গল্পঃ_মেয়েটি_ছিলো_কালো
পর্বঃ ৪
লেখকঃ_SA_ARMAN_HOSSAIN (Rohan)
(লেখাতে ভুল থাকতে পরে,ক্ষুমার দৃষ্টিতে দেখবেন)
বাসায় আসার পর দেখি আপু কাঁন্না করতেছে,কি হয়ছে
শুনতে চাচ্ছি,But না বলে শুধু কাঁন্না করেই যাচ্ছে,
আমিঃ কি হয়ছে তোর বলবি, না চলে যাবো এখান থেকে
আপুঃ আমি প্রজেক্টটা পাইছি,
আমিঃ কোনটা,,
আপুঃ যার জন্য বাবা নিচের জীবনটা দিয়ে দিলো,,
আমিঃ সত্যি,,
আপুঃ হা রে ভাই
আমিঃ আর কাঁন্না করবি না,এখন থেকে দেখ এই আরমান চৌধুরী কি করে,,,
(আব্বু কিছু প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করতেছিলো,আর সে কাজটি হলো আমাদের কোম্পানি যেনো বিদেশেও থাকে,কিন্তু কিছু কোম্পানির জন্য তা হয়নি)
আপুঃ দেখবো,,আচ্ছা শুন
আমিঃ কি হয়ছে তারাতারি বল।।।
আপুঃ আপনের বোরকাওয়ালী তো অনেক কিউট,কিন্তু একটি সমস্যা আছে,,
আমিঃ কি সমস্যা😵😵😵😵
আপুঃ সে নামাজী ছেলে চাই,
আমিঃ কি হয়ছে কে হা, আজ থেকে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পরবো,ইসলাম এর সব কিছু মেনে চলবো।।
আপুঃ তা ইসলামে তো প্রেম নেই,,,কিন্তু
আমিঃ কি কিন্তু বল রে Please.....
আপুঃ বিয়ের পর প্রেম জায়েয আছে,,
আমিঃ আমি কিছু জানতে চাইনা,আমার অকেই চাই,,কি করে এনে দিবি সেটা তোর ব্যাপার।।
আপুঃ দেখছি,,তা কাল তোর কি কাজ আছে,,
আমিঃ হা কেনও,,,
আপুঃ আচ্ছা কাজ শেষ করে আমাকে ফোন দিবি,,
আমিঃ অকে,,,
পরের দিন জান্নাতুল এর বাবার সাথে দেখা করি,জান্নাতুল তার বাবার সাথে পরিচয় করে দেয়,সারাদিন কাজ করে সন্ধার দিকেই জান্নাতুল এর বাবা বাসায় চলে যায়,,আমিও আংকেলকে নামায়ে দিয়ে বাসায় চলে আমি,বাসায় আসতেই জান্নাতুল এর ফোন.......
(রিকোয়েস্ট দিলে মেছেন দিয়েন)
আমিঃ হা বলেন,,
জান্নাতুলঃ আপনে কি মাথা মোটা,,,
আমিঃ কেনও,,
জান্নাতুলঃ আপনেক বলছিলাম আমার সাথে দেখা করতে,কিন্তু আপনে তো দেখাই করলেন না,,
আমিঃ দেখা তো হলো তখন,,
জান্নাতুলঃ parsonal দেখা করতে বলছি,,
আমিঃ ও সরি সরি,,কাল দেখা করবো
জান্নাতুলঃ আপনের মাথা,,আজ কাজ ছিলো,আর কাল দেখা করলেই হবে,,
আমিঃ এখন তো রাত হয়ে গেছে,আচ্ছা কাল সকালে দেখা করবো,
জান্নাতুলঃ আচ্ছা।।
সব মাথার উপর দিয়ে গেলো,মেয়েটা কি বলবে এটা ভাবতে ভাবতে শুকিয়ে গেলাম।কি করবো ভালোবেসে ফেলছি যে,ভালোবাসলে ভালোবাসার মানুষ যায়ই বলুক না কেনও,,সেটাই ভালো লাগে,
রাতে তারাতারি ঘুমে যায়,,সকালে উঠেই জান্নাতুল এর সাথে দেখা করতে বের হচ্ছিলাম,,,
আপুঃ কোথাও যাবি নাকি,,
আমিঃ হা,,কেনও,,
