আপনি মূর্খ নাকি প্রজ্ঞাবান সেটা তখনই প্রমাণিত হয়, যখন আপনি প্রতিপক্ষের করা মন্তব্যে শান্ত থাকেন অথবা উত্তেজিত হয়ে পড়েন।
ওটাই আপনাকে চেনার আসল মুহূর্ত।
আপনি যদি উত্তেজিত হয়ে পড়েন,তাহলে আপনি প্রজ্ঞাবান না, আপনি স্রেফ মূর্খ।
উত্তেজিত হলেন না, মনে মনে রাগে-ক্ষোভে ফেটে যাচ্ছেন, তাহলেও আপনি প্রজ্ঞাবান না, বড়জোর আপনি জ্ঞানী।
প্রজ্ঞাবান তিনি, যিনি প্রতিপক্ষের সাথে মার্জিত ভাষায় কথা বলে ধারাবাহিকতা বজায় রাখে। এমনকি আলোচনা-সমালোচনার পর ফলাফল তার বিপক্ষে গেলেও তিনি কোনোরূপ কষ্ট অনুভব করেন না।
কোন ধরনের শত্রুতা পোষণ করেন না। প্রতিপক্ষকে আগের মতোই অনুভব করেন। সম্মান করেন তার মতামতের।
এই প্রতিপক্ষ আপনার খুব কাছের মানুষও হতে পারে, খুব কাছের বন্ধুও হতে পারে, আপনার প্রিয় মানুষটিও হতে পারে, রক্তের মানুষও হতে পারে কিংবা একেবারে যাকে চিনেনই না, এমন মানুষও হতে পারে।
একজন প্রজ্ঞাবান ব্যক্তি, মতামতের ভিন্নতার কারণে কখনোই এই সম্পর্কগুলোকে নষ্ট করেন না।
তিনি জানেন, কারো ডিএনএ'র সাথে পৃথিবীর আর কারো ডিএনএ-র মিল নাই। তিনি আরও জানেন, আপনার ভালো লাগা, আপনার খারাপ লাগা, আপনার চিন্তা-চেতনা, আপনার দর্শন অন্য কারো সাথে মিলতেও পারে অথবা নাও মিলতে পারে। এগুলো জেনেই একজন প্রজ্ঞাবান ব্যক্তি অন্যের সাথে কথা বলেন।
এই সত্য মেনে নেয়ার মাঝেই লুকিয়ে থাকে প্রজ্ঞা।
আর প্রজ্ঞার মাঝেই লুকিয়ে থাকে সুখ, শান্তি, ভ্রাতৃত্ব, বন্ধন, শ্রদ্ধা, বিনয়, ভালবাসা।
একজন প্রজ্ঞাবান ব্যক্তির কাছে, প্রজ্ঞাহীন উচ্চশিক্ষিত একজন ব্যক্তি খুবই নগণ্য।
উচ্চশিক্ষা, বড়ো-বড়ো ডিগ্রি, ওগুলো চাকরি করতে লাগে কিন্তু মানুষের সাথে মানুষের চলতে লাগে প্রজ্ঞা।
আপনি মূর্খ নাকি প্রজ্ঞাবান সেটা তখনই প্রমাণিত হয়, যখন আপনি প্রতিপক্ষের করা মন্তব্যে শান্ত থাকেন অথবা উত্তেজিত হয়ে পড়েন। ওটাই আপনাকে চেনার আসল মুহূর্ত। আপনি যদি উত্তেজিত হয়ে পড়েন,তাহলে আপনি প্রজ্ঞাবান না, আপনি স্রেফ মূর্খ। উত্তেজিত হলেন না, মনে মনে রাগে-ক্ষোভে ফেটে যাচ্ছেন, তাহলেও আপনি প্রজ্ঞাবান না, বড়জোর আপনি জ্ঞানী। প্রজ্ঞাবান তিনি, যিনি প্রতিপক্ষের সাথে মার্জিত ভাষায় কথা বলে ধারাবাহিকতা বজায় রাখে। এমনকি আলোচনা-সমালোচনার পর ফলাফল তার বিপক্ষে গেলেও তিনি কোনোরূপ কষ্ট অনুভব করেন না। কোন ধরনের শত্রুতা পোষণ করেন না। প্রতিপক্ষকে আগের মতোই অনুভব করেন। সম্মান করেন তার মতামতের। এই প্রতিপক্ষ আপনার খুব কাছের মানুষও হতে পারে, খুব কাছের বন্ধুও হতে পারে, আপনার প্রিয় মানুষটিও হতে পারে, রক্তের মানুষও হতে পারে কিংবা একেবারে যাকে চিনেনই না, এমন মানুষও হতে পারে। একজন প্রজ্ঞাবান ব্যক্তি, মতামতের ভিন্নতার কারণে কখনোই এই সম্পর্কগুলোকে নষ্ট করেন না। তিনি জানেন, কারো ডিএনএ'র সাথে পৃথিবীর আর কারো ডিএনএ-র মিল নাই। তিনি আরও জানেন, আপনার ভালো লাগা, আপনার খারাপ লাগা, আপনার চিন্তা-চেতনা, আপনার দর্শন অন্য কারো সাথে মিলতেও পারে অথবা নাও মিলতে পারে। এগুলো জেনেই একজন প্রজ্ঞাবান ব্যক্তি অন্যের সাথে কথা বলেন।
এই সত্য মেনে নেয়ার মাঝেই লুকিয়ে থাকে প্রজ্ঞা। আর প্রজ্ঞার মাঝেই লুকিয়ে থাকে সুখ, শান্তি, ভ্রাতৃত্ব, বন্ধন, শ্রদ্ধা, বিনয়, ভালবাসা। একজন প্রজ্ঞাবান ব্যক্তির কাছে, প্রজ্ঞাহীন উচ্চশিক্ষিত একজন ব্যক্তি খুবই নগণ্য। উচ্চশিক্ষা, বড়ো-বড়ো ডিগ্রি, ওগুলো চাকরি করতে লাগে কিন্তু মানুষের সাথে মানুষের চলতে লাগে প্রজ্ঞা।