বিষন্নতা এবং আমরা

2 30
Avatar for Cutie_Angel_Mukta
3 years ago

এক থেকে একশো পর্যন্ত গুনুন। ধীরে নয়, দ্রুত নয়, মাঝারি গতিতে। কতক্ষণ লাগল? চল্লিশ সেকেন্ডের মতো লাগার কথা। মাত্র এইটুকু সময়ে এই পৃথিবীর কোথাও-না-কোথাও কেউ-না-কেউ আত্মহত্যা করে ফেলেছে। সেই হিসেবে প্রতি বছর গড়ে আত্মহত্যা করে প্রায় ৮ লাখ মানুষ! ভাবা যায়!

যে চল্লিশ সেকেন্ডে আপনি আমি একটিও পলক ফেলিনি হয়তো, সেটুক সময়ের মধ্যেই একটা মানুষ ধীর, সুস্থ, ঠান্ডা মাথায় নিজেকে শেষ করে দিয়েছে। গবেষণা বলছে, বেশিরভাগ মানুষই আত্মহত্যা করে বিষণ্ণতার হাত থেকে বাঁচতে।

দুইজনের কথা বলি।

বিশ্বের সর্বকালের সবচেয়ে সুন্দরী ও আবেদনময়ী অভিনেত্রী মনে করা হয় মেরিলিন মনরোকে। ১৯৬২ সালে মাত্র ৩৬ বছর বয়সে তিনি আত্মহত্যা করেন। আজকের দিনে তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ২৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার! গত বছরের হিসেবে, তাঁর অভিনীত সিনেমা আয় করেছে তখন পর্যন্ত ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার! একটু ভাবুন, মাত্র ৩৬ বছরের জীবদ্দশায় তিনি কী পরিমাণ প্রভাব-প্রতিপত্তি ও অর্থবিত্তের অধিকারিণী হয়েছিলেন!

রূপ, খ্যাতি, যশের কথা যদি বলি, তবে বলতে হয়, তাঁর ধারে কাছেও দাঁড়াতে পারে, এমন একজনও সেসময় ছিল না। এই মানুষটির মুখে সব সময় ভুবনভুলানো হাসি লেগেই থাকত। সদাহাস্যোজ্জ্বল এই অভিনেত্রীর জীবনে কোনও কিছুরই কমতি ছিল না কেবল মনের সুখটা বাদে। বিষণ্ণতা তাঁকে কুঁড়ে কুঁড়ে খেয়ে ফেলছিল অনেক দিন ধরেই, যার খোঁজটা তাঁর মৃত্যুর আগ পর্যন্ত কেউ কোনও দিনই জানতেই পারেনি বা চায়নি।

যাঁর হাসির ঝলকে পুরো পৃথিবী কাঁপত, যাঁর রূপের শিখায় নিমিষেই পুড়ে যেত কোটি যুবকের হৃদয়, যাঁর স্টারডোমের সামনে প্রতিনিয়তই ধূলিসাৎ হতো যে-কোনও দাপুটে নায়িকার দর্প, সেই মানুষটি ছিলেন চরম পর্যায়ের অসুখী একজন মানুষ। তাঁর চোখের সমস্ত হাসির আড়ালে পরতে পরতে লুকিয়ে ছিল নিবিড় বেদনা, বিষাদ। তাঁর মনের এই দিকটি বাইরের কেউ কখনও ধরতেই পারেনি। সবার কাছে মেরিলিন মনরো ছিলেন প্রাণপ্রাচুর্যে ভরপুর, সৌন্দর্য ও আভিজাত্যের এক মূর্ত প্রতীক!

জীবন নিয়ে, বেঁচে-থাকা নিয়ে তাঁর চমৎকার সব উদ্ধৃতি আছে, ইন্টারনেট ঘাঁটলেই পাবেন। পড়লে বড়ো ভালো লাগবে। মনে হবে, এই মানুষটির চাইতে সুখী আর কে আছে! তাঁর অনুপ্রেরণামূলক কথাগুলিতে যখন আপনার চোখ ও হৃদয় দুই-ই আটকে যাবে ঠায়, তখন বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করবে, এমন করে ভাবতে পারেন যিনি, তাঁর মনে কোনও দুঃখ কিংবা বিষণ্ণতা থাকার কথা নয়। আহা, আমি কত দুঃখী, আর তিনি কত সুখী!

