বেষ্টি যখন বউ ❤
লেখক : আবু বক্কর ✍
পর্ব : ০২
নীল : পাগলি একটা..তোকে কেমন ভালোবাসি এটা তোর আন্দাজও নেই 😄৷কিন্তু শাস্তি যে তোকেও পেতে হবে সোনা 😤 (মনে মনে বলল)
এভাবে মনের মধ্যে কথা বলতে আর মেঘার দিকে তাঁকিয়ে থাকতে থাকতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছে নীল নিজেও জানে না৷
স্বপ্নে দেখছে সে আর মেঘা একটা মনোরম দৃশ্য উপভোগ করছে৷অনেক সুন্দর সে জায়গা৷চারিদিকে শুধু সবুজের মেলা৷একটা ছোট ছোট ঝর্ণা৷মনের সুখে দুইজন গল্প করছে আর হাঁটছে৷হঠাৎ ই..
নীল : আউউউউচচ.. ও মা গো.. 😨
মেঘা : এই চুপ একদম চুপ.. 😬
নীল : এটা কি করলি হ্যাঁ ? ইশশশ উহুহুহু 😖 (কান্নার ঢং)
মেঘা : হালালজাদা আমার.. নামাজ আদায় কে করবে শুনি ? আপনার আত্মা ? 😤
নীল : তাই বলে এভাবে নাকে কামড় দিয়ে তুলতে হবে ? (নাকে কামড় দিছে ? 🤣)
মেঘা : তো কি করব ? কখন থেকে ডাকছি শুনছেন না যে..
নীল : হোপ.. তুই একটা.. তুই একটা..
মেঘা : কি আমি একটা ? 🙄
নীল : মনে পড়ছে না৷মনে হলে পরে বলবনি 😒
মেঘা : গাধা রাম৷আচ্ছা উঠেন এখন তাড়াতাড়ি করে ওযু করেন৷তারপরে আমি করব৷একসাথে নামায আদায় করব এখন থেকে ওকে ? 😘
নীল : হুম ওক্কে 😒
মেঘা : মুখ বেকা না করে চুপচাপ যা কইলাম৷সরি সরি যান ওযু করেন ☺
নীল : আচ্ছা৷
কেউ আর কোনো কথা না বলে ওযু করে নামাজ আদায় করে নিল৷নামাজ আদায় করার পরেই নীল সোজা বিছানায় যেয়ে শুয়ে পড়ল৷মেঘা কিছুই বলল না৷কারণ সকালে তার মজা বুঝাবে নীলকে৷
সকাল ৮টার সময় মেঘা কফি নিয়ে রুমে প্রবেশ করল৷কোনো ডাকাডাকি না করে সুন্দর করে যেয়ে নীলের পাশে বসল৷তারপরে কফির কাপটা হাতে নিয়ে নীলের একটা আঙুল দিল চুবিয়ে..
নীল : আআআআআ... পুড়ে গেল,আঙুল পুড়ে গেল আমার.. 😖
মেঘা : না আমার প্রাণের স্বামী.. (নীলের আঙুলটা নিজের মুখে নিল 😳)
নীল : আহ্ বাঁচলাম৷আরাম লাগছে এখন৷ 😌
মেঘা : হুম আরাম তো লাগবেই৷কিন্তু আপনাকে এত্তো সহজে তো আরাম দিতে রাজি না আমি৷আমার বাসর রাতের কিছুই করেননি আপনি৷ 🙂 ( নীলের ওই আঙুলেই দিল কামড় 😬 )
নীল : আল্লাহ্ গো৷সর ছেরি (আঙুল ছাড়িয়ে নিল)
মেঘা : হিহিহিহি আপনার আঙুলও আপনার ঠোঁটের মতোই মিষ্টি 😋
নীল : লুচ্চী হালালজাদী তোর লজ্জা নাই 😒
মেঘা : হালালজাদী ? 😕
নীল : কেন কালকে তো তুই ই ভেঙে বললি হালালজাদা৷আর আমি জাদী লাগাই দিলাম আরকি৷ 😁
মেঘা : হাউ কিউট সোনা৷শুনুন বাইরে সবার সামনে কিন্তু তুমি করে বলবেন হুম ? 😗
নীল : হ জানি৷তোর শ্বাশুড়িটার জন্যই বাঁইচা গেলি নয়তো তোরে যে কি করতাম আমি 😤😬
মেঘা : যাহ্ দুষ্টু ওইসব রাতে হবে৷ 🐸🙈
নীল : ওই ওই আমি মারার কথা বলেছি 😑
মেঘা : ধ্যাত কি আনরোমান্টিক আপনি 😒
নীল : আচ্ছা ভালোই৷খেতে দিন চলেন.. 🙄
মেঘা : হ আয়৷থুক্কু আসেন 😛
দুইজন চলে আসল খাবার টেবিলে৷অন্যরাও বসে আছে৷আসেন হালকা টুকটাক পরিচয় দিই..
