গল্পঃ_মেয়েটি_ছিলো_কালো
পর্বঃ শেষ
লেখকঃ_SA_ARMAN_HOSSAIN (Rohan)
(লেখাতে ভুল থাকতে পারে,কষ্ট করে পড়ে নিয়েন)
মিষ্টির দোকানে গিয়ে দেখি আমার পার্স নেই আমার কাছে,মনে হয় তাড়াহুড়া করে আসার সময় পরে গেছে,আপুর কাছ থেকে টাকা এনে মিষ্টিগুলো নিয়ে যায়,,সবাইকে মিষ্টি খাওয়ানোর পর বাসায় চলে আসি,,
খুব সুখেই দিন যাচ্ছিলো আমাদের,দেখতে দেখতে ৫ বছর পার হয়ে গেলো,এই ৫ বছরে অনেক কিছু পাল্টায়ে গেছে,হা আমি কালো মেয়েকে বিয়ে করে খুব সুখে আছি,,ও হা...আমাদের মেয়েই হয়ছে,যেমন মেয়ে তেমন মা,দুজনে আমাকে সারাক্ষণ জালায়ে মারে,
আমিঃ এই কোথাই তুমি,,
জান্নাতুলঃ কি হয়ছে হা,,ষাড়ের মতো চিল্লাও কেন,,
আমিঃ ষাড় কখনও চিল্লাই না,,
জান্নাতুলঃ রান্না করছি,কি হয়ছে তারাতারি বলো,,
আমিঃ তোমার মেয়ে আমার মাথার চুল টেনে ছিড়লো,,,
জান্নাতুলঃ নিশ্চয় তুমি আমার বিষয়ে খারাপ কিছু বলছো,,
আমিঃ না গো না,,তুমি সামলাও তোমার মেয়েকে,,
জান্নাতুলঃ তখন থেকে আমার মেয়ে আমার মেয়ে বলে যাচ্ছো,,মেয়েকি আমার একা,,,
আমিঃ তা না,,,
জান্নাতুলঃ আচ্ছা যাচ্ছি,,
কিছুক্ষণ পরে জান্নাতুল এসে মেয়েকে নিয়ে গেলো,,
আসলে জাহানকে বলছি তোমার মা বিয়ের আগে আমার পিছোন পিছোন ঘুড়তো,তাই আমাকে সেই মাইর দিলো,ছোট হাতের মাইর খেতে খুব মজা।।
সরি সরি জাহান হলো আমাদের মেয়ের নাম,,পুরো নাম জুবাইরা জাহান,দেখতে মাশ আল্লাহ্ খুব কিউট হয়ছে,কিন্তু মায়ের মতো মাইর এর হাত,কথাই কথাই মাইর দেই,তবে আমাকে জরায়ে না ধরলে নাকি তার রাতের ঘুম হয় না,একদিক থেকে মেয়ে জরায়ে ধরে,আরেক দিক থেকে মেয়ের মা ধরে,,সারাদিন যতই রাগ অভিমান হোক না কেনও,,দিন শেষে সব রাগ অভিমান পানি,,
আমিঃ জান্নাতুল।।
জান্নাতুলঃ হা বলো,,
আমিঃ ভাবচি আরেকটা বেবি নিবো,,
জান্নাতুলঃ না গো,,মেয়েকে নিয়েই খুব ভালো আছি,
আমিঃ আমার একটা ছেলে চাই,,
জান্নাতুলঃ না আমার আর বেবি চাই না,,
আমিঃ আচ্ছা,,
রাগ করে মুখ ঘুড়ায়ে শুয়ে আছি,একটু পর জাহান তার ফুফির কাছ থেকে আমাদের রুমে আসলো,
জাহানঃ আম্মু আমার না ঘুম পাচ্ছে,,
জান্নাতুলঃ আচ্ছা মা এসো,,
জাহানঃ না,,আমি আব্বুর কাছে থাকবো,,
(একটু রাগ হলেই আমাদের বিছানা নিচে উপরে করা হয়)
জান্নাতুলঃ তোমার আব্বু রাগ করছে,,
জাহানঃ আম্মু তুমি পচা,শুধু শুধু আব্বুকে বকা দেও,,
জান্নাতুলঃ পিচ্ছি একটা মেয়ে এগুলো কথা কার কাছে শিখছো হা।।
(আমি নিচ থেকে সব শুনতেছি)
জাহানঃ থাকো তোমার অভিমান নিয়ে,আমার আব্বুই আমার Best....