আপুঃ আজ বিকালে একটু সময় দিস আমাকে,,
আমিঃ কেনও,,
আপুঃ মার্কেট করতে যাবো,,
আমিঃ তোর তো সব আছে,কি কিনবি আবার,,
আপুঃ বোরকাওয়ালীর জন্য কিনবো,হাজার হলেও এক মাত্র ভায়ের হবু বউ।।।
আমিঃ মানে,,
আপুঃ কিছু না,সব আসতে আসতে জানবি,এখন যা।।
আপুকে কিছু না বলেই বের হলাম, সরাসরি ভার্সিটিতে গেলাম,ভার্সিটিতে যাওয়ার পর সবাই আমাকে ঘিরে ধরে,,আমার সাথে সবাই কথা বলছে,সবার সাথে কথা বলতে বলতে খিয়াল করে দেখি জান্নাতুলও তাদের মাঝে দাড়ায়ে আছে,,তার চোখ দেখে বুঝা যাচ্ছে খুব রেগে আছে,,কিছু না বলেই তাকে ডেকে নিয়ে চলে আসি,,
আমিঃ এখন বলেন,,
জান্নাতুলঃ কথা না বলে গাড়ি চালান,,
আমিঃ গাড়ি তো চালাচ্ছি ,,,
জান্নাতুলঃ আপনে কি সত্যি মাথা মোটা,,
আমিঃ কেনও,,,
জান্নাতুলঃ কাল পায়েশ করছিলাম আসেন নাই,আজ আবার করলাম, কিন্তু মনে হয় খেতে পারবেন না,,
আমিঃ মানে,,
জান্নাতুলঃ কথা বলবেন না,,ফাকা যায়গা দেখে গাড়ি থামান,
আমিঃ ওকে মেডাম।।।
আচ্ছা হয়ছে, এখন তো একটু হাঁসো, এই সামান্য বিষয়ের জন্য এতো রাগ অভিমান কষ্ট,, আরো কত সময় পরেই আছে, তখন কি করবেন হা।।
এসব বলতেই জান্নাতুল আমাকে চুপ করতে বলে,,
জান্নাতুলঃ আমার না অনেক স্বপ্ন,লেখাপড়া শেষ করবো চাকরি করবো,কিন্তু তা আর হলো না,,
আমিঃ কেনও,,
জান্নাতুলঃ বাবা আমার বিয়ে ঠিক করছে,,,
আমিঃ কি,,
জান্নাতুলঃ হা সত্যি,,,
আমিঃ কি যা তা বলছো,,তুমি এটা করতে পারো না,,
জান্নাতুলঃ কেনও,,
আমিঃ কারণ আমি....
জান্নাতুলঃ কি আপনে বলেন,,
আমিঃ না আপনেই তো বললেন লেখাপড়া শেষ করবেন,চাকরি করবেন,
জান্নাতুলঃ করতে তো চাইছিলাম,কিন্তু ওর জন্য হলো না,,
আমিঃ কার জন্য,,,
(কথা বলতে খুব কষ্ট হচ্ছে)
জান্নাতুলঃ যার সাথে বিয়ে ঠিক হয়ছে,সে নাকি আমাকে খুব ভালোবাসে,,
আমিঃ ও.....আচ্ছা আমাকে যেতে হবে,আপুর কি যেনো হয়ছে
জান্নাতুলঃ আচ্ছা যান,তবে আমাকে ভার্সিটিতে নেমে দিয়ে আসেন,,
তারপর জান্নাতুলকে ভার্সিটিতে নেমে দিয়ে সরাসরি বাসায় চলে যায়,বাসায় যাবার পর থেকে খুব কাঁন্না পাচ্ছে,কিন্তু কাঁন্না করতে পারছি না আপুর জন্য,,
শুধু জান্নাতুল এর কথাই মনে হচ্ছে,কার সাথে বিয়ে হবে,ছেলেটা কেনম হবে,জান্নাতুলকে কি দেখছে,,
আমি অক ছাড়া বাঁচতেই পারবো না,কি করবো এখন,,
আমিঃ আপু শুন,,,
আপুঃ কি হয়ছে,,
আমিঃ আমি বাইরে গেলাম,,,
আপুঃ কেনও,,
আমিঃ দরকার আছে,,,
আপুঃ তারাতারি আসবি,,
আমিঃ দেখি।।
তারপর বাসা থেকে বের হয়ে সরাসরি বন্ধুদের কাছে যায়,,,যেতেই দেখি........
wait please.......
