লেখাটা ছেলেদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তবে এটা হয়তো কিছু মেয়েদের বিপক্ষে যেতে পারে! তার জন্য আমি একান্তই ক্ষমাপ্রার্থী!
প্রাইমারি শিক্ষা শেষ করে হাইস্কুলে উঠেছো? নতুন অনেক বন্ধু-বান্ধবী পাবে। তাদের মধ্যে অনেক ধরনের মানুষকেই তুমি পাবে। ভালো স্টুডেন্ট, কেউ অনেক ভালো স্টুডেন্ট, কেউ একটু চঞ্চল, কেউবা একটু ছছন্নছাড়া টাইপের। এরই মধ্যে কিছু সুন্দরী বান্ধবীও কপালে জুটবে। কাউকে বিশেষভাবে ভালোও লেগে যেতে পারে। আবার কয়েক ক্লাস ওপরে উঠলেই অনেক নতুন মেয়ে ভর্তি হবে। এই বয়সটা আবেগে পরিপূর্ণ থাকে তা সবাই জানো। কিন্তু আবেগটা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই জীবনের ভুল সিদ্ধান্তগুলো নিতে সাহায্য করবে। এসময় অনেকে ছেলে-মেয়ের জীবনেই প্রেম চলে আসে। দুজনই হতে পারে ক্লাসমেট। একজন অন্যজনকে কথা দেয় যে কেউ কাউকে কখনো ছেড়ে যাবে না। কিন্তু ভাই যেসময় তোমার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ স্টেজ শুরু হয় তখনি তোমরা বিপথে চলে যাও।
ছেলেদের জীবন আর মেয়েদের জীবনের নকশা এক নয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে হয়তো এক হতে পারে।
তুমি ছেলে, তোমার পুরো পরিবার তাকিয়ে আছে তোমার দিকে। যদি তুমি পরিবারের একমাত্র ছেলে হও তবে তো দায়িত্বটা অবশ্যই অনেক বেশি। তোমাকে মাধ্যমিক, উচ্চ-মাধ্যমিক, অনার্স, মাস্টার্স প্রয়োজন হলে আরো কিছু ডিগ্রি নিয়ে তবেই একটা ভালো চাকরিতে ঢুকতে পারবা। এভাবেই জীবনে ২৫/২৭ বছর কেটে যাবে অনায়াসেই। তোমার বাবা-মায়ের স্বপ্নটাও ঠিক এমন থাকে, তাদের ছেলে/মেয়ে পড়াশোনা শেষ করে একটা ভালো অবস্থানে দাড়াবে। এই ভেবে তাদের উপার্জন করা সব টাকা তোমার পেছনে খরচ করছে, যখন যা চাইছো তা'ই দিচ্ছে।
কিন্তু একটা মেয়ের জীবনের নকশা এমন হয়না। তবে মধ্যবিত্ত পরিবারের একমাত্র মেয়ে হলে তার জীবনটাও ছেলেদের মতো। মেয়েদের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় পড়াশোনা শেষ করার আগে বিয়ে দেয়া হয় (২০/২২ বছর বয়সে)। আর এখনকার সমাজে চাকরি আছে তো পাত্রী আছে, এই প্রথাটা তোমরা সবাই জানো।
আজ যে তোমাকে কথা দিচ্ছে, প্রমিজ করছে যে কখনো ছেড়ে যাবেনা তার কি নিশ্চয়তা আছে বলতে পারো? আজ যে তোমাকে কথা দিচ্ছে হয়তো সে'ই একদিন তোমাকে সরি বলে সবকিছু ভুলে যেতে বলবে। কিন্তু তখন অনেক দেরি হয়ে যাবে। চাইলে জীবনটাকে স্বাভাবিক জীবনের স্রোতে ভাসাতে পারবে না সেদিন। তখন তাকে শতবার দোষারোপ করলেও হয়তো কোন ভালো ফল পাবে না।
ভাই যখন সবকিছু বুঝতেই পারছো তবুও কেন এই ফাদে পা দিচ্ছো। কেন তোমার বাবা-মায়ের দেখা স্বপ্নগুলো ভেঙে চুরমার করে দিচ্ছো। তোমার বাবার প্রতিটি ঘামকে তোমার সম্মান দিতে হবে। যদি দেশের সেরা বিজনেসম্যান, সেরা ব্যক্তি, টপ লেভের চেয়ারটা না পাও তাও তুমি তোমার বাবা-মায়ের কাছে সেরা থাকবে যদি তাদের প্রতিনিয়ত দেখা স্বপ্নটা পূরন করতে পারো।
লেখাটা ছেলেদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তবে এটা হয়তো কিছু মেয়েদের বিপক্ষে যেতে পারে! তার জন্য আমি একান্তই ক্ষমাপ্রার্থী!
