গল্পঃ একটু রাগি বাট বেশিই রোমান্টিক😍
পর্বঃ ৮
নিধীঃ আর শুনো আজকে গিয়েই আন্টিকে বলবা কালকে এসে জানি বিয়ে ঠিক করে রেখে যায়।
আমিঃ তুমি না বললে দুইমাস পড়ে বিয়ে করবে।।
নিধীঃ বিয়ে ঠিক করে রাখতে ত প্রবলেম নেই।
নাকি বিয়ে করার দান্দা নেই।
আমিঃ কি যে বলো না আমার ইচ্ছে করছে এখনি বিয়ে করে ফেলি।।
নিধীঃ এখন কি ডাইরেক্ট বাসায় যাবা।।
আমিঃ না আগে রানার বাসায় যাবো তারপর বাসায় যাবো।
নিধীঃ ওহ আচ্ছা।
আমিঃ হুম বাই
নিধীঃ একটা পাপ্পি দাও ত।
আমিঃ মানে।
নিধীঃ একটা কিস করো।
আমিঃ সিরিয়াস।
নিধীঃ হুম।
নিধীর কথা শুনে যেমন খুশি লাগতাছে তেমন
ভয় ও করতাছে। এর আগে কোনো মেয়ের
শরীলে টাচ ই করি নায় আর কিস ভাবতেই
শরীর শিউরে উঠছে।
তারপর বুকে সাহস নিয়ে আমি নিধীর সামনে
গেলাম। নিধী সাথে সাথে চোখটা বন্ধ করে
ফেললো,,
আমি নিধীর কপালে হালকা করে আমার
ঠোঁট ছোয়ালাম। তারপর একটু দুড়ে দাড়িয়ে
পড়লাম।
নিধীঃ আমি এটাই চাইছিলাম?।
আমিঃ কি?
নিধীঃ যেনো তুমি কপালে কিস করো।
আমিঃ,কেন?
নিধীঃ কপালে কিস করা টা হলো ভালোবাসা।
আমিঃ তাই।
নিধীঃ হুম।
এখন একটা ঠোঁটে দেও ত।
আমিঃ বিয়ের আগে এটা সম্ভব না।
এই বলেই আমি আর এক মুহুর্ত দেড়ি না করে
গাড়িতে গিয়ে বসলাম।
নিধী শুদু বললো পাগল একটা।
তারপর আমি গাড়ি নিয়ে চলে যেতে লাগলাম।
আমাকে যতোখন দেখা যায় ততোখন নিধী
দাড়িয়ে ছিলো।
তারপর আমি ডাইরেক্ট রানার বাসায় চলে গেলাম।
রানার বাসায় গিয়ে কলিংবেল দিলাম।
আন্টি এসে দরজা খুলে দিলো।
আমিঃ আসসালামু ওয়ালাইকুম আন্টি।।
আন্টিঃ ওয়ালাইকুম আসসালাম।
আমিঃ কেমন আছো?
আন্টিঃ ভালো,, তুই?
আমিঃ হুম ভালো।
আমিঃ রানা কই?
আন্টিঃ সেই যে এসে দরজা লক করলো
আমি এতো ডাকলাম তাও শুনলো না।
আমিঃ ওকে আমি দেখতাছি।
তারপর আমি রানার রুমের সামনে চলে গেলাম।
রানার রুমের সামনে গিয়ে দেখি দরজা টা ভিতর
থেকে লক করা।
আমিঃ রানা দরজা খুল।
রানাঃ কে নীল।
আমিঃ হুম।
তারপর রানা এসে দরজা টা খুলে দিলো।
দেখি পুরো রুমটা অন্ধকার হয়ে আছে।
আমিঃ কি করিস?
রানাঃ কিছুনা।
তারপর আমি বিছানায় গেলাম দেখি সিগারেট
এর প্যকেট।
আমি একটা সিগারেট দরালাম।
তারপর রানার সামনে গিয়ে বসলাম।
আমিঃ আমার মনে হয় ইভা তকে এখনো ভালোবাসে।
রানাঃ প্লিজ ওর নাম টা আমার সামনে বলিস না।
আমিঃ তাও ভেবে দেখ।
রানাঃ সেদিন এর কথা কি তুই ভুলে গেছিস।
রানা ত ঠিকি বলছে দুষ টা ইভার ই ছিলো।
তারপর আমি রানার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে
বাসায় চলে আসলাম।
বাসায় এসে কলিংবেল দিলাম।
# চলবে
রাগ মানুষের একটি বিশেষ গুণ কিন্তু অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো না। গল্পটা অনেক সুন্দর হয়েছে