অথচ বাস্তবতা ছিল এর উলটো। সেই বাস্তবতা লোকে জেনেছে তাঁর মৃত্যুর পর। এরকমই হয়।

সুশান্ত সিং রাজপুতের সর্বশেষ মুভি ‘ছিছোড়ে’ যাঁরা দেখেছেন, তাঁরা জানেন, এই মুভির মূল মেসেজটিই ছিল বেঁচে থাকাটাই সবচাইতে জরুরি! এখন দেখা যাক, এই মুভিতে সুশান্ত কী বলছেন!

‘জেতা, হারা, সাফল্য, ব্যর্থতা এসব নিয়ে ভাবতে ভাবতেই আমাদের জীবনটা শেষ! এসবে আমরা এতটাই ডুবে থাকি যে বাঁচতেই আমরা ভুলে যাই! অথচ এই জীবনে সবচাইতে জরুরি জিনিসটা হলো…জীবন নিজেই!’

আমার বলতে একটু ভুল হলো! উপরের কথাটি আসলে সুশান্ত বলছেন না, বলছেন ওই মুভির চরিত্রটি। মুভির মেসেজ কী ছিল কী ছিল না, ওতে সুশান্ত সিং রাজপুতের কিচ্ছু এসে যায় না। তিনি একজন আর্টিস্ট, ফিল্মমেকার যেভাবে চেয়েছেন, সেভাবেই তিনি অভিনয়টা করেছেন। এর বাইরে আর কিছুই না আর কিছুই না! যদি এমন হতো, ওই মুভিটি আত্মহত্যার পক্ষে কথা বলত, তবে সুশান্ত নিজেকে সেভাবেই উপস্থাপন করতেন মুভিতে। প্রতিটি আর্টিস্ট এই কাজটিই করেন।

মুভিতে বা পাবলিক অ্যাপিয়ারেন্সে একজন সুপারস্টার সুশান্ত কোথায় কখন কীভাবে কী বলছেন, এবং ব্যক্তি সুশান্ত সত্যিই কেমন আছেন, এই দুইটি সম্পূর্ণই ভিন্ন ব্যাপার। যে দুঃখী, সে দুঃখীই সে হাসলেও দুঃখী, কাঁদলেও দুঃখী! এই সহজ জিনিসটা বেশিরভাগ মানুষ বুঝতে পারেন না। মাথায় রাখতে হবে, যেহেতু তিনি একজন সেলিব্রিটি, সেহেতু তিনি খুব ভালো করেই জানতেন, লোকে তাঁকে কীভাবে দেখতে চায়, তাঁর মুখ থেকে ঠিক কোন কোন কথা ওরা শুনতে চায়। এবং তিনি নিজেকে ঠিক সেভাবেই উপস্থাপন করে এসেছেন। প্রত্যেক সেলিব্রিটিই এমন করেন। এটা দেখে তাঁর ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে ধারণা নিতে যাওয়াটা চরম বোকামি।

