আপনি যে কেক খাচ্ছেন তা রাসায়নিক কেমি’ক্যাল হাইড্রোস দিয়ে তৈরি নয় তো? আর চায়ের সঙ্গে ভিজিয়ে যে বিস্কিট খান, তা উৎপত্তি কোথায় জানেন কি?
রাজধানীর বেশ কয়েকটি বেকারীতে রং আর রাসায়নিক কেমি’ক্যালেই তৈরি হচ্ছে বেশিরভাগ বেকারী পণ্য। কেক বিস্কিট কিংবা রুটি অনেকের কাছে বেশ প্রিয়। কিন্তু এসবের তৈরির অবস্থা কিংবা পরিবেশ অনেকের কাছেই অজানা।
সারি সারি সাজানো কেক কিছু আগেই বানিয়ে নোং’রা মেঝেতে রাখা হয়েছে খোলামেলা। একটু ভেতরে ঢুকতেই বেরিয়ে আসে কেক তৈরির আসল রহস্য। বিপ’জ্জনক রাসায়নিক হাই’ড্রোস না দিলে নাকি কেক চমকপ্রদই হয় না। আবার নানা রকম রুটিতেও নাকি ব্যবহার হয় হাই’ড্রোস। কেক বিস্কিট বানানোর জায়গাটাও যেন ময়লা আব’র্জনার ভাগাড়। আর পচে যাওয়া আটা দিয়েই তৈরি করছে কেক-বিস্কিট। সাথে আরো মেলে অনুমো’দনহীন রং ও কেমিকেলের অস্তিত্ব।
কোনাপাড়ার এই কারখা’নায় সামনের শো রুমটা বেশ ফিটফাট। তবে ভেতরটা যা ইচ্ছে তাই অবস্থা। বাথরুম ও ড্রেনের পাশে তৈরি হচ্ছে বেকারী পণ্য। করাতের কাটাকাটিতে বের হচ্ছে বিস্কিটের পিস। এসব আবার তৈরি হয় কেমি’ক্যালে। পরে খোলা হাতে চলছে প্যাকেটজাত। বেকারীরর মধ্যে পোকামাকড় আর গন্ধে ঠাসা মেঝেতে রাখা হয়েছে এসব তৈরি পণ্য।
এই বিষয়টি রাষ্ট্রীয়ভাবে সচেতন না হলে, আমরা সকলেই ক্ষতির সম্মুখীন হব। আশাকরি রাষ্ট্র এ বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নেবেন। এর সাথে সাথে রাষ্ট্রের সকল নাগরিককে ও সচেতন হতে হবে।
আসুন আমরা বিষমুক্ত খাবার খাই এবং নিরাপদ স্বাস্থ্য গঠন করি। আমরা " বিষ যুক্ত খাবার খাব না, অকালে জীবন হারাবো না। "
কেমিক্যা’লের বিষে তৈরি এসব বেকারী পণ্য মানব স্বাস্থ্যের জন্য মারা’ত্মক ক্ষ’তিকর বলে বরাবরই বলে আসছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
উক্ত আর্টিকেলটি বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছে ।
লিংক নিচে দেওয়া হল : https://read.cash/@ilias1996/cakes-or-biscuits-are-not-made-without-chemical-or-harmful-dyes-2110243c
Stay safe and save lives;
Thanks to everyone for reading this article
Give feedback
Pleas like, comments & subscribe.
কি বলবো বুঝতেছিনা।বাংলাদেশের অলিতে গলিতে সব জায়গায় বেজাল কয়টা সমাধান করবো।আমরা প্রতিনিয়ত বিষ পান করতেছি।