মাল্টিপল পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডার
সহজ ভাষায় এক ব্যক্তির দুই রূপ। ধরুন একটি মেয়ে সমাজের চাপে নিজেকে আড়াল করে রাখে। কিন্তু তার অন্তর পুরুষের ভালোবাসার জন্য ব্যাকুল হয়ে আছে। পুরুষকে নিজেরদিকে আকৃষ্ট করতে চায়। এটি তার দুই রূপ। এক, তার বাস্তব সত্বা। দুই, সমাজের চাপে তার পরিবর্তিত রূপ।
অন্য একটি উদাহরণ; ধনীরা মেনে নিয়েছে যে তারা ধনী। গরিবরাও মেনে নিয়েছে যে তারা গরিব। কিন্তু অধিকাংশ মধ্যবিত্ত লোক তাদের মধ্যবিত্ত হওয়াকে মেনে নিতে পারেনি। তারা সস্তায় রুচিশীল জামাকাপড় বড়লোকদের অঙ্গিভঙ্গি নকল করে নিজেকে বড় লোক প্রমান করতে চায়। এটাই তার দৈত্ত্ব রূপ। অন্য ভাষায় মাল্টিপল ডিস অর্ডার।
এই সমস্যা থেকে উত্তরণের উপায়; নিজের সত্বাকে চেনা। কোন ব্যক্তি যখন নিজেকে চেনবে, তখন সামাজিক চাপ তার লাইফস্টাইলের উপর কোন প্রভাব ফেলবে না। এবং সে জানতে পারবে যে তার অন্তরে কি মনস্তত্ব কাজ করছে। তাকে কোন পথে হাঁটতে হবে।
মাল্টিপল পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডার সহজ ভাষায় এক ব্যক্তির দুই রূপ। ধরুন একটি মেয়ে সমাজের চাপে নিজেকে আড়াল করে রাখে। কিন্তু তার অন্তর পুরুষের ভালোবাসার জন্য ব্যাকুল হয়ে আছে। পুরুষকে নিজেরদিকে আকৃষ্ট করতে চায়। এটি তার দুই রূপ। এক, তার বাস্তব সত্বা। দুই, সমাজের চাপে তার পরিবর্তিত রূপ। অন্য একটি উদাহরণ; ধনীরা মেনে নিয়েছে যে তারা ধনী। গরিবরাও মেনে নিয়েছে যে তারা গরিব। কিন্তু অধিকাংশ মধ্যবিত্ত লোক তাদের মধ্যবিত্ত হওয়াকে মেনে নিতে পারেনি। তারা সস্তায় রুচিশীল জামাকাপড় বড়লোকদের অঙ্গিভঙ্গি নকল করে নিজেকে বড় লোক প্রমান করতে চায়। এটাই তার দৈত্ত্ব রূপ। অন্য ভাষায় মাল্টিপল ডিস অর্ডার। এই সমস্যা থেকে উত্তরণের উপায়; নিজের সত্বাকে চেনা। কোন ব্যক্তি যখন নিজেকে চেনবে, তখন সামাজিক চাপ তার লাইফস্টাইলের উপর কোন প্রভাব ফেলবে না। এবং সে জানতে পারবে যে তার অন্তরে কি মনস্তত্ব কাজ করছে। তাকে কোন পথে হাঁটতে হবে।