ডিপ্রেশন ও কিছু কথা
যারা খুব হতাশা বা ডিপ্রেশনএ আছেন তাদের জন্য কিছু কথা। ডিপ্রেশনবা হতাশা একটি মানসিক রোগ।মানুষের হতাশায় ভোগা স্বাভাবিক। তিনজনের মধ্যে একজন তাদের জীবনের কোনোপর্যায়ে একটি বড় হতাশাজনক পর্বেরঅভিজ্ঞতাকরে থাকেএবং প্রতি দশজনের মধ্যে একজনে মাঝারি বা গুরুতর ডিপ্রেশনে ভুগে। আত্মহত্যার ফলে মারা যাওয়া ৫০শতাংশ এরও বেশি মানুষ বড় হতাশায় ভুগেছে।
তাই ডিপ্রশনকে সিরিয়াসলি নেওয়া উচিত। মানসিক রোগ বলেডিপ্রেশনকে এড়িয়ে না চলা উচিত। আমাদের জানা উচিতশরীর যেহেতু আছে তাই শারীরিক রোগ হবেএবং মন যেহেতু আছে মানসিক রোগ হবেই। এতে খারাপ কিছু ভাবা উচিত না।
কিভাবে জানবেন আপনি হতাশায় ভুগছেন?
মানসিক লক্ষণ: ১. সব সময় মন খারাপ হওয়া। ২. স্বাভাবিক কাজে আগ্রহ বা আনন্দ হ্রাস। ৩.
মনোযোগ কমে যাওয়া। ৪. সব সময় খারাপ চিন্তা করা। ৫. নিজেকে দোষী ভাবা। ৫. আত্মহত্যা করার চিন্তা বা কোনো উপায়ে নিজেকে ক্ষতিগ্রস্ত করার চিন্তা।
শারীরিক লক্ষণ: ১. ক্ষুধা কমে যাওয়া। ২. শরীরের ওজন কমে যাওয়া। ৩. শরীরের এনার্জি কম অনুভূত হওয়া। ৪. কথা আস্তে আস্তে বলা। ৫. ঘুম না হওয়া।
কেন মানুষ ডিপ্রেশনে ভোগে? আসলে এর কোন সঠিক উত্তর নেই। গবেষকরা মনে করেন জেনেটিক কারণ বাবিভিন্নচাপনিয়েজীবন যাপন (অর্থনৈতিক সমস্যা, একাকিত্ব জীবন যাপন, বাচ্চা প্রসব, প্রিয়জনকে হারানো, অতিরিক্ত মদ্যপান, অবৈধ ড্রাগস করা, ডায়াবেটিকস ইত্যাদি) এর জন্য দায়ী।
ডিপ্রেশনহলে কি করা উচিত?
অবহেলা করবেন না। শীঘ্রই ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। শরীরে জ্বর আসলে যেমন আপনি দ্রুত পাশের দোকানে ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধ নিয়ে আসেন ঠিক তেমনি হতাশায় ভুগলে আপনাকে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
Cognitive Behavioural Therapy (CBT), antidepressant medication, এবং বেশি হতাশগ্রস্তের জন্য Electroconvulsive Therapy (ECT) খুব কাজে লাগে।
উল্লেখ্য,আমি কোনো মানসিক ডাক্তার নই, মনোবিজ্ঞানের একজন অধ্যাপক মাত্র। এই বিষয়ে সহায়তা পেতে আপনার নিজস্ব ডাক্তারের উপদেশ মেনে চলুন।
ডিপ্রেশন ও কিছু কথা
যারা খুব হতাশা বা ডিপ্রেশনএ আছেন তাদের জন্য কিছু কথা। ডিপ্রেশনবা হতাশা একটি মানসিক রোগ।মানুষের হতাশায় ভোগা স্বাভাবিক। তিনজনের মধ্যে একজন তাদের জীবনের কোনোপর্যায়ে একটি বড় হতাশাজনক পর্বেরঅভিজ্ঞতাকরে থাকেএবং প্রতি দশজনের মধ্যে একজনে মাঝারি বা গুরুতর ডিপ্রেশনে ভুগে। আত্মহত্যার ফলে মারা যাওয়া ৫০শতাংশ এরও বেশি মানুষ বড় হতাশায় ভুগেছে।
তাই ডিপ্রশনকে সিরিয়াসলি নেওয়া উচিত। মানসিক রোগ বলেডিপ্রেশনকে এড়িয়ে না চলা উচিত। আমাদের জানা উচিতশরীর যেহেতু আছে তাই শারীরিক রোগ হবেএবং মন যেহেতু আছে মানসিক রোগ হবেই। এতে খারাপ কিছু ভাবা উচিত না।
কিভাবে জানবেন আপনি হতাশায় ভুগছেন?
মানসিক লক্ষণ: ১. সব সময় মন খারাপ হওয়া। ২. স্বাভাবিক কাজে আগ্রহ বা আনন্দ হ্রাস। ৩.
মনোযোগ কমে যাওয়া। ৪. সব সময় খারাপ চিন্তা করা। ৫. নিজেকে দোষী ভাবা। ৫. আত্মহত্যা করার চিন্তা বা কোনো উপায়ে নিজেকে ক্ষতিগ্রস্ত করার চিন্তা।
শারীরিক লক্ষণ: ১. ক্ষুধা কমে যাওয়া। ২. শরীরের ওজন কমে যাওয়া। ৩. শরীরের এনার্জি কম অনুভূত হওয়া। ৪. কথা আস্তে আস্তে বলা। ৫. ঘুম না হওয়া। কেন মানুষ ডিপ্রেশনে ভোগে? আসলে এর কোন সঠিক উত্তর নেই। গবেষকরা মনে করেন জেনেটিক কারণ বাবিভিন্নচাপনিয়েজীবন যাপন (অর্থনৈতিক সমস্যা, একাকিত্ব জীবন যাপন, বাচ্চা প্রসব, প্রিয়জনকে হারানো, অতিরিক্ত মদ্যপান, অবৈধ ড্রাগস করা, ডায়াবেটিকস ইত্যাদি) এর জন্য দায়ী।
ডিপ্রেশনহলে কি করা উচিত?
অবহেলা করবেন না। শীঘ্রই ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। শরীরে জ্বর আসলে যেমন আপনি দ্রুত পাশের দোকানে ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধ নিয়ে আসেন ঠিক তেমনি হতাশায় ভুগলে আপনাকে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
Cognitive Behavioural Therapy (CBT), antidepressant medication, এবং বেশি হতাশগ্রস্তের জন্য Electroconvulsive Therapy (ECT) খুব কাজে লাগে। উল্লেখ্য,আমি কোনো মানসিক ডাক্তার নই, মনোবিজ্ঞানের একজন অধ্যাপক মাত্র। এই বিষয়ে সহায়তা পেতে আপনার নিজস্ব ডাক্তারের উপদেশ মেনে চলুন।