বাংলাদেশকে_হুমকি_দিচ্ছে_সৌদি_আরব!
১৯৭৭ সালে সৌদি আরব প্রায় ৫৪ হাজার রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছিল। এরপর থেকেই এই রোহিঙ্গারা সৌদি আরবেই বসবাস করে আসছে। দীর্ঘ সময়ের ব্যবধানে বর্তমানে এই রোহিঙ্গাদের সংখ্যা প্রায় আড়াই লাখ ছাড়িয়েছে। সৌদি কর্তৃপক্ষ দাবি করছে, এসব রোহিঙ্গারা নাকি বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে এসেছিল। তাই সৌদি সরকার অনেক আগে থেকেই এসব রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে পাঠানোর জন্য চাপ প্রয়োগ করে আসছে। বর্তমানে সেই চাপের মাত্রাটা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে।
এখন সৌদি কর্তৃপক্ষ হুমকি দিচ্ছে, বাংলাদেশ এই রোহিঙ্গাদের ফেরত না নিলে তারা আর এদেশ থেকে কোনো কর্মী ও শ্রমিক নেবে না এবং সৌদিতে কর্মরত ২২ লাখ প্রবাসীদের তারা দেশে পাঠিয়ে দিবে। এছাড়া মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গা সংকট ইস্যুতে সব ধরনের সহায়তা বন্ধ করে দিবে সৌদি আরব।
তবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, এ ধরনের হুমকি নজিরবিহীন। কারণ এই রোহিঙ্গারা কখনোই বাংলাদেশে ছিল না। তারা কীভাবে সৌদি আরবে গেছে, তাদের নামে বাংলাদেশি পাসপোর্ট ইস্যু হয়েছিল কিনা, সে ব্যাপারে কোনো তথ্যই নেই। এ কারণে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সৌদি কর্তৃপক্ষকে বলা হয়েছে, যদি আগে কারও নামে বাংলাদেশি পাসপোর্ট ইস্যু করার কোনো তথ্য থাকে, তাহলে তা বাংলাদেশকে সুনির্দিষ্টভাবে জানানো হোক।
বাংলাদেশকে_হুমকি_দিচ্ছে_সৌদি_আরব!
১৯৭৭ সালে সৌদি আরব প্রায় ৫৪ হাজার রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছিল। এরপর থেকেই এই রোহিঙ্গারা সৌদি আরবেই বসবাস করে আসছে। দীর্ঘ সময়ের ব্যবধানে বর্তমানে এই রোহিঙ্গাদের সংখ্যা প্রায় আড়াই লাখ ছাড়িয়েছে। সৌদি কর্তৃপক্ষ দাবি করছে, এসব রোহিঙ্গারা নাকি বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে এসেছিল। তাই সৌদি সরকার অনেক আগে থেকেই এসব রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে পাঠানোর জন্য চাপ প্রয়োগ করে আসছে। বর্তমানে সেই চাপের মাত্রাটা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন সৌদি কর্তৃপক্ষ হুমকি দিচ্ছে, বাংলাদেশ এই রোহিঙ্গাদের ফেরত না নিলে তারা আর এদেশ থেকে কোনো কর্মী ও শ্রমিক নেবে না এবং সৌদিতে কর্মরত ২২ লাখ প্রবাসীদের তারা দেশে পাঠিয়ে দিবে। এছাড়া মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গা সংকট ইস্যুতে সব ধরনের সহায়তা বন্ধ করে দিবে সৌদি আরব। তবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, এ ধরনের হুমকি নজিরবিহীন। কারণ এই রোহিঙ্গারা কখনোই বাংলাদেশে ছিল না। তারা কীভাবে সৌদি আরবে গেছে, তাদের নামে বাংলাদেশি পাসপোর্ট ইস্যু হয়েছিল কিনা, সে ব্যাপারে কোনো তথ্যই নেই। এ কারণে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সৌদি কর্তৃপক্ষকে বলা হয়েছে, যদি আগে কারও নামে বাংলাদেশি পাসপোর্ট ইস্যু করার কোনো তথ্য থাকে, তাহলে তা বাংলাদেশকে সুনির্দিষ্টভাবে জানানো হোক।