♥ হ্যান্ড স্যানিটাইজার : -
অপরিষ্কার বা জীবাণু থাকতে পারে এমন কোনো কিছু স্পর্শ করার পর সংক্রমণ থেকে বাঁচতে হাত পরিস্কার করে নিতে দ্রুত,পাশাপাশি খাবার খাওয়ার আগে ও পরে হাত পরিষ্কার করলে সংক্রমণের ঝুকি কমে যায় অনেকটাই।
CDC ( সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল ) জানাচ্ছে, বেশিরভাগ মানুষ হ্যান্ড স্যানিটাইজার সঠিক ভাবে ব্যবহার করছেন না।
♥ হ্যান্ড স্যানিটাইজার _ ব্যবহারের_ সঠিক _ নিয়ম :-
★সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল জানাচ্ছে - জীবানু ও ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে প্রায় ৩০ সেকেন্ড সময় নিয়ে হাত ঘষতে হবে।
★এটিকে হাতের তালু,হাতের পিঠ,আঙুলের মাঝে এবং নখের নিচে সঠিক ভাবে লাগিয়ে ঘষুন।
★আপনার হাত পুরোপুরি না শুকানো পর্যন্ত ঘষুন।
★শিশুদের হাত পরিষ্কার করতে স্যানিটাইজার ব্যবহার না করাইই ভালো। আর যদি এটি ব্যবহার করে,তবে আপনার সামনে করতে বলুন।
★এটি শিশু ও পোষা প্রানির নাগালের বাইরে সংরক্ষণ করুন।
★ হ্যান্ড স্যানিটাইজার লাগানোর পরে আপনার চোখ বা মুখে হাত দিয়ে স্পর্শ করবেন না।
♥ হ্যান্ড স্যানিটাইজার _ ব্যবহারে _ সতর্কতা : -
★এটিতে উচ্চ মাত্রায় অ্যালকোহল থাকায় এটি ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার কমেই আগুন ধরতে পারে।
★চুলার আশপাশে,সুইচ সহ যেখানে বৈদুতিক সহযোগ আছে সেখানে হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখলে আগুন ধরে যাওয়ার আশংকা আছে।
★এটি দীর্ঘ দিন রোদের স্পর্শে অধিক তাপমাত্রায় বিস্ফোরিত হতে পারে।
★এর বেশি ব্যবহারে চামড়া শুষ্ক করে বার্ধক্য জনিত চামড়ার আকৃতি দিতে পারে,এন্টি বায়োটিককে কার্যহীন করতে পারে।
★এটি সব সময় শীতল বা ঠান্ডা স্থানে রাখতে হবে।
★এর বোতলের আকর্ষনীয় আকৃতি,অ্যালকোহলের সুমিষ্টি ঘ্রাণে শিশুরা খেয়ে ফেলতে পারে, এতে মৃত্যুও হতে পারে।
★এটি দিয়ে 'ভ্যাপার' নেওয়াও ঝুঁকিপূর্ণ।কারণ ভ্যাপারে কার্বন ডাই অক্সাইড বা কার্বন মনোক্সাইডের মতো বিষাক্ত সৃষ্টি করতে পারে।