(গল্প টি আমার নিজের লেখা)
ভয়ানক বাড়ি
পর্ব ঃ১
অহ তাহমিদ এদিকে আয়(আমি)
তাহমিদঃকি হয়ছে
আমিঃআরে আয় তো দরকার আছে খেলব
তাহমিদঃকি খেলবি?(কঠোর গলায়)
আমিঃ ফুটবল।
তাহমিদঃআমরা দুজন।(রাগী ভাবে)
আমিঃআরে হে। কী হবে
তাহমিদঃকই খেলবি?
আমিঃবালুর মাঠে।
তাহমিদঃখুব ভালো
আমিঃহুম, আর বাড়ি যেতও হবেনা,ফুটবল সাথে এনেছি আয়
তাহমিদঃআচ্ছা আরও ভালো
(তাহমিদ আমার বন্ধু
মাঠটার একটু বর্ণনা দেইঃ
মাঠটা পুরো বালু দিয়ে বিস্ত্রিত সমতল মাঠ
যার আশেপাশে বাড়িঘর নেই,আর শুধু অনেক বড় মাঠ অনেক বড়, আমরা জানি এটা ১০০+ শতাংশ জমি।তবে এটার মধ্যে বাম সাইড টায় কেউ খেলে না। আর ডান সাইডে খেলে।মানে মাঠ টা এত বড় যা বোঝানো যাবেনা।ডান সাইডে যেখানে আমরা খেলি অই জমি ৫৬ শতাংশ আর বাম সাইড টায় ৪৯ শতাংশ দুই সাইড বলছি কারণ এই মাঠ টার মাঝে এখানে একটা লোক ২ ফিট উচঁু একটা বাউন্ডারি যা পা আংগালেই পার করা যেত। কিন্তু অইখানে আমরা খেলতাম না গ্রিষ্ম কালেই শুধু খেলতাম আর বর্শা কালে পানি যমে থাকত যা শুকাইতে শুকাইতে গ্রীষ্ম লেগে যেত।আর বাম সাইড টার পাশেই খালি বিল্ডিং ৪ তালা যা ১৯৭৫ সালে তৈরী হয়ে ছিল এখন একদম খালি।শেউলা পরা আর কাচের জালনা গুলো ভাংগা।আর বাগান তো নাইই আরো জংলা জাংলি। আর বট গাছ। আর এই বাড়িটা খুব ভয়ানক।)
আমি খেলতে খেলতে ⚽ টাকে এমন শট মারি পানির মধ্যে মানে অই বাম সাইড টায় এখন পানি অইখানে চলে যায় চলে যায়
তাহমিদঃ বলটা আন(রাগী ভাবে)
আমিঃকেন?তুই আন।আমাকে একেবারে খেয়ে ফেলবি নাকি এমন ভাব ধরছিস।
তাহমিদঃ মারলা নিজে এখন আনতে কষ্ট হয়। আন নাইলে খামু তরে।
আমিঃ ধুর জ্বালা আমি অনে যাইতে ডরাই
তাহমিদঃআমি খুশী। কিন্তু বলটা আনলে কিছু সমস্যা আছে
আমিঃতরে আজকা দেখে মনে হচ্ছে তর পা গুলা উলটা উলটা।
তাহমিদঃ এটাই তো সমস্যা।
আমিঃমানে?
তাহমিদঃকিছুনা।(রাগী ভাবে)
আমি বলটা আনার সময় মানে পানির মধ্যে নামার পর( মানে পানি হঁাটু সমান)
একটু পেছনে তাকাই তারপর দেখি তাহমিদ আছে।
আমি বলটা নিয়ে আসার সময় অই বাড়িটার দিকে তাকাই আমি তখন যা দেখি তখন বেশী খেল করি নি।
তারপর আমি শুকনো যাইগায় আসার পর দেখি তাহমিদ নেই। আমি তো ভয়ে
আধমরা হয়ে গেছি।
তখন হঠাৎ খেল করি এবং অই বাড়ি বা বিল্ডিং যাই ই বলি সেটার দিক থেকে আমর নাম ধরে ডাকতাছে আর বলতাছে এদিকে তাকা আমি তাহমিদ।আমি তখন
মনে মনে ভাবি আর খেয়াল করি আমি যখন অই বাড়িটার দিকে তাকাই তখন বাড়ীটা ফুল নতুন আর সেই ছবি চোখের মধ্যে ভাসতাছে আমি দ্বিতীয় বার ছবিটি দেখার জন্য উত্তেজিত হয়ে পরি আর পেছনের দিকে তাকানোর আগেই আমার মাথায় আমার ফুটবল টা পেছন থেকে অনেক জোরে আঘাত করে আমি অজ্ঞান হয়ে যাই।
চলবে.
