✍️বাংলা সাহিত্যের কবি সাহিত্যিকদের ছদ্মনামঃ
✍️✍️বিশ্বকবি, নাইট , ভানু সিংহ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
✍️বিদ্রোহী কবি-কাজী নজরুল ইসলাম
✍️টেঁকচাঁদ ঠাকুর – প্যারীচাঁদ মিত্র
✍️হুতোম পেঁচা – কালিপ্রসন্ন সিংহ
✍️বনফুল – বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়
✍️মৌমাছি – বিমল ঘোষ
✍️গাজী মিয়া – মীর মশাররফ হোসেন
✍️কায়কোবাদ – কাজেম আল কোরায়েশী
✍️শওকত ওসমান – শেখ আজিজুর রহমান
✍️জরাসন্দ – চারুচন্দ্র মুখোপাধ্যায়
✍️বানভট্ট – নীহাররঞ্জন গুপ্ত
✍️নীল লোহিত – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
✍️নীহারিকা দেবী – অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত
✍️সত্যসুন্দর দাস – মোহিতলাল মজুমদার
✍️কালকূট – সমরেশ বসু
✍️✍️পরশুরাম – রাজশেখর বসু
✍️বীরবল – প্রমথ চৌধুরী
✍️বড়ু চন্ডীদাস – অনন্ত বড়ু
✍️সুনন্দ – নারায়ন গঙ্গোপাধ্যায়
✍️দৃষ্টিহীন – মধুসূদন মজুমদার
✍️অবধূত – কালীকানন্দ
✍️✍️হায়াৎ মামুদ – ড. মনিরুজ্জামান
✍️যাযাবর – বিনয় কৃষ্ণ মজুমদার
✍️✍️ছান্দসিক কবি – আব্দুল কাদির
✍️মহাকবি – আলাওল
✍️সাহিত্য বিশারদ- আব্দুল করিম
✍️যুগসন্ধিক্ষণের কবি- ঈশ্বর গুপ্ত
✍️বিদ্যাসাগর – ঈশ্বরচন্দ্র
✍️স্বভাব কবি- গোবিন্দ দাস
✍️কাব্য সুধাকর – গোলাম মোস্তফা
✍️পল্লী কবি – জসীম উদ্দিন
✍️ভাষা বিজ্ঞানী- ডঃ মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ
✍️সাহিত্যরত্ন – নজিবর রহমান
✍️সাহিত্য সম্রাট- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টপাধ্যায়
✍️মুসলিম রেনেসাঁর কবি – ফররুখ আহমদ
✍️ভোরের পাখি – বিহারীলাল চক্রবর্তী
✍️সাহিত্য স্বরসতী, বিদ্যাবিনোদিনী- নূরন্নেসা খাতুন
✍️পদাবলীর কবি- বিদ্যাপতি
✍️মার্কসবাদী কবি- বিষ্ণু দে
✍️রায় গুনাকর – ভারতচন্দ্র
✍️মাইকেল- মধুসূদন দত্ত
✍️গুণরাজ খান – মালাধর বসু
✍️মুকুন্দরাম – কবিকঙ্কন
✍️চারণ কবি – মুকুন্দ দাস
✍️দৃষ্টিহীন- মধুসূদন মজুমদার
✍️সত্য সুন্দর দাস- মোহিত লাল মজুমদার
✍️শান্তিপুরের কবি – মোজাম্মেল হক
✍️দুঃখবাদের কবি – যতীন্দ্রনাথ বাগচী
✍️তর্করত্ন – রামনারায়ণ
✍️অপরাজেয় কথাশিল্পী- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
✍️সাহিত্য বিশারদ, রত্নকর – শেখ ফজলুল করিম
✍️শওকত ওসমান – শেখ আজিজুর রহমান
✍️কবিন্দ্র পরমেশ্বর – শ্রীকর নন্দী
✍️নাগরিক কবি – সমর সেন
✍️ছন্দের যাদুকর -সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
✍️ক্লাসিক কবি – সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
✍️কিশোর কবি – সুকান্ত ভট্টাচার্য
✍️পদাতিকের কবি – সুভাষ মুখোপাধ্যায়
✍️বাংলার মিল্টন – হেমচন্দ্র
✍️রূপসী বাংলার কবি, তিমির হননের কবি, ধুসর ✍️✍️✍️পাণ্ডুলিপির কবি -জীবনানন্দ দাশ।
✍️✍️ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর✍️✍️
