‘যে ব্যক্তি কোনো মুমিনকে এমন দোষে দোষারোপ করবে যা থেকে সে মুক্ত, আল্লাহ তাকে ‘রাদগাতুল খাবাল’ নামক জাহান্নামের গর্তে বাসস্থান করে দেবেন, যতক্ষণ সে অপবাদ থেকে ফিরে না আসে।’ [আবু দাউদ]
মিথ্যা অপবাদের ফলে একদিকে দোষারোপকারীরা অবৈধভাবে নানা ধরনের ফায়দা লুটছে, অন্যদিকে যাকে মিথ্যা দোষারোপ করা হচ্ছে, তাকে দারুণভাবে হয়রানি ও ক্ষতিগ্রস্ত করা হচ্ছে। এর দ্বারা ব্যক্তিগত সম্পর্কের অবনতি ঘটে, হিংসা-বিদ্বেষ বৃদ্ধি পায়, সামাজিক বন্ধনের ভিত্তি নড়বড়ে হয়ে পড়ে এবং পারস্পরিক ঐক্য ও সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি বিনষ্ট হয়। মানব জীবনের গুরুত্বপূর্ণ কতিপয় ক্ষেত্রে এর মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানুষের পারস্পরিক শান্তিপূর্ণ সহ-অবস্থানকে দুর্বল করে ফেলে। তাই ইসলামের শিক্ষার আলোকে প্রত্যেকেরই মিথ্যা অপবাদ ও দোষারোপের ন্যায় জঘন্য সামাজিক অনাচারমূলক কর্মকাণ্ড থেকে সর্বাবস্থায় বিরত থাকা উচিত।
‘যে ব্যক্তি কোনো মুমিনকে এমন দোষে দোষারোপ করবে যা থেকে সে মুক্ত, আল্লাহ তাকে ‘রাদগাতুল খাবাল’ নামক জাহান্নামের গর্তে বাসস্থান করে দেবেন, যতক্ষণ সে অপবাদ থেকে ফিরে না আসে।’ [আবু দাউদ] মিথ্যা অপবাদের ফলে একদিকে দোষারোপকারীরা অবৈধভাবে নানা ধরনের ফায়দা লুটছে, অন্যদিকে যাকে মিথ্যা দোষারোপ করা হচ্ছে, তাকে দারুণভাবে হয়রানি ও ক্ষতিগ্রস্ত করা হচ্ছে। এর দ্বারা ব্যক্তিগত সম্পর্কের অবনতি ঘটে, হিংসা-বিদ্বেষ বৃদ্ধি পায়, সামাজিক বন্ধনের ভিত্তি নড়বড়ে হয়ে পড়ে এবং পারস্পরিক ঐক্য ও সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি বিনষ্ট হয়। মানব জীবনের গুরুত্বপূর্ণ কতিপয় ক্ষেত্রে এর মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানুষের পারস্পরিক শান্তিপূর্ণ সহ-অবস্থানকে দুর্বল করে ফেলে। তাই ইসলামের শিক্ষার আলোকে প্রত্যেকেরই মিথ্যা অপবাদ ও দোষারোপের ন্যায় জঘন্য সামাজিক অনাচারমূলক কর্মকাণ্ড থেকে সর্বাবস্থায় বিরত থাকা উচিত।