(কিন্তু প্রশ্ন টা হলো বলটা তো আমার হাতেই ছিলো তাহলে মাথার পেছনে লাগলো কেমনে)যানতে হলে পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকুন
লেখক:Husain ahmad
(গল্পটি আমি আগেই দেউয়ার জন্য নোট করে রেখেছিলাম আর সেই নোট টাকেই কপি করে গ্রুপে পোস্ট করছি তাই তাড়াতাড়ি দেব)
লেখক কিন্তু আমিই
Husain ahmad
(গল্প টি আমার নিজের লেখা) ভয়ানক বাড়ি পর্ব ঃ১ অহ তাহমিদ এদিকে আয়(আমি) তাহমিদঃকি হয়ছে আমিঃআরে আয় তো দরকার আছে খেলব তাহমিদঃকি খেলবি?(কঠোর গলায়) আমিঃ ফুটবল। তাহমিদঃআমরা দুজন।(রাগী ভাবে) আমিঃআরে হে। কী হবে তাহমিদঃকই খেলবি? আমিঃবালুর মাঠে। তাহমিদঃখুব ভালো আমিঃহুম, আর বাড়ি যেতও হবেনা,ফুটবল সাথে এনেছি আয় তাহমিদঃআচ্ছা আরও ভালো (তাহমিদ আমার বন্ধু মাঠটার একটু বর্ণনা দেইঃ মাঠটা পুরো বালু দিয়ে বিস্ত্রিত সমতল মাঠ যার আশেপাশে বাড়িঘর নেই,আর শুধু অনেক বড় মাঠ অনেক বড়, আমরা জানি এটা ১০০+ শতাংশ জমি।তবে এটার মধ্যে বাম সাইড টায় কেউ খেলে না। আর ডান সাইডে খেলে।মানে মাঠ টা এত বড় যা বোঝানো যাবেনা।ডান সাইডে যেখানে আমরা খেলি অই জমি ৫৬ শতাংশ আর বাম সাইড টায় ৪৯ শতাংশ দুই সাইড বলছি কারণ এই মাঠ টার মাঝে এখানে একটা লোক ২ ফিট উচঁু একটা বাউন্ডারি যা পা আংগালেই পার করা যেত। কিন্তু অইখানে আমরা খেলতাম না গ্রিষ্ম কালেই শুধু খেলতাম আর বর্শা কালে পানি যমে থাকত যা শুকাইতে শুকাইতে গ্রীষ্ম লেগে যেত।আর বাম সাইড টার পাশেই খালি বিল্ডিং ৪ তালা যা ১৯৭৫ সালে তৈরী হয়ে ছিল এখন একদম খালি।শেউলা পরা আর কাচের জালনা গুলো ভাংগা।আর বাগান তো নাইই আরো জংলা জাংলি। আর বট গাছ। আর এই বাড়িটা খুব ভয়ানক।) আমি খেলতে খেলতে ⚽ টাকে এমন শট মারি পানির মধ্যে মানে অই বাম সাইড টায় এখন পানি অইখানে চলে যায় চলে যায় তাহমিদঃ বলটা আন(রাগী ভাবে) আমিঃকেন?তুই আন।আমাকে একেবারে খেয়ে ফেলবি নাকি এমন ভাব ধরছিস। তাহমিদঃ মারলা নিজে এখন আনতে কষ্ট হয়। আন নাইলে খামু তরে। আমিঃ ধুর জ্বালা আমি অনে যাইতে ডরাই তাহমিদঃআমি খুশী। কিন্তু বলটা আনলে কিছু সমস্যা আছে আমিঃতরে আজকা দেখে মনে হচ্ছে তর পা গুলা উলটা উলটা। তাহমিদঃ এটাই তো সমস্যা।
আমিঃমানে? তাহমিদঃকিছুনা।(রাগী ভাবে) আমি বলটা আনার সময় মানে পানির মধ্যে নামার পর( মানে পানি হঁাটু সমান) একটু পেছনে তাকাই তারপর দেখি তাহমিদ আছে। আমি বলটা নিয়ে আসার সময় অই বাড়িটার দিকে তাকাই আমি তখন যা দেখি তখন বেশী খেল করি নি। তারপর আমি শুকনো যাইগায় আসার পর দেখি তাহমিদ নেই। আমি তো ভয়ে আধমরা হয়ে গেছি। তখন হঠাৎ খেল করি এবং অই বাড়ি বা বিল্ডিং যাই ই বলি সেটার দিক থেকে আমর নাম ধরে ডাকতাছে আর বলতাছে এদিকে তাকা আমি তাহমিদ।আমি তখন মনে মনে ভাবি আর খেয়াল করি আমি যখন অই বাড়িটার দিকে তাকাই তখন বাড়ীটা ফুল নতুন আর সেই ছবি চোখের মধ্যে ভাসতাছে আমি দ্বিতীয় বার ছবিটি দেখার জন্য উত্তেজিত হয়ে পরি আর পেছনের দিকে তাকানোর আগেই আমার মাথায় আমার ফুটবল টা পেছন থেকে অনেক জোরে আঘাত করে আমি অজ্ঞান হয়ে যাই।
চলবে.
(কিন্তু প্রশ্ন টা হলো বলটা তো আমার হাতেই ছিলো তাহলে মাথার পেছনে লাগলো কেমনে)যানতে হলে পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকুন
লেখক:Husain ahmad
(গল্পটি আমি আগেই দেউয়ার জন্য নোট করে রেখেছিলাম আর সেই নোট টাকেই কপি করে গ্রুপে পোস্ট করছি তাই তাড়াতাড়ি দেব)
লেখক কিন্তু আমিই Husain ahmad