জান্নাতুলঃ যাও যাও,,এখন তো পুরানো হয়ে গেছি,তাই সবাই এমন ব্যবহার করছো,ভালো না লাগলে বলতে পারো, অনেক দুরে চলে যাবো,,
(আর থাকতে পারলাম না চুপ করে)
আমিঃ কি যা তা বলছো হা,,
জান্নাতুলঃ যা বলছি তাই,,
আমিঃ তোমাকে খুব ভালোবাসি আমি,,
জান্নাতুলঃ বিশ্বাস করিনা,,
আমিঃ আচ্ছা দেখাচ্ছি,,
(বলেই কিস করতে যাবো যখনই,তখনই জাহান হাঁসতে শুরু করে,আর বলতে থাকে যাক আম্মু আব্বু ঠিক হয়ে গেছে,)
দেখি জান্নাতুল লজ্জাই মাথা নিচু করছে,আর আমি জাহানকে নিয়ে বিছানাই গড়াগড়ি করছে,জাহান এখন প্রায় সব বুঝতে পারে,মায়ের সাথে নামাজ পরে,কোরআন পরে,আমার সাথে মাঝে মাঝে অফিসে যায়,
একদিন আপু আর আমি বাসায় যাচ্ছি অফিস করে,তখন আপু আমাকে গাড়ি থামাতে বলে,গাড়ি থামাতেই আপু গাড়ি থেকে নেমে দৌড় দিলো,আমি পিছোন থেকে আপু আপু বলে ডাকার পরও যখন থামলো না,তখন আমিও আপুর পিছোন পিছোন দৌড় দিলাম, আমি পৌছাই দেখি আপু একটি ছেলেকে জরায়ে ধরে আছে,,আমি তো দেখে অবাগ,যে আপু কখনও অপরিচিত কোনো ছেলের সাথে কথা বলে না,সেই আপু আজ জরায়ে ধরে আছে,,
হঠাৎ আপু বলতে শুরু করলো...
আপুঃ কোথাই ছিলে সোহান,,
(ছেলেটির নাম তাহলে সোহান)
সোহানঃ বাসায় ছিলাম,,
আপুঃ কেমন আছো,,
সোহানঃ ভালো,তুমি,,
আপুঃ যেমন রেখে গেছো তেমনই আছি,,
সোহানঃ বিয়ে করছো কি??
আপুঃ কাউকে কথা দিছিলাম, তাকে ছাড়া কাউকে বিয়ে করবো না।।
সোহানঃ পাগলামো এখনও ছাড়োনি,,
আপুঃ বিয়ে করছো কি,,
সোহানঃ না...