ছেলেটার নাম নীল৷তার বড় দুই ভাই আছে৷তারাও বিবাহিত৷ধনী বললেই চলে কারণ তাদের একটা নামী-দামী বাইকের শো-রুম আছে৷বেশির ভাগ দামী বাইক ই তারা বিক্রি করে৷তিন ভাই সেটাই করে একসাথে৷মেয়েটার নাম মেঘা৷তার পরিবারে তার মা-বাবা আর সে৷কোনো ভাই/বোন নেই তার৷সেই ক্লাস ১ থেকে অনার্স কমপ্লিট করা পর্যন্ত একসাথে পড়ালেখা করেছে নীল অার মেঘা৷তারপরে মেঘা অন্য একটা শহরে চলে গিয়েছিল কিন্তু এদিকে নীলের বিয়ের খবর শুনে সাথে সাথেই চলে আসে,যাতে ওকে অন্য কেউ আপন করতে না পারে৷..(কেউ যদি আমারে এতো ভালোবাসতো 😔🥺)৷
সে যাইহোক খাবার খাওয়া শেষে সবাই একসাথে আড্ডা দিতে বসল৷
নীলের বাবা : শোন তুই বউমাকে নিয়ে তোর শ্বশুড় বাড়ি যাবি আজ৷
নীল : আজ কেন ? 🙄
নীলের বাবা : যা বলেছি তাই এতো প্রশ্ন তো শুনতে চাইনি আমি৷
নীল : আচ্ছা গেলাম তারপরে কি করব ?
নীলের বাবা : ওখান থেকেই কিছুদিন ঘোরাফেরা করবি বউমাকে নিয়ে৷
মেঘা : হুম বাবা ধন্যবাদ৷ ☺
নীল : 😒
নীলের বাবা : হুম মা৷আর শোনো বাইরে কোথাও গেলে নীলের হাত একদম ছাড়বে না৷
মেঘা : আচ্ছা ☺☺
নীল : ওই কি ছোট বাচ্চা নাকি ? হারামিটা আমার জীবন জ্বালিয়ে খাবে৷
নীলের মা : এটা কোন ধরনের কথা ? বউকে এভাবে কেউ বলে ?
