--ভাইয়া ভাইয়া আমাকে ছেড়ে দেন আমার অনেক ব্যাথা লাগে,(নিশি ৭ বছরের বাচ্চা)
চারদিকে অন্ধকার কোথাও কোন আলো নেই, রাস্তার দুপাশ দিয়ে শুধু ঝোপঝাড়,
সেখান থেকে বাচ্চা মেয়ের কান্নার শব্দ আসছে,
পাশ দিয়ে যাচ্ছিলো মিতালি।
কান্নার শব্দ শুনে বুঝতে আর বাকি রইলো না
ওখানে কি হচ্ছে,
মিতালি পায়ের গতি বাড়াতে থাকে না হলে জানোয়ারদের স্বীকার হতে পারে,
এমন সময় একটি ছেলে আরেক টা ছেলে কে বলছে ব্লেড বের কর, কেটে বড় কর,
তখন মিতালির পা দাঁড়িয়ে যায়,
মেয়েটার চিৎকার মিতালির কানে লাগছে খুব,
এখন মিতালি কি করবে দিশেহারা,
মিতালির চিন্তা হলো মেয়েটাকে বাঁচতেই হবে,যে ভাবে হোক,
মিতালি আবার পায়ের গতি বাড়িয়ে
ছেলে দুইটার কাছে গেলো কিন্ত সেখানে ছেলে দুইটা না ৪টা ছেলে আর পিচ্ছি একটা মেয়ে,,,
মিতালি - মেয়ে টা কে ছেড়ে দে জানোয়াররের বাচ্চা,
--মামা এত দেখি মেঘনা চাইতেই,,,
মিতালি ---আগে মেয়ে টা কে ছেড়ে দে,
একজন বলে উঠলো পিচ্ছিটা কে ছাড় বড় টা কে ধর,,,
প্রায় ১ঘন্টা পর,,,
ধর্ষণ করে মিতালি কে ফেলে গেছে ব্যথায় দাঁড়াতে পারছে না,
দুইবার দাঁড়াতে গিয়ে পড়ে যায়,
৩য় বার পড়তে গেলে পিচ্ছি মেয়েটি হাত ধরে ফেলে,,,
পিচ্ছি মেয়েটা হেঁচকা টান দিয়ে মিতালি কে তোলে,
কিন্ত ব্যথায় দাঁড়িয়ে থাকতে পারছে না,
মেয়েটির কাধে ভর দিয়ে পথ চলতে থাকে,,,,,,
পিচ্ছি মেয়ে- আপু তোমার কি অনেক ব্যথা লেগেছে,
মিতালি -.......... (চুপ)
পিচ্ছি--আপু তুমি অনেক ভালো,,
মিতালি - তোমার বাসা কোথায়,,,
পিচ্ছি- আমার বাসা.......তিন নাম্বার রোডে শুরুতে যে বাড়িটা ঐটাই আমাদের বাসা,
মিতালী খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাটছে মাঝে মাঝে আবার ব্যথার যন্ত্রণায় আচমকা দাঁড়িয়ে পড়ে,,,
কোথাও কোন রিকশা নেই পুরো আকাশ মেঘলা মনে হচ্ছে এখনি বৃষ্টি নামবে,
পিচ্ছি মেয়েটির নাম এখনো মিতালি জানে না,
মিতালি - আচ্ছা তোমার নাম কি?