গল্পঃ_মেয়েটি_ছিলো_কালো
পর্বঃ ৪
লেখকঃ_SA_ARMAN_HOSSAIN (Rohan)
(লেখাতে ভুল থাকতে পরে,ক্ষুমার দৃষ্টিতে দেখবেন)
বাসায় আসার পর দেখি আপু কাঁন্না করতেছে,কি হয়ছে শুনতে চাচ্ছি,But না বলে শুধু কাঁন্না করেই যাচ্ছে,
আমিঃ কি হয়ছে তোর বলবি, না চলে যাবো এখান থেকে আপুঃ আমি প্রজেক্টটা পাইছি, আমিঃ কোনটা,, আপুঃ যার জন্য বাবা নিচের জীবনটা দিয়ে দিলো,, আমিঃ সত্যি,, আপুঃ হা রে ভাই আমিঃ আর কাঁন্না করবি না,এখন থেকে দেখ এই আরমান চৌধুরী কি করে,,, (আব্বু কিছু প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করতেছিলো,আর সে কাজটি হলো আমাদের কোম্পানি যেনো বিদেশেও থাকে,কিন্তু কিছু কোম্পানির জন্য তা হয়নি)
আপুঃ দেখবো,,আচ্ছা শুন আমিঃ কি হয়ছে তারাতারি বল।।। আপুঃ আপনের বোরকাওয়ালী তো অনেক কিউট,কিন্তু একটি সমস্যা আছে,, আমিঃ কি সমস্যা😵😵😵😵 আপুঃ সে নামাজী ছেলে চাই, আমিঃ কি হয়ছে কে হা, আজ থেকে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পরবো,ইসলাম এর সব কিছু মেনে চলবো।। আপুঃ তা ইসলামে তো প্রেম নেই,,,কিন্তু আমিঃ কি কিন্তু বল রে Please..... আপুঃ বিয়ের পর প্রেম জায়েয আছে,, আমিঃ আমি কিছু জানতে চাইনা,আমার অকেই চাই,,কি করে এনে দিবি সেটা তোর ব্যাপার।। আপুঃ দেখছি,,তা কাল তোর কি কাজ আছে,, আমিঃ হা কেনও,,, আপুঃ আচ্ছা কাজ শেষ করে আমাকে ফোন দিবি,, আমিঃ অকে,,,
পরের দিন জান্নাতুল এর বাবার সাথে দেখা করি,জান্নাতুল তার বাবার সাথে পরিচয় করে দেয়,সারাদিন কাজ করে সন্ধার দিকেই জান্নাতুল এর বাবা বাসায় চলে যায়,,আমিও আংকেলকে নামায়ে দিয়ে বাসায় চলে আমি,বাসায় আসতেই জান্নাতুল এর ফোন.......
(রিকোয়েস্ট দিলে মেছেন দিয়েন)
আমিঃ হা বলেন,, জান্নাতুলঃ আপনে কি মাথা মোটা,,, আমিঃ কেনও,, জান্নাতুলঃ আপনেক বলছিলাম আমার সাথে দেখা করতে,কিন্তু আপনে তো দেখাই করলেন না,, আমিঃ দেখা তো হলো তখন,, জান্নাতুলঃ parsonal দেখা করতে বলছি,, আমিঃ ও সরি সরি,,কাল দেখা করবো জান্নাতুলঃ আপনের মাথা,,আজ কাজ ছিলো,আর কাল দেখা করলেই হবে,, আমিঃ এখন তো রাত হয়ে গেছে,আচ্ছা কাল সকালে দেখা করবো, জান্নাতুলঃ আচ্ছা।।
সব মাথার উপর দিয়ে গেলো,মেয়েটা কি বলবে এটা ভাবতে ভাবতে শুকিয়ে গেলাম।কি করবো ভালোবেসে ফেলছি যে,ভালোবাসলে ভালোবাসার মানুষ যায়ই বলুক না কেনও,,সেটাই ভালো লাগে, রাতে তারাতারি ঘুমে যায়,,সকালে উঠেই জান্নাতুল এর সাথে দেখা করতে বের হচ্ছিলাম,,,