নীল : ওই তো আমার বান্ধবী৷
মা : সেটা আগে ছিল কিন্তু এখন তোর বিয়ে করা বউ৷আমাদের ছোট বউমা৷সম্মান দিয়ে কথা বলবি বললাম 😠
নীল : আচ্ছা 😓
মেঘা : আহারে সোনাটা আমার৷(নীলের কানে কানে)
নীল : আচ্ছা এখন রুমে যাই৷
মা : হুম যা যেয়ে তৈরি হয়ে নে৷একটু পরেই বেরিয়ে পড়বি৷
নীল : আচ্ছা 😞
দুইজন উপরে এসে হালকা ঝগড়া করল😄৷তারপরে তৈরি হয়ে সোজা মেঘার বাসায় এসে হাজির৷মেঘার মা তো যেন খুশিতে বাঁচেনা৷সেই ছোট থেকেই নীলকে জামাই বলে ডাকত আর এখন সেটা সত্যি হয়েছে৷সবাই অনেক খুশি৷মেঘার কিছু বান্ধবী এসেছে সবার সাথেই টুকটাক গল্প করল৷রাতে খাবার খেয়ে রুমে চলে আসল৷
মেঘা : একটা কথা বলব রাখবেন ? 😘
নীল : কি কথা ? মতলব কি তোর ? এতো নরম সুরে কথা কেন ? 😕
মেঘা : প্লীজ স্বামী আমার৷প্লীজ যা বলছি শোনো.. 😊
নীল : আচ্ছা বল কি কথা ? 😇
মেঘা : চোখ দুইটা বন্ধ করে হাত দুইটা পেছনে রাখো..(নীলের কানের কাছে মুখ নিয়ে যেয়ে আস্তে করে বলল) 💋
নীল : হু..হু..হুম ? আচ্ছা করছি..
মেঘা : হুমম গুড বয়৷
খাটে বসে হাত দুইটা পেছনে নিয়ে আসতেই একটা ওড়না দিয়ে ওর হাত দুইটা বেঁধে দিল৷
নীল : এই এই এটা কি হলো ? 😳
মেঘা : এখন বাসর রাত হবে 😋😏
নীল : না আমি কিন্তু চিৎকার করব৷হাত খুলে দে বলছি৷..
মেঘা : কর না চিৎকার৷তোর মান-ইজ্জত যাবে৷কারণ তোর শ্বশুরবাড়ি এটা৷ওত্তো গুলা মেয়ের সাথে পকপক করলি কেন ? তার শাস্তি তোকে পেতেই হবে সোনা৷ 😤
কথাটা বলেই নীলের ঠোঁটে দিল জোরে একটা কামড়.. 😳
.
.
.
[.......... চলবে ..........]
বেষ্টি যখন বউ ❤ লেখক : আবু বক্কর ✍ পর্ব : ০২
নীল : পাগলি একটা..তোকে কেমন ভালোবাসি এটা তোর আন্দাজও নেই 😄৷কিন্তু শাস্তি যে তোকেও পেতে হবে সোনা 😤 (মনে মনে বলল)
এভাবে মনের মধ্যে কথা বলতে আর মেঘার দিকে তাঁকিয়ে থাকতে থাকতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছে নীল নিজেও জানে না৷ স্বপ্নে দেখছে সে আর মেঘা একটা মনোরম দৃশ্য উপভোগ করছে৷অনেক সুন্দর সে জায়গা৷চারিদিকে শুধু সবুজের মেলা৷একটা ছোট ছোট ঝর্ণা৷মনের সুখে দুইজন গল্প করছে আর হাঁটছে৷হঠাৎ ই..
নীল : আউউউউচচ.. ও মা গো.. 😨
মেঘা : এই চুপ একদম চুপ.. 😬
নীল : এটা কি করলি হ্যাঁ ? ইশশশ উহুহুহু 😖 (কান্নার ঢং)
মেঘা : হালালজাদা আমার.. নামাজ আদায় কে করবে শুনি ? আপনার আত্মা ? 😤
নীল : তাই বলে এভাবে নাকে কামড় দিয়ে তুলতে হবে ? (নাকে কামড় দিছে ? 🤣)
মেঘা : তো কি করব ? কখন থেকে ডাকছি শুনছেন না যে..
নীল : হোপ.. তুই একটা.. তুই একটা..