---আমার নাম নিশি,
মিতালী আর নিশি হাটতে হাটতে
নিশির বাসায় যায়,
দরজার সামনে দাঁড়িয়ে নিশি কলিং বেল চাপ দেয়,
এমন সময় মিতালীর রক্ত খরণ শুরু হয় হয়,
মিতালী আর ব্যথায় যন্ত্রণায় টিকে থাকতে না পেরে ধপাস করে দরজার সামনে বসে পড়ে,
আর এমন সময় দরজা খোলে একজন মহিলা,
নিশি কে দেখেই জড়িয়ে ধরে কান্না শুরু করে দেয়,,,
মহিলা টি চিল্লাচিল্লি করে ডাকতে থাকে আমার মা ফিরে আসছে,আমার নিশি কে পাওয়া গেছে,
ভিতর থেকে একটা ছেলে আসে মিতালি তাকিয়ে দেখে ছেলেটা কে চেনা চেনা লগছে,
--আরে এই ছেলে তো ঐ ৪জন ধর্ষকের একজন,,এই ছেলে এখানে কি করে৷ নিশির কি হয়,
ডাক শুনে আরেক জন বের হিয়ে আসলো মিতালির bf রিহাম বের হয়ে আসলো,৷
মিতালি জানতো না এটা তার বয়ফ্রেন্ডের বাসা।
অপরাধ
পর্ব ১
লেখাঃ নীল চৌধুরি
--ভাইয়া ভাইয়া আমাকে ছেড়ে দেন আমার অনেক ব্যাথা লাগে,(নিশি ৭ বছরের বাচ্চা)
চারদিকে অন্ধকার কোথাও কোন আলো নেই, রাস্তার দুপাশ দিয়ে শুধু ঝোপঝাড়,
সেখান থেকে বাচ্চা মেয়ের কান্নার শব্দ আসছে,
পাশ দিয়ে যাচ্ছিলো মিতালি।
কান্নার শব্দ শুনে বুঝতে আর বাকি রইলো না
ওখানে কি হচ্ছে,
মিতালি পায়ের গতি বাড়াতে থাকে না হলে জানোয়ারদের স্বীকার হতে পারে,
এমন সময় একটি ছেলে আরেক টা ছেলে কে বলছে ব্লেড বের কর, কেটে বড় কর,
তখন মিতালির পা দাঁড়িয়ে যায়,
মেয়েটার চিৎকার মিতালির কানে লাগছে খুব,
এখন মিতালি কি করবে দিশেহারা,
মিতালির চিন্তা হলো মেয়েটাকে বাঁচতেই হবে,যে ভাবে হোক,
মিতালি আবার পায়ের গতি বাড়িয়ে
ছেলে দুইটার কাছে গেলো কিন্ত সেখানে ছেলে দুইটা না ৪টা ছেলে আর পিচ্ছি একটা মেয়ে,,,
মিতালি - মেয়ে টা কে ছেড়ে দে জানোয়াররের বাচ্চা,
--মামা এত দেখি মেঘনা চাইতেই,,,
মিতালি ---আগে মেয়ে টা কে ছেড়ে দে,
একজন বলে উঠলো পিচ্ছিটা কে ছাড় বড় টা কে ধর,,,
প্রায় ১ঘন্টা পর,,,
ধর্ষণ করে মিতালি কে ফেলে গেছে ব্যথায় দাঁড়াতে পারছে না,
দুইবার দাঁড়াতে গিয়ে পড়ে যায়,
৩য় বার পড়তে গেলে পিচ্ছি মেয়েটি হাত ধরে ফেলে,,,
পিচ্ছি মেয়েটা হেঁচকা টান দিয়ে মিতালি কে তোলে,
কিন্ত ব্যথায় দাঁড়িয়ে থাকতে পারছে না,
মেয়েটির কাধে ভর দিয়ে পথ চলতে থাকে,,,,,,
পিচ্ছি মেয়ে- আপু তোমার কি অনেক ব্যথা লেগেছে,
মিতালি -.......... (চুপ)
পিচ্ছি--আপু তুমি অনেক ভালো,,
মিতালি - তোমার বাসা কোথায়,,,
পিচ্ছি- আমার বাসা.......তিন নাম্বার রোডে শুরুতে যে বাড়িটা ঐটাই আমাদের বাসা,
মিতালী খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাটছে মাঝে মাঝে আবার ব্যথার যন্ত্রণায় আচমকা দাঁড়িয়ে পড়ে,,,
কোথাও কোন রিকশা নেই পুরো আকাশ মেঘলা মনে হচ্ছে এখনি বৃষ্টি নামবে,
পিচ্ছি মেয়েটির নাম এখনো মিতালি জানে না,
মিতালি - আচ্ছা তোমার নাম কি?
---আমার নাম নিশি,
মিতালী আর নিশি হাটতে হাটতে
নিশির বাসায় যায়,
দরজার সামনে দাঁড়িয়ে নিশি কলিং বেল চাপ দেয়,
এমন সময় মিতালীর রক্ত খরণ শুরু হয় হয়,
মিতালী আর ব্যথায় যন্ত্রণায় টিকে থাকতে না পেরে ধপাস করে দরজার সামনে বসে পড়ে,
আর এমন সময় দরজা খোলে একজন মহিলা,
নিশি কে দেখেই জড়িয়ে ধরে কান্না শুরু করে দেয়,,,
মহিলা টি চিল্লাচিল্লি করে ডাকতে থাকে আমার মা ফিরে আসছে,আমার নিশি কে পাওয়া গেছে,
ভিতর থেকে একটা ছেলে আসে মিতালি তাকিয়ে দেখে ছেলেটা কে চেনা চেনা লগছে,
--আরে এই ছেলে তো ঐ ৪জন ধর্ষকের একজন,,এই ছেলে এখানে কি করে৷ নিশির কি হয়,
ডাক শুনে আরেক জন বের হিয়ে আসলো মিতালির bf রিহাম বের হয়ে আসলো,৷
মিতালি জানতো না এটা তার বয়ফ্রেন্ডের বাসা।
অপরাধ
পর্ব ১
লেখাঃ নীল চৌধুরি