জন্মঃ ২৬ সেপ্টেম্বর, ১৮২০। বীরসিংহ গ্রামের মেদেনীপুর জেলায়।
মৃত্যুঃ ২৯ জুলাই, ১৮৯১
★তাঁকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয়।
★ পারিবারিক পদবী - বন্দ্যোপাধ্যায়, স্বাক্ষর করতেন - ঈশ্বরচন্দ্র শর্মা।
★ বিরাম চিহ্নের প্রথম পূর্ণাঙ্গ ব্যবহার করেন- বেতাল পঞ্চবিংশতি(১৮৪৭) গ্রন্থে।
★ তাঁর উপাধিঃ
১. বিদ্যাসাগর- ১৮৩৯ সালে সংস্কৃত কলেজ থেকে।
২. সি আই-ই ভারত সরকার কর্তৃক
৩. করুনা সাগর- মাইকেল মধুসূদন কর্তৃক।
★ বিখ্যাত অভিনেতা অর্ধেন্দু মুস্তফী 'নীল দর্পণের' উড চরিত্রে অভিনয়ের সময় জুতা ছুড়ে মেরেছিলেন।
★ বিধবা বিবাহ আন্দোলন শুরু করেন- ১৮৫৫ সালের অক্টোবরে। তাঁর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বিধবা বিবাহ আইন পাস হয় - ১৮৫৬ সালের ২৬ জুলাই।
★ ১৮৪১ সালে ফোর্ড উইলিয়াম কলেজে ও ১৮৪৬ সালে সংস্কৃত কলেজে যোগদান করেন।
★ বিদ্যাসাগর প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত হয়- কলকাতায় নারী শিক্ষামন্দির 'বেথুন কলেজ'।
#কাব্যঃ পদ্য সংগ্রহ
#শিশুতোষঃ
১. বর্ণ পরিচয়(১ম ও ২য় ভাগ, ১৮৫৫) ক্ল্যাসিকের মর্যাদা পায়।
২. বোধোদয় (১৮৫১) ইংরেজি নাননা গ্রন্থের অনুবাদ।
৩. কথামালা (১৮৫৬) ঈসপের Fables গল্পের অনুবাদ।
৪. আখ্যান মঞ্জুরী(১৮৬৩) ইংরেজি থেকে।
৫. ঋজুপাঠ
৬. শব্দমঞ্জুরী(১৮৬৪)
৭. বাংলা অভিধান
#ব্যাকরণঃ ব্যাকরণ কৌমুদী (১ম -৪র্থ)
#আত্মজীবনীঃ আত্মচরিত(১৮৯১)। বাংলা সাহিত্যের প্রথম আত্মজীবনী।
#মৌলিক গ্রন্থাবলীঃ
১. বাল্যবিবাহের দোষ
২. বিধবা বিবাহ প্রচলিত হওয়া উচিত কিনা এতদবিষয়ক প্রস্তাব(১ম, ২য় -১৮৫৫)
৩. বহুবিবাহ রচিত হওয়া উচিত কিনা এতদবিষয়ক বিচারক(১ম -১৮৭১, ২য় ১৮৭৩)
৪. প্রভাবতী সম্ভাষণ(১৮৯২)
#ছদ্মনামে রচনা(মৌলিক):
১. অতি অল্প হইল(১৮৭৩) - কস্যচিৎ উপযুক্ত ভাইপোষ্য ছদ্মনামে।
২. আবার অতি অল্প হইল (১৮৭৩) - কস্যচিৎ উপযুক্ত ভাইপোষ্য ছদ্মনামে।
৩। ব্রজ বিলাস(১৮৮৪) - কবিকুল তিলকস্য কস্যচিৎ উপযুক্ত ভাইপোষ্য ছদ্মনামে।
৪. বিধবা বিবাহ ও য়শোহর হিন্দু ধর্ম রক্ষিণী সভা (১৮৮৪) - কস্যচিৎ তত্ত্বান্বেষণ ছদ্মনামে।
৫. রত্নপরীক্ষা (১৮৮৬) - কস্যচিৎ উপযুক্ত ভাইপো সহচরস্য ছদ্মনামে।
#অনুবাদ গ্রন্থঃ
১. বেতাল পঞ্চবিংশতি(১৮৪৭) হিন্দি কবি লালুজীর 'বৈতাল পচ্চসী' অবলম্বনে রচিত। এটটি তাঁরর প্রথম গ্রন্থ।
২. ভ্রান্তিবিলাস (১৮৬৯) - শেক্সপিয়ারের comedy of errors অবলম্বনে।
৩. শকুন্তলা (১৮৫৪) - কালিদাসের 'অভিজ্ঞান শকুন্তলম' অবকম্বনে।
৪. সীতার বনবাস(১৮৬০) ভবভূতি রচিত উত্তর রামচরিত্র নাটক ও বাল্মীকি রামায়ণের উত্তর কাণ্ড থেকে।
✍️✍️✍️রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর✍️✍️✍️
জন্মঃ ১৮৬১ সালের ৭মে; ২৫ বৈশাখ ১২৬৮ জোড়াসাঁকো ঠাকুর পরিবারে।
মৃত্যুঃ ৭ আগস্ট ১৯৪১ ; ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮।
