠিক করল রেস্তোরাঁর ব্যবসা করবে। যেই ভাবা সেই কাজ। রেস্তোরাঁ তৈরি হলো। রান্নাবান্নাও হলো। তারপর তারা ক্রেতার জন্য অপেক্ষা করতে লাগল। কিন্তু কোনো ক্রেতাই সেদিন আর এল না। এভাবে এক দিন দুই দিন করে সপ্তাহ পার হলো, কিন্তু ক্রেতার কোনো দেখা নেই। শেষে জানা গেল, ভোলা তাদের রেস্তোরাঁর সামনে বড় করে লিখে দিয়েছিল ‘দর্শনার্থীদের প্রবেশ নিষেধ’। তো ব্যর্থ হয়ে তারা ভাবল, তাদের দিয়ে আর যা-ই হোক রেস্তোরাঁর ব্যবসা হবে না। এবার তারা আবার মোটর গ্যারেজের ব্যবসা শুরু করল। যন্ত্রপাতিও কেনা হলো। কিন্তু ‘যাহা কদু তাহাই লাউ’য়ের মতো অবস্থা। দিনমান অপেক্ষার পরও কোনো গাড়িই তাদের গ্যারেজে ঢুকল না। এভাবে এক দিন দুই দিন করে সপ্তাহই শেষ, কিন্তু গাড়ির কোনো খবর নেই। তো, তাদের গ্যারেজে কোনো গাড়ি না আসার কারণ হলো, গ্যারেজটি ছিল একটি ভবনের তৃতীয় তলায়।