মেঘা : কি আমি একটা ? 🙄
নীল : মনে পড়ছে না৷মনে হলে পরে বলবনি 😒
মেঘা : গাধা রাম৷আচ্ছা উঠেন এখন তাড়াতাড়ি করে ওযু করেন৷তারপরে আমি করব৷একসাথে নামায আদায় করব এখন থেকে ওকে ? 😘
নীল : হুম ওক্কে 😒
মেঘা : মুখ বেকা না করে চুপচাপ যা কইলাম৷সরি সরি যান ওযু করেন ☺
নীল : আচ্ছা৷
কেউ আর কোনো কথা না বলে ওযু করে নামাজ আদায় করে নিল৷নামাজ আদায় করার পরেই নীল সোজা বিছানায় যেয়ে শুয়ে পড়ল৷মেঘা কিছুই বলল না৷কারণ সকালে তার মজা বুঝাবে নীলকে৷ সকাল ৮টার সময় মেঘা কফি নিয়ে রুমে প্রবেশ করল৷কোনো ডাকাডাকি না করে সুন্দর করে যেয়ে নীলের পাশে বসল৷তারপরে কফির কাপটা হাতে নিয়ে নীলের একটা আঙুল দিল চুবিয়ে..
নীল : আআআআআ... পুড়ে গেল,আঙুল পুড়ে গেল আমার.. 😖
মেঘা : না আমার প্রাণের স্বামী.. (নীলের আঙুলটা নিজের মুখে নিল 😳)
নীল : আহ্ বাঁচলাম৷আরাম লাগছে এখন৷ 😌
মেঘা : হুম আরাম তো লাগবেই৷কিন্তু আপনাকে এত্তো সহজে তো আরাম দিতে রাজি না আমি৷আমার বাসর রাতের কিছুই করেননি আপনি৷ 🙂 ( নীলের ওই আঙুলেই দিল কামড় 😬 )
নীল : আল্লাহ্ গো৷সর ছেরি (আঙুল ছাড়িয়ে নিল)
মেঘা : হিহিহিহি আপনার আঙুলও আপনার ঠোঁটের মতোই মিষ্টি 😋
নীল : লুচ্চী হালালজাদী তোর লজ্জা নাই 😒
মেঘা : হালালজাদী ? 😕
নীল : কেন কালকে তো তুই ই ভেঙে বললি হালালজাদা৷আর আমি জাদী লাগাই দিলাম আরকি৷ 😁
মেঘা : হাউ কিউট সোনা৷শুনুন বাইরে সবার সামনে কিন্তু তুমি করে বলবেন হুম ? 😗
নীল : হ জানি৷তোর শ্বাশুড়িটার জন্যই বাঁইচা গেলি নয়তো তোরে যে কি করতাম আমি 😤😬
মেঘা : যাহ্ দুষ্টু ওইসব রাতে হবে৷ 🐸🙈
নীল : ওই ওই আমি মারার কথা বলেছি 😑
মেঘা : ধ্যাত কি আনরোমান্টিক আপনি 😒
নীল : আচ্ছা ভালোই৷খেতে দিন চলেন.. 🙄
মেঘা : হ আয়৷থুক্কু আসেন 😛
দুইজন চলে আসল খাবার টেবিলে৷অন্যরাও বসে আছে৷আসেন হালকা টুকটাক পরিচয় দিই.. ছেলেটার নাম নীল৷তার বড় দুই ভাই আছে৷তারাও বিবাহিত৷ধনী বললেই চলে কারণ তাদের একটা নামী-দামী বাইকের শো-রুম আছে৷বেশির ভাগ দামী বাইক ই তারা বিক্রি করে৷তিন ভাই সেটাই করে একসাথে৷মেয়েটার নাম মেঘা৷তার পরিবারে তার মা-বাবা আর সে৷কোনো ভাই/বোন নেই তার৷সেই ক্লাস ১ থেকে অনার্স কমপ্লিট করা পর্যন্ত একসাথে পড়ালেখা করেছে নীল অার মেঘা৷তারপরে মেঘা অন্য একটা শহরে চলে গিয়েছিল কিন্তু এদিকে নীলের বিয়ের খবর শুনে সাথে সাথেই চলে আসে,যাতে ওকে অন্য কেউ আপন করতে না পারে৷..(কেউ যদি আমারে এতো ভালোবাসতো 😔🥺)৷ সে যাইহোক খাবার খাওয়া শেষে সবাই একসাথে আড্ডা দিতে বসল৷
নীলের বাবা : শোন তুই বউমাকে নিয়ে তোর শ্বশুড় বাড়ি যাবি আজ৷
নীল : আজ কেন ? 🙄
নীলের বাবা : যা বলেছি তাই এতো প্রশ্ন তো শুনতে চাইনি আমি৷
নীল : আচ্ছা গেলাম তারপরে কি করব ?
