কোভিড-১৯ এর কারণে বর্তমানে বাংলাদেশের অবস্থা নাজেহাল। ইতোমধ্যে বাংলাদেশে করোনা আত্রুান্তের সংখ্যা ১লক্ষ ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু প্রায় ১৫০০ ছুই ছুই। এমতা অবস্থায় ধিক্বার জানাই সেসব চিকিৎসক দের যারা দেশের এমন অবস্থায় করোনার ভয়ে চেম্বার/ হাসপাতাল বন্ধ করে কোয়ারেন্টাইনে চলে গেছেন। মুমুর্ষ অবস্থায় মানুষ বাচার আশা নিয়ে যেই ডাক্তারদের শনরাপন্ন হয় সেই ডাক্তাররাই আজ এই ভাইরিসের ভয়ে গাঁ ডাকা দিয়েছে। বিষয়টা সত্যি হাস্যকর। আসলে দোষটা শুধু ডাক্তার দের নয় দোষটা আমাদের পরিবেশের। বাঙালি হিসেবে এতোদিন যে অহংকারটা ছিল আজ দেশের এই সংসকট ময় পরিস্থিতে সে অহংকারটা আর করতে পারি না, লোভী, নির্মম জাতি আমরা। নাহলে পৃথিবী যখন মৃত্যুপুরীতে পরিণত হওয়ার উপত্রুম আমাদের নেতারা তখন ব্যস্ত ত্রুাণ সামগ্রী আত্রৎসাত করতে। একটা সময় বঙ্গবন্ধুর কথা মনে পড়ে যেতো, বুকের বামপাশ থেকে দেশপ্রেমবোধ নাড়া দিয়ে উঠতো কিন্তু কতিপয় কিছু নেতার কারনে আজ সব চোর বাটপারদের ছবি চোখের সামনে ভেসে উঠে। আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই ঐসব ফ্রন্টলাইনার যুদ্ধাদের যারা নিজের জীবনকে তুচ্ছ করে মানুষের পাশে এসে ছাড়িয়েছে এবং চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছে। আপনাদের এই আত্মত্যাগ দেখেই জনগনের হানানো সেই বিশ্বাসটুকু আবার ফিরে আসে।
এই সংকটময় পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠা তখনই সম্ভব হবে যখন আমরা পুলিশের ভয়ে নয় নিজেদের সুরক্ষার জন্য নিজ দায়িত্বে মাস্ক পড়বো, যখন ডাক্তার রা বাধ্য হয়ে নয় সেচ্চায় মানুষের সেবায় নিজেদের আত্মনিয়োগ করবে, যখন দেশপ্রেমিক জনদরদি নেতাকে ভ্রান সামগ্রী বিতরণের জন্য দায়িত্ব দেওয়া হবে। তাই আসুন নিজেরাই নিজেদেরকে লকডাউনে রেখে, বিনা প্রঢোজনে বাসা না বেরিয়ে আতংকে নয় সচেতনতায় করোনার প্রতিকার করি।
4
8
কোভিড-১৯ নিয়ে যারা কাজ করছেন তাদের অবশ্যই স্যালুট জানাই এবং তারা যাতে নিজেকে সুরক্ষা রেখে আরো কাজ করতে পারে দোয়া কামনা করি।