তাহলে এই ব্যাপার,এই ছেলের জন্য এতোকিছু,এই ছেলের জন্য আপু বিয়ে করতে রাজি হচ্ছিলো না।।।
শালারে আজ খাইছি,,,
আমিঃ আপনে লোকটা ভালো না ভাই,,,
সোহানঃ কি করলাম,,
আমিঃ কথা না বলে চুপচাপ আসেন,,না হলে তুলায়ে নিয়ে যাবো,,
সোহানঃ তোমরা য চাচ্ছো তা হয় না,,
আমিঃ হয় কি না সেটা পরে দেখা যাবে,
(আপুর দিকে তাকায়ে দেখি কাঁন্না করছে)
আমিঃ কখনও আপুর চোখে পানি আসতে দেইনি,কিন্তু আপনের জন্য আজ হলো,এর জন্য আপনেক শাস্তি পেতে হবে,
সোহানঃ কি শাস্তি।।
আমিঃ আজই আপুকে বিয়ে করতে হবে,,,
সোহানঃ কিন্তু,,
আপুঃ Please সোহান আর দুরে রেখো না,,,
তারপর আপু আর সোহান ভাইয়ার বিয়ে দিয়ে বাসায় নিয়ে গেলাম,জান্নাতুল দেখে তো অবাগ,সোহান ভাইয়ার বাবা মাকে আসতে বলা হয়,তারাও এসে মেনে নেই,,
এখন সবাই খুব খুশি,আমার মেয়েটাও খুব খুশি,,
দেখতে দেখতে কয়েক বছর কেটে গেলো,এখন আমার মেয়ে Inter এ পড়ে,,আর আপুর মেলে হয়ছে,সেও আমাদের সাথেই থাকে,সোহান ভাইয়াও থাকে,সে আমাদের বিজনেস দেখা শুনা করে,
আমিঃ জান্নাতুল চলো সবাই কোথাও থেকে ঘুড়ে আসি,,
জান্নাতুলঃ বুড়ু বয়সে শখ কতো,,যাও তো,,
আমিঃ শুনো,,
জান্নাতুলঃ কি,,
আমিঃ বুড়ু হতে পারি,কিন্তু এখনও ২ ৩ টা ছেলেকে ঘ্যাইল করার শক্তি আছে,,
জান্নাতুলঃ তাই,,দেখি,,
বলেই আবার মারামরি শুরু,,এই বুড়ু বয়সেও মারামারি করি আমরা,মেয়েটা আমার জীবন সুখে শান্তিতে ভরায়ে দিছে,দোয়া করেন,সারাজীবন যেনো তার পাশে থাকতে পারি,,,
(সমাপ্ত সমাপ্ত সমাপ্ত)
গল্পটি আরো বড় করতে চাইলাম,কিন্তু কিছু সমস্যার জন্য এখানেই শেষ করলাম,তেমন ভালো হয়নি এই পর্বটা,Next গল্পটা খুব তারাতারি দিবো,,
গল্পঃ_মেয়েটি_ছিলো_কালো
পর্বঃ শেষ
লেখকঃ_SA_ARMAN_HOSSAIN (Rohan)
(লেখাতে ভুল থাকতে পারে,কষ্ট করে পড়ে নিয়েন)
মিষ্টির দোকানে গিয়ে দেখি আমার পার্স নেই আমার কাছে,মনে হয় তাড়াহুড়া করে আসার সময় পরে গেছে,আপুর কাছ থেকে টাকা এনে মিষ্টিগুলো নিয়ে যায়,,সবাইকে মিষ্টি খাওয়ানোর পর বাসায় চলে আসি,,
খুব সুখেই দিন যাচ্ছিলো আমাদের,দেখতে দেখতে ৫ বছর পার হয়ে গেলো,এই ৫ বছরে অনেক কিছু পাল্টায়ে গেছে,হা আমি কালো মেয়েকে বিয়ে করে খুব সুখে আছি,,ও হা...আমাদের মেয়েই হয়ছে,যেমন মেয়ে তেমন মা,দুজনে আমাকে সারাক্ষণ জালায়ে মারে,
আমিঃ এই কোথাই তুমি,, জান্নাতুলঃ কি হয়ছে হা,,ষাড়ের মতো চিল্লাও কেন,, আমিঃ ষাড় কখনও চিল্লাই না,, জান্নাতুলঃ রান্না করছি,কি হয়ছে তারাতারি বলো,, আমিঃ তোমার মেয়ে আমার মাথার চুল টেনে ছিড়লো,,, জান্নাতুলঃ নিশ্চয় তুমি আমার বিষয়ে খারাপ কিছু বলছো,, আমিঃ না গো না,,তুমি সামলাও তোমার মেয়েকে,, জান্নাতুলঃ তখন থেকে আমার মেয়ে আমার মেয়ে বলে যাচ্ছো,,মেয়েকি আমার একা,,, আমিঃ তা না,,, জান্নাতুলঃ আচ্ছা যাচ্ছি,,