ভীষণ রকমের মেধাবী, সুদর্শন, গুণী, বাহ্যিক বিচারে হাসিখুশি এই মানুষটি আজ নিজ বাড়িতে ফাঁসিতে ঝুলে আত্মহত্যা করেছেন। অনুমান করা হচ্ছে, চরম বিষণ্ণতায় ভুগে ভুগে নিঃশেষ হতে হতে আর সহ্য করতে না পেরে তিনি আত্মহননের পথটি বেছে নিয়েছেন। প্রায় ছয় মাস ধরে তিনি গভীর অবসাদে ভুগছিলেন এবং সেজন্য তাঁর চিকিৎসাও চলছিল। না, মাত্র ৩৪ বছর বয়সে মানুষটি চলে যাবার আগ পর্যন্ত সে বিষণ্ণতার খোঁজ আমরা কেউই রাখিনি। দিনের শেষে, তিনিও যে একজন মানুষ, তাঁরও যে কষ্ট হয়, মনের ব্যথা তাঁকেও যে শেষ করে দেয় প্রতিটি মুহূর্তেই, এসব আমাদের কারও মাথায় কখনও আসে না কিংবা অনেক দেরিতে আসে। বস্তুত, সেলিব্রিটিদের আমরা মানবিক দৃষ্টিতে দেখতে শিখেছি কয়জন? অতটুকু মানসিক পরিপক্বতা আছে আমাদের কয়জনের?

বিষণ্ণতা ব্যাপারটি অন্যান্য শারীরিক অসুখের মতোই একটি রোগ। এবং অতি ভয়ংকর রোগ। আমি একটা সময়ে অ্যান্টি-সুইসাইড কাউন্সেলিং করতাম। এই জীবনে অবিশ্বাস্য রকমের শারীরিক ও মানসিক শ্রম খরচ করে, দিনের পর দিন ক্রমাগত চেষ্টায়, বিনা পারিশ্রমিকে বা লাভে সেইসময় আত্মহত্যার হাত থেকে প্রত্যক্ষভাবে ফিরিয়ে এনেছি অন্তত ৭৪ জনকে। (কাজটা এখন আর তেমন একটা করি না। ব্যক্তিগতভাবে কাউকে সময় দিতে আর ইচ্ছে করে না। মানুষ কল্পনাতীত রকমের অকৃতজ্ঞ ও কৃতঘ্ন প্রাণী। সে এতটাই নিষ্ঠুর ও নিমকহারাম যে, উপকারীর বুকেই ছুরিটা চালায় সবার আগে! কী দরকার, ভাই! অমরত্বের চাইতে আয়ু জরুরি!) আমার অভিজ্ঞতা বলে, বেশিরভাগ সময়ই, এই রোগে ভুগছে যে মানুষটি, তাকে দেখে আমরা কেউ বুঝতেই পারি না, তার মৃত্যু বেশ সন্নিকটে। সে সবার সাথে হেসে খেলে সময় কাটায়, কিংবা একা একাই আমাদের চোখে ‘ভালো ও সুস্থ’ শরীরে নিজের মতো করে থাকে। তার মনটাকে দেখার চোখ নেই যার, সে কখনওই বুঝতেও পারবে না যে মানুষটা ক্রমেই শেষ হয়ে যাচ্ছে…।

বিষণ্ণতা কেন তৈরি হয়? কিংবা কেন দিন দিন বেড়েই চলে?

অনেক কারণই থাকতে পারে এর পেছনে। কয়েকটা বলছি:

হয়তো তার ব্যথাগুলি বোঝার মতো একটি মানুষও নেই এই পৃথিবীতে।

হয়তো তার দুঃখগুলিকে ভাগ করে নেবার মতো বিশ্বস্ত কাউকে সে পাচ্ছে না।

হয়তো তার ক্ষতবিক্ষত আবেগগুলিকে জমা রাখবার একমাত্র ভালোবাসার মানুষটি আজ তার পাশে নেই।

হয়তো সে তার একাকিত্বের সময়টাতে ভরসা করবার মতো কাউকে সে খুঁজে পায় না।

হয়তো তার বুকের মধ্যে বলতে-না-পারা যন্ত্রণাগুলি জমতে জমতে পাহাড়ের চেয়েও ভারী হয়ে আছে।

হয়তো তাকে তার মতো বুঝতে পারে, কিংবা গ্রহণ করতে পারে, এমন কেউ নেই এই পৃথিবীতে।

হয়তো তার সবচাইতে কাছের মানুষটি এমন একটা কাজ করেছে, যা সে শত চেষ্টা করেও কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না।

হয়তো তার এমন কেউ নেই, যার কাছে নিজের সমস্ত মানসিক টানাপোড়েন, কষ্ট, অনুযোগ প্রকাশ করে নিজেকে হালকা করে নেওয়া যায়।

হয়তো তার জীবনে এমন একজন মানুষও নেই, যাকে জড়িয়ে ধরে চিৎকার করে করে অঝোরে কাঁদা যায়।এবং, এরকম আরও অনেক কিছুই!

