বড়দের প্রত্যাশিত পথে শিশুদেরকে চালনা করার যে কৌশল তাই হচ্ছে শিশু পরিচালনা।
১৮৪৬ সালে Gesell & IIg দৃঢ়ভাবে বলেন যে, শিশু যত্নের কাজ শিশুর আচরণগুলোকে পূর্বে অনুমান করা যায় এমন শেপে আনার জন্য Mold বা ছাঁচে ফেলা নয় বরং তাকে ধাপে ধাপে সাহায্য করা। তার বর্ধনে সাহায্য করা। এই বিকাশ জনিত দর্শন এর অর্থ প্রশ্রয় নয়। এটা অধিকিন্তু তার পরিপক্বতার সীমাবদ্ধতার ক্ষেত্রে একটা গঠন মূলক সমঝোতা বা পরিবেশের সাথে খাপখাওয়ানো।
*২-৬ বছর বয়সী শিশু পরিচালনা:
প্রতিটি বয়সের আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য জেনে তাদের পরিচালনা করতে হয় (২ বছর, ৩ বছর, ৪ বছর-----)
২½ বছর বয়সী শিশু ২/৩ বছর এর মাঝামাঝি হওয়ায় তারা বিভ্রান্ত থাকে কোন ধরণের কাজ করবে। তাই তাদের আলাদা কিছু বৈশিষ্ট্য থাকে।
প্রাক-বিদ্যালয়গামী শিশুদের সামাজিক বিকাশ/জগৎ বিস্তৃত হয়। তারা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়। এবং চ্যালেঞ্জগুলোর সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য উদ্দেশ্যমূলক আচরণ করে।
সুন্দর একটি লেখা আপনি লিখেছেন।এটি জেনে রাখা আমাদের সবার কর্তব্য।কারণ আমাদের সবার ঘরেই শিশু আছে।তাদের ভবিষ্যৎ সুন্দর করতে গেলে তাদের ছোট থেকেই পরিচালনা করতে হবে।