ive
ve
বা হিসাৎ করা। এদিকে ফেকে কজন বলতে প্রতীকলিপি ব্যবহার করে কেবল
কত কষির মাধ্যমে কোনো সমস্যা সমাধানের বা কোনো সিদ্ধান্ত নিঃসরণের
আজ পদ্ধতিকেই বােঝানাে হয়ে থাকে। নির্ধারিত প্রতীকের সাহায্যে কেবল আকারগত
লায় আলােকেই এখানে প্রমাণ পদ্ধতির আলােচনা করা হয়। আর এদিক থেকেই
থে সাছে যুক্তিবিদ্যার যথেষ্ট সাদৃশ্য রয়েছে। কারণ প্রতীকী যুক্তিবিদ্যায়ও অনেকাংশে
সৎ মা"ত্যা গণনা বা হিসাবকরণ পদ্ধতি প্রয়ােগ করে কোনাে সমস্যার সমাধান করা হয় ।
হায় কোনাে ন্যায় বা নয়াকাররের বৈধমান মূলত এ পদ্ধতিতেই প্রমাণ করার চেষ্টা
হয় প্রতীকী যুক্তিবিদ্যায় সাধারণত তিন ধরনের কলনের উল্লেখ পাওয়া যায়- (i)
অতীত কালন, {1} বিধেয় কলন, (iii) সম্বন্ধ কলন।
বাড়েনিক কলন (Propositional calculus) : প্রতীকী যুক্তিবিদ্যায় এমন ধরনের কিছু
হয় যা না আকারের বৈধমান বা প্রমাণ পদ্ধতি নিয়ে আলােচনা করা হয়, যেসব ন্যায় বা
আয়করে অন্তত বচসমূহ হচ্ছে যৌগিক বচন। এসব বচন গঠিত হয় দুই বা ততােধিক
জে কন্তু সময়ে! এ সরল বচনসমূহ নির্দিষ্ট কতগুলাে যােজকের সাহায্যে পরস্পর
গত হয়ে যৌগিক বচন গঠন করে। আর এই সরল বচনগুলােই হচ্ছে ন্যায় বা
যদি বৃষ্টি হয় তাহলে মাটি ভিজবে।
বৃষ্টি হয়েছে।
সুতরাং মাটি ভিজবে।
আলোচ্য নয়ের প্রতীকী আকারটি হবে নিম্নরূপ :
p 24
P
হত এ জাতীয় ন্যায় বা ন্যায়াকারের বৈধমান নির্ধারণে বা প্রমাণ পদ্ধতিতে ব্যবহৃত
নিয়াকেই বচোন কলন বলে আখ্যায়িত করা হয়।
') বিধেয় কলন (Predicate Calculus) : সরল আকারের বচনসমূহের ক্ষেত্রে
গ্যে একপ্রকার অবরােহ প্রক্রিয়া হচ্ছে বিধেয় কলন। বস্তুত বাচনিক কলন ছাড়াও
আটক যুক্তিবিদ্যায় অন্য এক ধরনের ন্যায় বা ন্যায়াকারের বৈধমান বা প্রমাণ পদ্ধতি নিয়ে
আলোচনা করা হয়, যেসর ন্যায় বা ন্যায়াকারের অন্তর্গত বচনসমূহ হচ্ছে সরল বচন। এসব
বল বচন গঠিত হয় উদ্দেশ্য ও বিধেয় নামক দুটি পদ দ্বারা । বিধেয় কলনের অন্তর্গত
জিগুলাের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এগুলাে মূলত সেইসব বচনের যৌক্তিক বিশ্লেষণের ওপর
তা সুক্তিবিদ্যা-৪
না আক্তার য় হয় ল ভ থেকে তালা ষিায় এক ছাত্র হয়ে গণনা।
তিল, যেগুলাের মধ্যে সরল অবস্থায় একটি উদ্দেশ্য ও একটি বিধেয় থাকে। অর্থাৎ
0
2
Written by
Nurbegum
Nurbegum
4 years ago
Written by
Nurbegum
Nurbegum
4 years ago
কারো মন বোঝা খুব কঠিন।এই পৃথিবীতে সবাই সমান না। এক এক জন এক এক রকম মনের অধিকারী।