নীলের বাবা : ওখান থেকেই কিছুদিন ঘোরাফেরা করবি বউমাকে নিয়ে৷
মেঘা : হুম বাবা ধন্যবাদ৷ ☺
নীল : 😒
নীলের বাবা : হুম মা৷আর শোনো বাইরে কোথাও গেলে নীলের হাত একদম ছাড়বে না৷
মেঘা : আচ্ছা ☺☺
নীল : ওই কি ছোট বাচ্চা নাকি ? হারামিটা আমার জীবন জ্বালিয়ে খাবে৷
নীলের মা : এটা কোন ধরনের কথা ? বউকে এভাবে কেউ বলে ?
নীল : ওই তো আমার বান্ধবী৷
মা : সেটা আগে ছিল কিন্তু এখন তোর বিয়ে করা বউ৷আমাদের ছোট বউমা৷সম্মান দিয়ে কথা বলবি বললাম 😠
নীল : আচ্ছা 😓
মেঘা : আহারে সোনাটা আমার৷(নীলের কানে কানে)
নীল : আচ্ছা এখন রুমে যাই৷
মা : হুম যা যেয়ে তৈরি হয়ে নে৷একটু পরেই বেরিয়ে পড়বি৷
নীল : আচ্ছা 😞
দুইজন উপরে এসে হালকা ঝগড়া করল😄৷তারপরে তৈরি হয়ে সোজা মেঘার বাসায় এসে হাজির৷মেঘার মা তো যেন খুশিতে বাঁচেনা৷সেই ছোট থেকেই নীলকে জামাই বলে ডাকত আর এখন সেটা সত্যি হয়েছে৷সবাই অনেক খুশি৷মেঘার কিছু বান্ধবী এসেছে সবার সাথেই টুকটাক গল্প করল৷রাতে খাবার খেয়ে রুমে চলে আসল৷
মেঘা : একটা কথা বলব রাখবেন ? 😘
নীল : কি কথা ? মতলব কি তোর ? এতো নরম সুরে কথা কেন ? 😕
মেঘা : প্লীজ স্বামী আমার৷প্লীজ যা বলছি শোনো.. 😊
নীল : আচ্ছা বল কি কথা ? 😇
মেঘা : চোখ দুইটা বন্ধ করে হাত দুইটা পেছনে রাখো..(নীলের কানের কাছে মুখ নিয়ে যেয়ে আস্তে করে বলল) 💋
নীল : হু..হু..হুম ? আচ্ছা করছি..
মেঘা : হুমম গুড বয়৷
খাটে বসে হাত দুইটা পেছনে নিয়ে আসতেই একটা ওড়না দিয়ে ওর হাত দুইটা বেঁধে দিল৷
নীল : এই এই এটা কি হলো ? 😳
মেঘা : এখন বাসর রাত হবে 😋😏
নীল : না আমি কিন্তু চিৎকার করব৷হাত খুলে দে বলছি৷..
মেঘা : কর না চিৎকার৷তোর মান-ইজ্জত যাবে৷কারণ তোর শ্বশুরবাড়ি এটা৷ওত্তো গুলা মেয়ের সাথে পকপক করলি কেন ? তার শাস্তি তোকে পেতেই হবে সোনা৷ 😤
কথাটা বলেই নীলের ঠোঁটে দিল জোরে একটা কামড়.. 😳 . . .
[.......... চলবে ..........]