কিছুক্ষণ পরে জান্নাতুল এসে মেয়েকে নিয়ে গেলো,, আসলে জাহানকে বলছি তোমার মা বিয়ের আগে আমার পিছোন পিছোন ঘুড়তো,তাই আমাকে সেই মাইর দিলো,ছোট হাতের মাইর খেতে খুব মজা।।
সরি সরি জাহান হলো আমাদের মেয়ের নাম,,পুরো নাম জুবাইরা জাহান,দেখতে মাশ আল্লাহ্ খুব কিউট হয়ছে,কিন্তু মায়ের মতো মাইর এর হাত,কথাই কথাই মাইর দেই,তবে আমাকে জরায়ে না ধরলে নাকি তার রাতের ঘুম হয় না,একদিক থেকে মেয়ে জরায়ে ধরে,আরেক দিক থেকে মেয়ের মা ধরে,,সারাদিন যতই রাগ অভিমান হোক না কেনও,,দিন শেষে সব রাগ অভিমান পানি,,
আমিঃ জান্নাতুল।। জান্নাতুলঃ হা বলো,, আমিঃ ভাবচি আরেকটা বেবি নিবো,, জান্নাতুলঃ না গো,,মেয়েকে নিয়েই খুব ভালো আছি, আমিঃ আমার একটা ছেলে চাই,, জান্নাতুলঃ না আমার আর বেবি চাই না,, আমিঃ আচ্ছা,,
রাগ করে মুখ ঘুড়ায়ে শুয়ে আছি,একটু পর জাহান তার ফুফির কাছ থেকে আমাদের রুমে আসলো,
জাহানঃ আম্মু আমার না ঘুম পাচ্ছে,, জান্নাতুলঃ আচ্ছা মা এসো,, জাহানঃ না,,আমি আব্বুর কাছে থাকবো,, (একটু রাগ হলেই আমাদের বিছানা নিচে উপরে করা হয়) জান্নাতুলঃ তোমার আব্বু রাগ করছে,, জাহানঃ আম্মু তুমি পচা,শুধু শুধু আব্বুকে বকা দেও,, জান্নাতুলঃ পিচ্ছি একটা মেয়ে এগুলো কথা কার কাছে শিখছো হা।। (আমি নিচ থেকে সব শুনতেছি) জাহানঃ থাকো তোমার অভিমান নিয়ে,আমার আব্বুই আমার Best.... জান্নাতুলঃ যাও যাও,,এখন তো পুরানো হয়ে গেছি,তাই সবাই এমন ব্যবহার করছো,ভালো না লাগলে বলতে পারো, অনেক দুরে চলে যাবো,, (আর থাকতে পারলাম না চুপ করে) আমিঃ কি যা তা বলছো হা,, জান্নাতুলঃ যা বলছি তাই,, আমিঃ তোমাকে খুব ভালোবাসি আমি,, জান্নাতুলঃ বিশ্বাস করিনা,, আমিঃ আচ্ছা দেখাচ্ছি,, (বলেই কিস করতে যাবো যখনই,তখনই জাহান হাঁসতে শুরু করে,আর বলতে থাকে যাক আম্মু আব্বু ঠিক হয়ে গেছে,)
দেখি জান্নাতুল লজ্জাই মাথা নিচু করছে,আর আমি জাহানকে নিয়ে বিছানাই গড়াগড়ি করছে,জাহান এখন প্রায় সব বুঝতে পারে,মায়ের সাথে নামাজ পরে,কোরআন পরে,আমার সাথে মাঝে মাঝে অফিসে যায়,
একদিন আপু আর আমি বাসায় যাচ্ছি অফিস করে,তখন আপু আমাকে গাড়ি থামাতে বলে,গাড়ি থামাতেই আপু গাড়ি থেকে নেমে দৌড় দিলো,আমি পিছোন থেকে আপু আপু বলে ডাকার পরও যখন থামলো না,তখন আমিও আপুর পিছোন পিছোন দৌড় দিলাম, আমি পৌছাই দেখি আপু একটি ছেলেকে জরায়ে ধরে আছে,,আমি তো দেখে অবাগ,যে আপু কখনও অপরিচিত কোনো ছেলের সাথে কথা বলে না,সেই আপু আজ জরায়ে ধরে আছে,, হঠাৎ আপু বলতে শুরু করলো...
