মানুষের জীবনে তিনটি কর্তব্য রয়েছে।সেগুলো হলো স্রষ্টার প্রতি কর্তব্য পিতা মাতার প্রতি কর্তব্য মানবজাতির প্রতি কর্তব্য।সেবিকা এমন একজন ব্যক্তি যে অসুস্থ এবং আহত লোকের সেবায় তার জীবন উৎসর্গ করে।সেবিকার পেশা খুবই মহৎ।এটা মানুষকে দুর্দশাগ্রস্ত লোকদের সেবা করার সুযোগ করে দেয়।আমাদের দেশে সেবিকা হওয়ার জন্য নূন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি পাস প্রয়োজন।অধিকন্তু তাকে সেবিকা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে তিন বছর অধ্যয়ন করতে হবে এবং কোন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বছরের ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হয়।পোস্টটি সফলতার সাথে সমাপ্ত করার পর সেবিকাকে হাসপাতাল অথবা ক্লিনিকে চাকরি দেওয়া হয়।সেবিকা চাকরি কবি ক্লান্তিকর। সে সর্বদা ব্যস্ত থাকে।সেগুলিকে দেখাশোনা করে এবং প্রয়োজনে ইনজেকশন দেয়। একজন ডাক্তার শুধুমাত্র ঔষধের ব্যবস্থা পত্র লিখে দেন কিন্তু সেই বিতর্কে অংশ গ্রহণে সহায়তা করে।একজন শিক্ষক খুবই সতর্ক থাকেন।তিনি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে ভর্তি রোগীদের কষ্ট ও যন্ত্রণা দূর করার জন্য সর্বান্তকরণে সেবা দিয়ে থাকেন।তিনি রোগের দুঃখ-কষ্টের অংশীদার হন ।সেবিকার গুরুত্ব বর্ণনা দিতে সুবিধা ছাড়া হাসপাতাল-ও-ক্লিনিক একদিনও চলতে পারবে না।কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় এই যে তার যথার্থ সম্মান পাচ্ছে না।তাই সে বেকার জন্য যথাযথ শাবানার সামাজিক ও অর্থনৈতিক মর্যাদা নিশ্চিত করার পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত এজন্য যে তারা যেন ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেলের আলোকবর্তিকা প্রচলিত করে স্থায়ীভাবে আলোকিত করতে পারে।
পরের উপকারে জীবন দান করা শ্রেষ্ঠ।আর ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল এর জীবন কাহিনী শুনেছিলাম।