যারা খারাপ কাজ করে, তারা যদি আল্লাহপাকের কাছে ক্ষমা না চায়, তাহলে ক্ষমা চাইবে কে? . আল্লাহ যদি শুধু তাঁর নিষ্পাপ বান্দাদের ভালবাসতেন, তাহলে কি তিনি ফেরেশতাদের পড়েও মানুষ কে বানাতেন? ভেবে দেখুন
Comments
আসলেই। আল্লাহ আমাদের অসংখ্যবার সুযোগ দিয়েছেন। আমরাই সুযোগ কাজে লাগাতে পারিনন
Since then, the wind of change has begun. In order to make himself a religious person, Millie has given up the big degrees next to her name. He knows they have no value. Whoever has zero knowledge of religion, this degree will not be useful in the hereafter. Mili wanted to see herself at the pinnacle of success, but today she has reached that pinnacle. There is nothing in his life now except Islam. He spends the rest of his life in another world.
The whole life is actually a test. Millie knows that God can give her everything. Can also test without repeating. Millie is still full of hope. Wet the pillow in tears. Every night when God first came down to heaven and called out to His servants what they wanted, Millie raised both her hands and shed tears. Millie's tears flowed down her cheeks. No one sees his cry except Allah!
Nah, he said it, God, fulfill my hope tomorrow.
Millie says, "O Allah! Protect my spouse. Guide him. Make him your beloved servant. Arrange for our closeness. And until we become one, grant us both the gift of our patience, O Allah!" Take care of our character, take care of us.
That's how Millie spends her days. Day turns into night. Ul n = to turn the page of the calendar. Khini alone
Waiting
Doing.
Of
Thanks brother
wellcome my Hard
❤
জী ভাই
হুমম
সুরা মুলকের এই আয়াতগুলোকে আমার ভয়ানক থ্রেট মনে হয় আল্লাহর পক্ষ থেকে এবং এই থ্রেট অলরেডি কার্যকরী হওয়ার পথে। আজকাল নাসার বিজ্ঞানীদের প্রায়ই বলতে শোনা যাচ্ছে দ্রুত গতিতে অজানা asteroid (গ্রহাণু) পৃথিবীর নিকটতম জায়গাটি অতিক্রম করেছে। অল্পের জন্য পৃথিবী রক্ষা পেয়েছে। অথবা নাসা কিছুদিন আগেও এই asteroid এর গতিপথ এর ব্যাপারে নিশ্চিত ছিলো না। কি জানি কবে নাসা হয়তো কিছু বুঝে উঠার আগেই asteroid এর সংঘাতে পৃথিবীতে পাথরের ঝড় শুরু হবে। আর আয়াত নং ১৭ কার্যক্রম হয়ে যাবে।
ভুমিকম্পের কারণে ভূমিধস বেড়েই চলছে। ( আয়াত নং ১৬)
এদিকে পৃথিবীতে পানির সংকটও বেড়েই চলেছে। জাতিসংঘের শেষ অধিবেশনগুলোতে ভারত আর পাকিস্তানের একটা অন্যতম ইস্যু ছিলো পানি সংকট। এছাড়াও ফুরাত নদিতে বাধ দিয়ে এক অঞ্চলের অধিবাসী অতিরিক্ত পানি সঞ্চয় করছে অন্যদিকে সিরিয়াবাসিরা পানি শুন্য দিন কাটাচ্ছে। ফুরাতের পানি একদম শেষের দিকে প্রায়। পৃথিবী অলরেডি পানি ক্রাইসিসের মধ্যে দিয়ে এক্সট্রিমলি ক্রাইসিসের পথে। তারমানে আয়াত নং ৩০ অন দ্য ওয়ে তে আছে।
তোমরা কি নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন, তিনি তোমাদেরকে সহ ভূমিকে ধসিয়ে দেবেন না? আর ওটা আকস্মিকভাবে কেঁপে উঠবে। (সুরা মুলক আয়াত - ১৬)
অথবা তোমরা কি নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন, তিনি তোমাদের উপর পাথর বর্ষণকারী ঝড় প্রেরণ করবেন না? তখন তোমরা জানতে পারবে, কিরূপ ছিল আমার সতর্কবাণী! (সুরা মুলক আয়াত - ১৭)
বল, ‘তোমরা ভেবে দেখেছ কি? যদি পানি ভূগর্ভে তোমাদের নাগালের বাইরে চলে যায়, তাহলে কে তোমাদেরকে এনে দেবে প্রবহমান পানি?’ (সুরা মুলক আয়াত - ১৬)
অতএব, সবাই আমরা আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করি এবং অধিকহারে বলিঃ লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ। অর্থঃ আল্লাহ ব্যতীত অনিষ্ট দূর করার এবং কল্যাণ লাভের কোন শক্তি কারো নেই।p