আরও দুইটা ইসলামিক কবিতা নিয়ে হাজির হলাম আপনাদের সামনে।
কবিতা-১
আল্লাহ যাদের দিকে তাকাবেন না
টাখনুর নিচে ঝুলিয়ে দিয়ে
যারা কাপড় পরে,
পণ্য বিক্রি করার জন্য
মিথ্যা কসম করে।
কিছু দান করার পর
খোঁটা দেয় যারা।
মহানবী বলে গেছেন,
এই লোকেরাই তারা?
যাদের সাথে আল্লাহ তায়ালা
বলবেন না কথা,
পারবে না অর্জন করতে
যারা পবিত্রতা।
তাকাবেন না আল্লাহ তায়ালা
সেদিন যাদের প্রতি,
এবং যাদের জন্য রয়েছে
শাস্তি কঠিন অতি।
মিথ্যাবাদী বাদশাহ এবং
বৃদ্ধ যেনাকারী,
আর দরিদ্র হওয়া সত্ত্বেও
যারা অহংকারী।
তাদের সাথে আল্লাহ তায়ালা
বলবেন না কথা,
পারবে না অর্জন করতে
তারা পবিত্রতা।
তাকাবেন না আল্লাহ তায়ালা
সেদিন তাদের প্রতি,
এবং তাদের জন্য রয়েছে
শাস্তি কঠিন অতি।
কবিতা-২
হিংসা- বিদ্বেষ
হক কথা বলা, হক পথে চলা
আল্লাহ পাকের নির্দেশ,
অাতিউল্লাহ ওয়া আতিউর রাসূল
কুরআন-সুন্নাহর আদেশ।
ছহীহ হাদিস জানা ও ছহীহ সুন্নাহ মানা
রাসূল(ছাঃ)- এর নির্দেশনা,
মুমিন- মুসলিম কভু এ আদেশ
করে না অবমাননা।
কুরআন- হাদীসের সঠিক ঞান নেই
তবুও করে আস্ফালন,
হকের দাওয়াত দিলেও তারা
হয় না কভু সংশোধন।
আক্বীদ-আমাল শিরকে ভরা
দম্ভ তাদের সংখ্যাধিক্যের
কুরআন- হাদীস থেকে মুখ ফিরিয়ে
অনুসরণ করে কথিত মাযহাবের।
মানে না কুরআন মানে না হাদীস
তাবেদারী ব্যক্তি বিশেষ
হকের বিরুদ্ধে উন্মত্ত- উদ্ধত
কেবল হিংসা- বিদ্বেষে।
হিংসা- বিদ্বেষে চরম রোশে
ভাঙ্গে মসজিদ আল্লাহর ঘর,
তারা কি মুসলিম?
নাকি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের চর?
ভেঙ্গে মসজিদ ক্ষান্ত হয়নি তারা
অবশেষে দিল জ্বালিয়ে,
যারা মসজিদ নির্মাণ করেছে
তারা বেড়ায় ভয়ে পালিয়ে।
এ যেন সেই শয়তানী চক্র
নমরূদী হুতাশন,
হকের বিরুদ্ধে চলতে থাকা
ত্বাগূতী আগ্রাসন।
আগের কবিতায় অনেক কমেন্ট পেয়েছি যেটা অনেক ভালো লেগেছে তাই আরও লিখলাম। কেমন হয়েছে জানাবেন কিন্তু। আর পরবর্তী কবিতা গুলো পড়ার জন্য সাথে থাকবেন। নিজের খেয়াল রাখবেন সবাই।
আল্লাহ হাফেজ।
অসাধারণ হয়েছে আপনার কবিতা।কবিতার মধ্যে ইসলামের অনেক বিধিনিষেধ তুলে ধরেছেন যা থেকে মুসলিমগণ অনেক কিছু শিখতে পারবে।