Assalamu Alaikum
Hello and welcome everyone to my id,it's my pleasure that you are visiting and reading my article.
I,Nly09(Nickname),a read cash article writer,giving you cordial love and wish from my core of the heart.
Here,I am starting an article series named with "Phobia"
My first part of "Phobia" series is included with "Nomophobia"
Details of Nomophobia-
-আপনি কি প্রতিদিন ৫-৭ ঘন্টা বা তারও বেশি মোবাইলফোন ব্যবহার করেন?
-ঘুম থেকে উঠার সাথে সাথে বা অবশ্যই ১ ঘন্টার মধ্যে মোবাইল check করেন?
-মাঝে মাঝে মোবাইলফোন বাথরুমেও নিয়ে যান?
-খাবার সময় ও মোবাইল use করে থাকেন?
-২-৩ঘ ন্টা মোবাইল use করতে না পারলে খালি খালি লাগে?
-Battery low বা signal না থাকলে জীবনটা ই বৃথা লাগে??
যদি এগুলো মিলে যায়,তবে আপনি নোমোফোবিয়ায় আক্রান্ত। Nomophobia মানে মোবাইল ফোন থেকে দূরে থাকলে anxiety বা panic 😫হয়।অপর কথায় বলা যায় mobile addiction। ৬৬% মানুষ বর্তমানে নোমোফোবিয়া আক্রান্ত। ১৮-২৪ বছরে এ হার আরও বেশি- ৭৭%, ২৫-৩৪% এ ৬৮%। কেন এটা আমাদের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে? এর ক্ষতিকর দিকগুলো সম্পর্কে আমরা কি সচেতন?😃 যখনই মোবাইল ফোন থেকে দূরে থাকা হয় এটা উদ্বেগ তৈরি করে, ব্লাড প্রেসার বেড়ে যায়,respiratory alteration হয়, tachycardia হয়, মাল্টিটাস্কিং এর কারণে মনোযোগ কমে যায়,stress অনেক বেশি বেড়ে যায়। এমনকি এর কারনে বর্তমানে স্ট্রোকের ঝুঁকি ও বেড়ে গেছে। কিছু ইমোশনাল symptom দেখা যায়- Dependence, Depression, Panic, Anger, loneliness.। ঘুমের😴 মারাত্মক ব্যাঘাত ঘটে, মোবাইল থেকে যে নীল আলো নিঃসরন হয় তা মস্তিষ্কে মেলাটোনিন উৎপাদনে বাধা দেয়। সময় এর যে কি পরিমাণ অপচয় তা আমরা একটু হিসাব করে দেখতে পারি। প্রতিদিন ৫ ঘন্টা মোবাইল ইউজ করলে, বছরে ১৮২৫ ঘন্টা, যদি ৮০ বছর বেঁচে থাকে, তাহ লে ব্যয় করবে ১৪৬০০০ ঘন্টা,প্রায় ১৭ বছর😮 । অনেকে social media তে প্রচুর ফ্রেন্ডের সাথে মেসেজিং ভিডিও চ্যাটিং করছে,,কিন্তু এটা তার শূন্যতাকে পূরণ করতে পারেনা। বরং এটা তার বাস্তবে সম্পর্ক তৈরি, কথাবার্তা বলা,social imteraction ক্ষমতা কে ই কমিয়ে দেয়। social media তে থাকার compulsion আর অন্যের সাথে নিজেকে তুলনা করার কারণে তার মধ্যে depression চলে আসে।নিজের প্রয়োজনীয় কাজকর্মে distraction চলে আসে, জরুরি কাজের মধ্যেও বারবার notification চেক করছে বা মেসেজের রিপ্লাই দিচ্ছে। কাজের efficacy অনেক গুণ কমে যাচ্ছে। পরিবার বা বন্ধুদের সাথে সরাসরি আড্ডা দেওয়ার সময়ও মোবাইল ফোন ইউজ করা অনেকটা নিষ্ঠুর আচরণের মধ্যে পড়ে, কাজের মধ্যে ইউজ করলে তাকে কেয়ারলেস মনে করা হয় ওই কাজের প্রতি।এর সাথে তৈরি হতে পারে cyber sex addiction। Internet pornography, adult messaging, nude swapping এগুলো ইন্টারনেট অতিরিক্ত ব্যবহারেই ব্যাপকতা লাভ করেছে। long term relationship এর দিকে মানুষ ফোকাস করতে পারছ না, short term timepass এ আসক্ত হচ্ছে। এর কারণে existing relationship ও ভেঙে যায়। রিয়েললাইফ সম্পর্কগুলোর থেকে অনলাইন ফ্রেন্ডদের এর বেশি গুরুত্ব দেয়। অনেকে আবার online compulsion এর মধ্যে online shopping,gaming,gambling এ addicted হয়ে যায়।
নোমোফোবিয়া থেকে বাঁচার উপায় -
-দিনের একটি নির্দিষ্ট সময়কে সোশ্যাল ইন্টারেকশন করার জন্য বেছে নিতে হবে। এটা করলে সব সময় নোটিফিকেশন চেক, মেসেঞ্জার চেক থেকে বেঁচে থাকা যাবে
-বিছানায় যাবার সময় ফোন নিয়ে যাওয়া যাবে না।
- বাসায় ফোন ফ্রি জোন তৈরি করতে হবে।
-ঘুমানোর সময় ফোন সাইলেন্ট করে ঘুমাতে হবে।
-ফোনের নোটিফিকেশন রিসিভ কমিয়ে রাখতে হবে।settings >notification>off
-অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ আনইন্সটল করতে হবে.।
-অহেতুক কথাবার্তা থেকে বেঁচে থাকতে হবে।
-কিছু সময় নেটওয়ার্কের বাইরে থাকলে, latest news না পেলে এমন কিছু হয়ে যাবে না এ ধারণাটা মনে গেঁথে নিতে হবে। আর যাদের প্রয়োজন তাদেরকে অবশ্যই সাইকিয়াট্রিস্টের শরণাপন্ন হয়ে cognitive behavioral therapy,medicine নিতে হবে।কারন এটার treatment অনেকটা social anxiety order এর মতোই। শরীর, মন,আর সময়ের ক্ষতির দিকটা এখনও কি ভাবাবে না আমাদেরকে!!
Thank you so much for reading my article with so much patience. Please come back again to get Second part of the series.It will be published very soon In Sha Allah.
Stay blessed.
বাসায় ফোন ফ্রি জোন তৈরি করতে হবে।