মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে এসে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক তরুণী। এ ঘটনার কোনো প্রত্যক্ষদর্শী না থাকলেও হাসপাতালের সিসিটিভির ফুটেজই একমাত্র সাক্ষী হতে পারে বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীর বাবা।
১১ সেপ্টেম্বর রাতে ঘটনাটি ঘটলেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করেছিল। অবশেষে ঘটনাটি জানাজানি হওয়ায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে কর্তৃপক্ষ।
ভুক্তভোগী তরুণীর স্বজনরা জানান, ৩ সেপ্টেম্বর জ্বর ও শরীর ব্যথা নিয়ে সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন ওই তরুণী। ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠলে তাকে ১২ সেপ্টেম্বর হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেয়া হবে বলে আগের রাতে নার্সরা জানান। সেই রাত আনুমানিক ১১টার দিকে হাসপাতালের এক যুবক তাকে বারান্দায় নিয়ে ধর্ষণ করেন। এ সময় অজ্ঞান হয়ে পড়লে তরুণীকে বারান্দায় ফেলে পালিয়ে যান ধর্ষক।
এদিকে, মেয়েকে বেডে না পেয়ে হাসপাতালের বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেন তরুণীর মা। একপর্যায়ে বারান্দায় অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। কাছে গিয়ে দেখেন মেয়েটির প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছে। তখন তিনি চিৎকার দিয়ে চিকিৎসক ও নার্সদের ডাকতে থাকেন। পরে নার্সরা ওই তরুণীর অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে চিকিৎসককে ডেকে আনেন। পরে চিকিৎসক ভুক্তভোগী তরুণীকে অ্যাম্বুলেন্সে মানিকগঞ্জ ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঠান।
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে এসে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক তরুণী। এ ঘটনার কোনো প্রত্যক্ষদর্শী না থাকলেও হাসপাতালের সিসিটিভির ফুটেজই একমাত্র সাক্ষী হতে পারে বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীর বাবা।
১১ সেপ্টেম্বর রাতে ঘটনাটি ঘটলেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করেছিল। অবশেষে ঘটনাটি জানাজানি হওয়ায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে কর্তৃপক্ষ।
ভুক্তভোগী তরুণীর স্বজনরা জানান, ৩ সেপ্টেম্বর জ্বর ও শরীর ব্যথা নিয়ে সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন ওই তরুণী। ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠলে তাকে ১২ সেপ্টেম্বর হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেয়া হবে বলে আগের রাতে নার্সরা জানান। সেই রাত আনুমানিক ১১টার দিকে হাসপাতালের এক যুবক তাকে বারান্দায় নিয়ে ধর্ষণ করেন। এ সময় অজ্ঞান হয়ে পড়লে তরুণীকে বারান্দায় ফেলে পালিয়ে যান ধর্ষক।
এদিকে, মেয়েকে বেডে না পেয়ে হাসপাতালের বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেন তরুণীর মা। একপর্যায়ে বারান্দায় অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। কাছে গিয়ে দেখেন মেয়েটির প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছে। তখন তিনি চিৎকার দিয়ে চিকিৎসক ও নার্সদের ডাকতে থাকেন। পরে নার্সরা ওই তরুণীর অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে চিকিৎসককে ডেকে আনেন। পরে চিকিৎসক ভুক্তভোগী তরুণীকে অ্যাম্বুলেন্সে মানিকগঞ্জ ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঠান।