Theodora (৪৯৭-৫৪৮খ্রিস্টাব্দ) এর জীবন শুরু হয় একটি শিশু পতিতা হিসাবে Constantinople মধ্যে একটি গণিকালয়ে। চোদ্দ বছর বয়স তিনি "অভিনয়" শুরু করে, যেখানে তাকে মঞ্চে যৌন ক্রিয়া এবং নগ্ন রঙ্গভঙ্গী করে দেখাতে হতো বিশ বছর বয়সে তার প্রেমিকা তাকে পরিত্যগ করে। এরপর সে পতিতাবৃত্তি ছেড়ে দেয় এবং জীবিকার জন্য উল বোনা শুরু করে এবং খ্রীষ্টধর্ম গ্রহন করে। এই সময় তিনি কনস্ট্যাণ্টিনোপলের উত্তরাধিকারী Justinian এর চোখে পড়েন। তারা খ্রিস্টাব্দ ৫২৫ সালে বিয়ে করেন। এর দুই বছর পরে Justinian সম্রাট হোন এবং Theodora রোমে সম্রাঙ্গী।
Theodora হয়ে ওঠে কনস্ট্যাণ্টিনোপলের ইতিহাসে সবচেয়ে ক্ষমতাশালী মহিলা যিনি ধর্ষণ জন্য মৃত্যুদন্ড সাজা, নারীদের বিবাহবিচ্ছেদের এবং নিজস্ব সম্পত্তি পাওয়ার অধিকার, যৌন দাসত্ব বিলুপ্ত করেন এবং পতিতালয় ভেঙ্গে ফেলে পতিতাদের সৎভাবে বাসবাসের ব্যবস্থা করে। যদিও সে অনেক ভাল কাজ করেছিল কিন্তু ইতিহাসে তাকে আমরা একজন নির্মম ও হিংসুক নারী হিসাবেই চিনি। যারা তার বা তার স্বামীর বিরুদ্ধাচারন করতো তাদেরকে সে নির্যাতন ও বিষক্রিয়া হত্যা করতো। বিখ্যাত ইতিহাসবিদ Procopius তাকে একজন রক্তপিপাসু দৈত্য হিসেবে বর্নণা করেছেন।