আপুঃ কোথাই ছিলে সোহান,, (ছেলেটির নাম তাহলে সোহান) সোহানঃ বাসায় ছিলাম,, আপুঃ কেমন আছো,, সোহানঃ ভালো,তুমি,, আপুঃ যেমন রেখে গেছো তেমনই আছি,, সোহানঃ বিয়ে করছো কি?? আপুঃ কাউকে কথা দিছিলাম, তাকে ছাড়া কাউকে বিয়ে করবো না।। সোহানঃ পাগলামো এখনও ছাড়োনি,, আপুঃ বিয়ে করছো কি,, সোহানঃ না...
তাহলে এই ব্যাপার,এই ছেলের জন্য এতোকিছু,এই ছেলের জন্য আপু বিয়ে করতে রাজি হচ্ছিলো না।।। শালারে আজ খাইছি,,,
আমিঃ আপনে লোকটা ভালো না ভাই,,, সোহানঃ কি করলাম,, আমিঃ কথা না বলে চুপচাপ আসেন,,না হলে তুলায়ে নিয়ে যাবো,, সোহানঃ তোমরা য চাচ্ছো তা হয় না,, আমিঃ হয় কি না সেটা পরে দেখা যাবে, (আপুর দিকে তাকায়ে দেখি কাঁন্না করছে) আমিঃ কখনও আপুর চোখে পানি আসতে দেইনি,কিন্তু আপনের জন্য আজ হলো,এর জন্য আপনেক শাস্তি পেতে হবে,
সোহানঃ কি শাস্তি।। আমিঃ আজই আপুকে বিয়ে করতে হবে,,, সোহানঃ কিন্তু,, আপুঃ Please সোহান আর দুরে রেখো না,,,
তারপর আপু আর সোহান ভাইয়ার বিয়ে দিয়ে বাসায় নিয়ে গেলাম,জান্নাতুল দেখে তো অবাগ,সোহান ভাইয়ার বাবা মাকে আসতে বলা হয়,তারাও এসে মেনে নেই,, এখন সবাই খুব খুশি,আমার মেয়েটাও খুব খুশি,, দেখতে দেখতে কয়েক বছর কেটে গেলো,এখন আমার মেয়ে Inter এ পড়ে,,আর আপুর মেলে হয়ছে,সেও আমাদের সাথেই থাকে,সোহান ভাইয়াও থাকে,সে আমাদের বিজনেস দেখা শুনা করে,
আমিঃ জান্নাতুল চলো সবাই কোথাও থেকে ঘুড়ে আসি,, জান্নাতুলঃ বুড়ু বয়সে শখ কতো,,যাও তো,, আমিঃ শুনো,, জান্নাতুলঃ কি,, আমিঃ বুড়ু হতে পারি,কিন্তু এখনও ২ ৩ টা ছেলেকে ঘ্যাইল করার শক্তি আছে,, জান্নাতুলঃ তাই,,দেখি,,
বলেই আবার মারামরি শুরু,,এই বুড়ু বয়সেও মারামারি করি আমরা,মেয়েটা আমার জীবন সুখে শান্তিতে ভরায়ে দিছে,দোয়া করেন,সারাজীবন যেনো তার পাশে থাকতে পারি,,,
(সমাপ্ত সমাপ্ত সমাপ্ত)
গল্পটি আরো বড় করতে চাইলাম,কিন্তু কিছু সমস্যার জন্য এখানেই শেষ করলাম,তেমন ভালো হয়নি এই পর্বটা,Next গল্পটা খুব তারাতারি দিবো,,