আপুঃ কোথাও যাবি নাকি,, আমিঃ হা,,কেনও,, আপুঃ আজ বিকালে একটু সময় দিস আমাকে,, আমিঃ কেনও,, আপুঃ মার্কেট করতে যাবো,, আমিঃ তোর তো সব আছে,কি কিনবি আবার,, আপুঃ বোরকাওয়ালীর জন্য কিনবো,হাজার হলেও এক মাত্র ভায়ের হবু বউ।।। আমিঃ মানে,, আপুঃ কিছু না,সব আসতে আসতে জানবি,এখন যা।।
আপুকে কিছু না বলেই বের হলাম, সরাসরি ভার্সিটিতে গেলাম,ভার্সিটিতে যাওয়ার পর সবাই আমাকে ঘিরে ধরে,,আমার সাথে সবাই কথা বলছে,সবার সাথে কথা বলতে বলতে খিয়াল করে দেখি জান্নাতুলও তাদের মাঝে দাড়ায়ে আছে,,তার চোখ দেখে বুঝা যাচ্ছে খুব রেগে আছে,,কিছু না বলেই তাকে ডেকে নিয়ে চলে আসি,,
আমিঃ এখন বলেন,, জান্নাতুলঃ কথা না বলে গাড়ি চালান,, আমিঃ গাড়ি তো চালাচ্ছি ,,, জান্নাতুলঃ আপনে কি সত্যি মাথা মোটা,, আমিঃ কেনও,,, জান্নাতুলঃ কাল পায়েশ করছিলাম আসেন নাই,আজ আবার করলাম, কিন্তু মনে হয় খেতে পারবেন না,, আমিঃ মানে,,
জান্নাতুলঃ কথা বলবেন না,,ফাকা যায়গা দেখে গাড়ি থামান, আমিঃ ওকে মেডাম।।।
আচ্ছা হয়ছে, এখন তো একটু হাঁসো, এই সামান্য বিষয়ের জন্য এতো রাগ অভিমান কষ্ট,, আরো কত সময় পরেই আছে, তখন কি করবেন হা।। এসব বলতেই জান্নাতুল আমাকে চুপ করতে বলে,,
জান্নাতুলঃ আমার না অনেক স্বপ্ন,লেখাপড়া শেষ করবো চাকরি করবো,কিন্তু তা আর হলো না,, আমিঃ কেনও,, জান্নাতুলঃ বাবা আমার বিয়ে ঠিক করছে,,, আমিঃ কি,, জান্নাতুলঃ হা সত্যি,,, আমিঃ কি যা তা বলছো,,তুমি এটা করতে পারো না,, জান্নাতুলঃ কেনও,, আমিঃ কারণ আমি.... জান্নাতুলঃ কি আপনে বলেন,, আমিঃ না আপনেই তো বললেন লেখাপড়া শেষ করবেন,চাকরি করবেন, জান্নাতুলঃ করতে তো চাইছিলাম,কিন্তু ওর জন্য হলো না,, আমিঃ কার জন্য,,, (কথা বলতে খুব কষ্ট হচ্ছে) জান্নাতুলঃ যার সাথে বিয়ে ঠিক হয়ছে,সে নাকি আমাকে খুব ভালোবাসে,, আমিঃ ও.....আচ্ছা আমাকে যেতে হবে,আপুর কি যেনো হয়ছে জান্নাতুলঃ আচ্ছা যান,তবে আমাকে ভার্সিটিতে নেমে দিয়ে আসেন,,
তারপর জান্নাতুলকে ভার্সিটিতে নেমে দিয়ে সরাসরি বাসায় চলে যায়,বাসায় যাবার পর থেকে খুব কাঁন্না পাচ্ছে,কিন্তু কাঁন্না করতে পারছি না আপুর জন্য,, শুধু জান্নাতুল এর কথাই মনে হচ্ছে,কার সাথে বিয়ে হবে,ছেলেটা কেনম হবে,জান্নাতুলকে কি দেখছে,, আমি অক ছাড়া বাঁচতেই পারবো না,কি করবো এখন,,
আমিঃ আপু শুন,,, আপুঃ কি হয়ছে,, আমিঃ আমি বাইরে গেলাম,,, আপুঃ কেনও,, আমিঃ দরকার আছে,,, আপুঃ তারাতারি আসবি,, আমিঃ দেখি।।
তারপর বাসা থেকে বের হয়ে সরাসরি বন্ধুদের কাছে যায়,,,যেতেই দেখি........
wait please.......