আর তখন? এমন একটা অসহনীয় অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে সে বেছে নেয় আত্মহত্যার পথটি!

এরপর কী হয় জানেন? সবাই ব্যস্ত হয়ে পড়ে তার মৃত্যুর কারণটা খুঁজতে!

মানুষটা চলে যাবার পর কেন আমরা তার চলে যাবার কারণ খুঁজতে উদ্‌গ্রীব হয়ে উঠি? সে যখন যন্ত্রণায় মরে যাচ্ছিল, তখন আমরা কোথায় ছিলাম? কারও জন্য কাঁদতে হলে সে মরার আগেই কাঁদতে হয়, মরার পরে নয়। সন্তোষ সেনগুপ্তর গানের লাইন মনে পড়ে যাচ্ছে জীবনে যারে তুমি দাওনি মালা, মরণে কেন তারে দিতে এলে ফুল? মুখপানে যার কভু চাওনি ফিরে, কেন তারি লাগি আঁখি অশ্রুসজল?

মানুষের মৃত্যুর তুলনায় আমাদের সমস্ত ইগো, নীতিজ্ঞান, জেদ, রাগ, ক্ষোভ, বৈধতা, শুদ্ধতা, শিক্ষা, ডিগ্রি, পদভার খুবই তুচ্ছ বিষয়। এই পৃথিবীর সবচাইতে বড়ো সত্যটাই হলো বেঁচে-থাকা। এর কাছে আমাদের সকল যুক্তি, সকল তর্ক, সকল চিন্তাভাবনা, সকল জ্ঞান, সকল দর্শন, সকল বোধ, সকল ধর্ম, সকল বিশ্বাস, সকল অভিজ্ঞতা, সকল সততা, সকল ইগো, সকল সাফল্য, সকল ব্যর্থতা, সকল সার্থকতা, সকল হার-জিত, সকল সত্য - মিথ্যা মিথ্যা মিথ্যা! যদি আমি কাউকে নিজের অবস্থানের বা কাজের বা ভাবনার বা আচরণের মাধ্যমে মৃত্যুর দিকে প্ররোচিত করি কিংবা ঠেলে দিই, সেক্ষেত্রে আমি যতই শুদ্ধ, নিখুঁত, নির্ভুল হই না কেন, পুরো পৃথিবীর চোখে আমি নিরপরাধ হলেও, প্রকৃতপক্ষে আমি একজন ঘৃণ্য জঘন্য খুনি। মানুষটি অভিমান করে সত্যি সত্যি চলে গেলে এরপর আফসোস বা অনুশোচনা করে কোনও লাভ নেই,ওটা বরং একধরনের কপটতা!

খোঁজ নিন আপনার কাছের মানুষটির। কিংবা আশেপাশের কোনও বন্ধুর বা স্বজনের। হয়তো আপনার খুব কাছেই ঘুরছে ফিরছে হাসছে এমন কেউ, যে তার কথাগুলো, ব্যথাগুলো বলার মতো কাউকে পাচ্ছে না। কেউ তাকে বুঝতে চায় না, শুনতে চায় না। হয়তো সে ভেবেও রেখেছে,কাল, পরশু বা তার সুবিধেমতো কোনও এক জ্যোৎস্নাপ্লাবিত রাতে কিংবা ভাতফোটা ভোরে কিংবা আগুনেপোকাশোভিত সন্ধেয়…সেও তার পূর্বসূরিদের অনুসরণ করে চিরমুক্তির পথে পা বাড়াবে খুব সন্তর্পণে। তখন যেন আবার বলে বেড়াবেন না, সে আত্মহত্যা করেছে, অতএব সে একজন পাপী! কেউ শখ করে নিজেকে মেরে ফেলে না। নিজেকে আর বাঁচিয়ে রাখতে না-পারা যদি পাপ হয়, তবে যার বা যাদের কারণে বা অবহেলায় মানুষ নিজেকে আর বাঁচিয়ে রাখতে পারে না, সে-ই বা তারাই-সেই পাপের একমাত্র পাপী! সময় হলে…সময়ই এর সাক্ষ্য দেবে, সময়ই এর বিচার করবে!