প্রাইমারি শিক্ষা শেষ করে হাইস্কুলে উঠেছো? নতুন অনেক বন্ধু-বান্ধবী পাবে। তাদের মধ্যে অনেক ধরনের মানুষকেই তুমি পাবে। ভালো স্টুডেন্ট, কেউ অনেক ভালো স্টুডেন্ট, কেউ একটু চঞ্চল, কেউবা একটু ছছন্নছাড়া টাইপের। এরই মধ্যে কিছু সুন্দরী বান্ধবীও কপালে জুটবে। কাউকে বিশেষভাবে ভালোও লেগে যেতে পারে। আবার কয়েক ক্লাস ওপরে উঠলেই অনেক নতুন মেয়ে ভর্তি হবে। এই বয়সটা আবেগে পরিপূর্ণ থাকে তা সবাই জানো। কিন্তু আবেগটা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই জীবনের ভুল সিদ্ধান্তগুলো নিতে সাহায্য করবে। এসময় অনেকে ছেলে-মেয়ের জীবনেই প্রেম চলে আসে। দুজনই হতে পারে ক্লাসমেট। একজন অন্যজনকে কথা দেয় যে কেউ কাউকে কখনো ছেড়ে যাবে না। কিন্তু ভাই যেসময় তোমার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ স্টেজ শুরু হয় তখনি তোমরা বিপথে চলে যাও।
ছেলেদের জীবন আর মেয়েদের জীবনের নকশা এক নয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে হয়তো এক হতে পারে। তুমি ছেলে, তোমার পুরো পরিবার তাকিয়ে আছে তোমার দিকে। যদি তুমি পরিবারের একমাত্র ছেলে হও তবে তো দায়িত্বটা অবশ্যই অনেক বেশি। তোমাকে মাধ্যমিক, উচ্চ-মাধ্যমিক, অনার্স, মাস্টার্স প্রয়োজন হলে আরো কিছু ডিগ্রি নিয়ে তবেই একটা ভালো চাকরিতে ঢুকতে পারবা। এভাবেই জীবনে ২৫/২৭ বছর কেটে যাবে অনায়াসেই। তোমার বাবা-মায়ের স্বপ্নটাও ঠিক এমন থাকে, তাদের ছেলে/মেয়ে পড়াশোনা শেষ করে একটা ভালো অবস্থানে দাড়াবে। এই ভেবে তাদের উপার্জন করা সব টাকা তোমার পেছনে খরচ করছে, যখন যা চাইছো তা'ই দিচ্ছে।
কিন্তু একটা মেয়ের জীবনের নকশা এমন হয়না। তবে মধ্যবিত্ত পরিবারের একমাত্র মেয়ে হলে তার জীবনটাও ছেলেদের মতো। মেয়েদের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় পড়াশোনা শেষ করার আগে বিয়ে দেয়া হয় (২০/২২ বছর বয়সে)। আর এখনকার সমাজে চাকরি আছে তো পাত্রী আছে, এই প্রথাটা তোমরা সবাই জানো।
আজ যে তোমাকে কথা দিচ্ছে, প্রমিজ করছে যে কখনো ছেড়ে যাবেনা তার কি নিশ্চয়তা আছে বলতে পারো? আজ যে তোমাকে কথা দিচ্ছে হয়তো সে'ই একদিন তোমাকে সরি বলে সবকিছু ভুলে যেতে বলবে। কিন্তু তখন অনেক দেরি হয়ে যাবে। চাইলে জীবনটাকে স্বাভাবিক জীবনের স্রোতে ভাসাতে পারবে না সেদিন। তখন তাকে শতবার দোষারোপ করলেও হয়তো কোন ভালো ফল পাবে না।
ভাই যখন সবকিছু বুঝতেই পারছো তবুও কেন এই ফাদে পা দিচ্ছো। কেন তোমার বাবা-মায়ের দেখা স্বপ্নগুলো ভেঙে চুরমার করে দিচ্ছো। তোমার বাবার প্রতিটি ঘামকে তোমার সম্মান দিতে হবে। যদি দেশের সেরা বিজনেসম্যান, সেরা ব্যক্তি, টপ লেভের চেয়ারটা না পাও তাও তুমি তোমার বাবা-মায়ের কাছে সেরা থাকবে যদি তাদের প্রতিনিয়ত দেখা স্বপ্নটা পূরন করতে পারো।