মহিলারা সবচেয়ে বেশি দুঃখ কষ্ট ভোগী। নারী ও পুরুষের মধ্যে বৈষম্য চলছে।জন্ম থেকে শুরু হয় ভাবা হয় যে মেয়েরা গৃহকর্ম করা জন্মগ্রহণ করে। তারা অফিসে বা অন্য কোথাও কাজ করার জন্য যোগ্য নয়।তাদেরকে ভারী শারীরিক কাজে নিয়োজিত দেখা যায়। তারা যথাযথ খাবার পায় না। তারা শিক্ষাগত দীঘা থেকে বঞ্চিত। এক কথায় তারা সকল মানবীয় মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত। তাই বিশ্বের সর্বত্র মহিলারা ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদের সকল মানবিয় মৌলিক অধিকার বাস্তবায়নের জন্য আন্তর্জাতিক মহিলা সংস্থা গঠন করেছিল। প্রধানমন্ত্রীর সাধারণ মহিলা সমান অধিকার সংগ্রাম করেছিল।তারপর সকল স্তরের মহিলারা বেরিয়ে এলো এবং জীবনের সকল ক্ষেত্রে তাদের সমান অধিকার আদায়ের আন্দোলনকে জোরদার করার জন্য সংস্থায় যোগ দিলো।8 মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস। এই দিনটি বিশ্বের সর্বত্র নারী দলগুলো উদযাপিত হয়।দিনটি বিশ্বের অনেক দেশেই জাতীয় ছুটির দিন। সম্মিলিত জাতিসংঘ এই দিনটি উদযাপন করে।তারা জাতিগত ভাষাগত, সাংস্কৃতিককর্মী,অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক পার্থক্য বিভক্ত। তাই তারা দিনটি উদযাপিত করার জন্য একত্র হয়। তিনটি সাম্যতা ন্যায় বিচার শান্তি ও উন্নয়নের জন্য তাদেরকে সংগ্রামকে বোঝাই।আন্তর্জাতিক নারী দিবস সাধারণ মহিলাদের কাহিনী তারা সমান অধিকারের জন্য সংগ্রাম করেছে।
5
17
নারীদের প্রতি সম্মান শুধুমাত্র একটি দিনের মধ্যে আবদ্ধ না রেখে বরং সারাবছর ব্যাপী হওয়া উচিৎ।তবেই তাদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হবে।