কেউ খিলখিল করে হাসছে, তার হাসিতে সুদূর ঝরনার জলের কলকল ধ্বনি শোনা যাচ্ছে, যশ খ্যাতি বিত্ত প্রতিষ্ঠা প্রতিপত্তি ইত্যাদিতে সে ঠাসা রয়েছে---এর মানেই সে একজন সুখী মানুষ, অন্তত আমার আপনার চাইতে ঢের বেশি, এমনটা না-ও হতে পারে। সুখ বরাবরই দুঃখের মতোই একটি আপেক্ষিক বিষয়। বিষণ্ণতা বরাবরই ক্যানসারের মতোই ধীরে ধীরে ক্ষয় করে ফেলে। এসব মেনে নিন। হ্যাঁ, এসব পুরনো গৎবাঁধা বুলি, আমরা সবাই এসব কমবেশি জানি। আর জানি বলেই মানি না কিংবা মানতে ভুলে যাই। দেরি হয়ে যাবার আগেই নিজের মনের যত্ন নিন, নিজেকে যে-কোনও মূল্যে ভালো রাখুন। কে কী বলল বা ভাবল, তার চাইতে হাজার গুণ গুরুত্বপূর্ণ হলো, নিজের মতো করে, বেঁচে অন্তত থাকা। এই পৃথিবীতে, কোনওমতে হলেও, বেঁচে-থাকার চাইতে বড়ো সাফল্য বা ঐশ্বর্য আর একটিও নেই।

একই সাথে বিষণ্ণতায় আক্রান্ত আপনার প্রিয় মানুষটির কথা শুনুন। একদম চুপ হয়ে শুনুন। কোনও মতামত তার উপর চাপিয়ে দেবেন না। সে হয়তো প্রতিবাদ করবে না, নীরবে চলে যাবে। সেদিন কান্না পেলেও-বা কী হবে? পাবেন আর মানুষটাকে ফিরে? আজ মানুষটাকে বলার সুযোগ দিন। তার ব্যথার কথা শুনুন, মন দিয়ে, সময় নিয়ে। নইলে একদিন শত চাইলেও তার কথা আর শুনতে পারবেন না। তার উপর কোনও যুক্তি ফলাতে যাবেন না যেন ভুলেও! জীবন যুক্তিতর্কে চলে না। জীবন চলে বিশ্বাসে, আবেগে, আর মানবিকতায়। নিজের সমস্ত ইগো, বিশ্বাস, চেতনা, বুদ্ধি ঝেড়ে ফেলে তাকে তার মনের মতো করে সময় দিন। হয়তো আপনার কাছ থেকে এই সামান্য সহানুভূতিটুকু পেলে বিষণ্ণতা কাটিয়ে উঠে সে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে পারবে।

শুধু আপনার কারণে এই পৃথিবীতে একটি প্রাণ বেঁচে আছে ,এর চাইতে আনন্দের কিছু আর কী হতে পারে!

ইংরেজিতে পড়তে চাইলে লিংকে ক্লিক করুন

https://read.cash/@Cutie_Angel_Mukta/we-and-our-depressions-e1f47961

3
$ 0.08
$ 0.08 from @TheRandomRewarder
Avatar for Cutie_Angel_Mukta
3 years ago

Comments

অসাধারণ লিখেছেন আপু। আশা করি আরো নিবন্ধ শেযার করবেন।

$ 0.00
3 years ago

ধন্যবাদ। আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো।

$ 0.00
3 years ago