#ব্যক্তিগত তথ্যঃ
★বাবা- মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ; মা- সারদা দেবী।
★তিনি পিতামাতার ১৪শ সন্তান।
★তাঁরা খুলনা দক্ষিণডিহি থেকে কলকাতায় গিয়েছিলেন।
★তাঁরা ব্রাহ্মধর্মের অনুসারী।
★বাংলা সাহিত্যে ১ম সব্যচাসী লেখক।
★১৮৮৩ সালে ভবতারিণী দেবী/মৃণালিনী দেবীকে বিবাহ করেন।(খুলনা)
★তাঁর বৌঠান -কাদম্বরী দেবী।
★বংশের নাম- পিরালি ব্রাহ্মণ
★পারিবারিক উপাধি- কুশারী
#উপাধিঃ
১. জীবনশিল্পী- অন্নদাশঙ্কর রায়
২. বিশ্বকবি- ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায়
৩. কবিগুরু- ক্ষিতিমোহন সেন
৪. গুরুদেব- মাহাত্মাগান্ধী
৫. ভারতের মহাকবি- চীনা কবি চি সি লিজন
৬. কবি সার্বভৌম- সংস্কৃত কলেজ
৭. পরম গুরু- পুরীর রাজা
৮. ভারত ভাস্কর- ত্রিপুরারাজ
#ছদ্মনামঃ
★ভানুসিংহ ঠাকুর। এই ছদ্মনামে তিনি ভানুসিংহের পদাবলী রচনা করেন।
#উপাধিঃ
★ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডি. লিট উপাধি প্রদান করে- ১৯৩৬ সালের ২৯ জুলাই।
#প্রথম রচনাঃ
★১ম প্রকাশিত কবিতা- ভারতী পত্রিকায় প্রকাশিত অভিলাষ(১৮৭৪)
★১ম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ - কবিকাহিনি(১৮৭৮ সালে)
★১ম প্রকাশিত নাটক- বাল্মীকি প্রতিভা(১৮৮১)
★১ম প্রকাশিত উপন্যাস- বৌঠাকুরানির হাট(১৮৮৩)
★১ম প্রকাশিত ছোটগল্প- ভিখারিনী(১৮৭৪)
★১ম প্রকাশিত প্রবন্ধগ্রন্থ- বিবিধ প্রসঙ্গ(১৮৮৩)
#শেষ রচনাঃ
★রবীন্দ্রনাথ এর শেষ গ্রন্থ- শেষ লেখা। এটি তাঁর মৃত্যুর পর প্রকাশিত হয়।
#নোবেল পুরস্কারঃ
★গীতাঞ্জলি প্রকাশিত হয়-১৯১০ সালে। এটি একটি গীতিকবিতার বই।
★রবীন্দ্রনাথ ১৯১২ সালে এটির ইংরেজি অনুবাদ করেন Song offeringss নামে।
★ইংরেজি কবি W B Yeats গ্রন্থটির Song offerings এর ভূমিকা লিখে দেন।
★১৯১৩ সালে Song offerings এর জন্য এশীয়দের মধ্যে প্রথম সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
★২০০৪ সালের ২৪ মার্চ শান্তিনিকেতন থেকে নোবেল চুরি হয়ে যায়।
#রবির সৃষ্টিঃ
কাব্যগ্রন্থ-৫৬টি, গীতিপুস্তক- ৪টি, ছোটগল্প -১২৯টি, উপন্যাস- ১২টি, ভ্রমণ কাহিনি- ৭টি, নাটক- ২৯টি, কাব্যনাট্য - ১৯টি, চিঠিপত্রের বই- ১৩টি, গানের সংখ্যা- ২২৩২টি, অঙ্কিত চিত্রাবলি- ২ হাজারের বেশি।
#জাতীয় সংগীতে রবিঃ
"আমার সোনার বাংলা " কবিতার প্রথম ১০ লাইন, রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে বাজানো হয় প্রথম ৪ লাইন। কবিতায় মোট লাইইন ২৫টি। সুরকার - রবীন্দ্রনাথ, স্বরলিপিকার- ইন্দিরা দেবী। গীতবিতান গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত।
১৯০৫ সালে ৭ আগস্ট কলকাতা, টাউন হলে প্রথম গাওয়া হয়। ১৯০৫ সালে সঞ্জীবনী ও বঙ্গদর্শন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এর সুর নেওয়া হয় বাউল কবি গগন হরকরার "আমি কোথায় পাববো তারে " গান থেকে।
#সাধারণ তথ্যঃ
★নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ - কবিতাটি প্রভাতসঙ্গীত কাব্যগ্রন্থে।
★আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ- জীবনস্মৃতি ও ছেলেবেলা।
★লালনের গান প্রথম সংগ্রহ করেন- রবীন্দ্রনাথ (২৯৮টি)
★১৯১৫ সালে বৃটিশ সরকার তাকে "নাইট" উপাদি দিয়েছিলো। কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি নাইট উপাধি ত্যাগ করেন।
★নিজে ১৩ টি নাটকে অভিনয় করেন।
★হিন্দু মুসলিম মিলনের লক্ষ্যে রবীন্দ্রনাথ "রাখিবন্দন" উৎসব সূচনা করেন।
★শান্তিনিকেতনে স্থায়ী বসবাস শুরু করেন- ১৯০১ সাল থেকে।
★নিজের আঁকা ছবিগুলোকে বলতেন- শেষ বয়সের প্রিয়া।
★বাংলায় টি.এস এলিয়টের কবিতার প্রথম অনুবাদক - রবীন্দ্রনাথ, ২য় - বিষ্ণু দে
★১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গকে কেন্দ্র করে লেখা- বাংলার মাটি বাংলার জল
★রবীন্দ্রনাথকে ব্যঙ্গ করে লেখা দ্বিজেন্দ্রলালের নাটক- আনন্দ বিদায়
★নজরুল তাঁর মৃত্যুতে লেখেন- রবিহারা
★সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট বাঙালির তালিকায়- ২য়
★ঢাকায় আসেন- ২ বার (১৮৯৮ ও ১৯২৬)
★১৯২৬ সালে ১০ ফেব্রুয়ারি কার্জন হলে ১ম বক্তব্য করেন- The Meaning of art শিরোনামে। ২য় বক্তব্যের শিরোনাম- The Rule Of Gaint শিরোনামে।
★জগন্নাথ হলের ছাত্রদের অনুরোধে লেখেন- এই কথাটি মনে রেখো/তোমাদের এই হাসি খেলায় /আমি এ গান গিয়েছিলাম।
★স্ত্রীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে লেখা- স্মরণ
★প্রথম কবিতা সংকলন- চয়নিকা। শ্রেষ্ঠ কবিতা সংককলন- সঞ্চয়িতা।
#রবির উৎসর্গঃ
★নজরুলকে উৎসর্গ করেন- বসন্ত(গীতিনাট্য)
★আর্জেন্টাইন মহিলা কবি ভিক্টোরিয়া ওকাম্পোকে তিনি পূরবী(১৯২৫) কাব্য উৎসর্গ করেন। তিনি তাঁর নাম দেন- বিজয়া।
★ কালের যাত্রা নাটকটি -শরৎকে উৎসর্গ করেন।
#রবীন্দ্রনাথ রচিত অতিপ্রাকৃতিক গল্পের নাম মনে রাখতে -
তুমি একই সাথে 'জীবিত ও মৃত' না হলে 'নিশীথে' 'কংকালের' হাতে 'সম্পত্তি' 'সমর্পণ' করে 'মনিহারা' সাপের মত 'ক্ষুধিত পাষান' হয়ে 'গুপ্তধন' খুঁজতে না ।
এই বাক্যে
১। জীবিত ও মৃত
২। নিশীথে
৩। কংকাল
৪। সম্পত্তি
৫। সমর্পণ
৬। মনিহারা
৭। ক্ষুধিত পাষাণ
৮। গুপ্তধন
এগুলো রবীন্দ্রনাথ রচিত অতিপ্রাকৃতিক গল্প।
#রবীন্দ্রনাথ রচিত রোমান্টিক গল্পের নাম মনে রাখতে-
সুন্দরী 'প্রতিবেশিনীর' সাথে 'একরাত্রি' 'নষ্টনীড়'-এ ছিলাম। কিন্তু 'অতিথি' 'মধ্যবর্তিনী' হয়ে আমার 'মহামায়ার' 'সমাপ্তি' ঘটালো। আমিতো 'মাল্যদান' ও 'শুভদৃষ্টির'-পর্যন্ত পরিকল্পনা করে ফেলেছিলাম।
এই বাক্যে
১। প্রতিবেশিনী
২। একরাত্রি
৩। নষ্টনীড়
৪। অতিথি
৫। মধ্যবর্তিনী
৬। মহামায়ার
৭। সমাপ্তি
৮। মাল্যদান
৯। শুভদৃষ্টির
এগুলো রবীন্দ্রনাথ রচিত রোমান্টিক গল্প।
#রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাহিত্যকর্ম সহজে মনে রাখুন:
★উপন্যাসঃ
দুইবোন এত চতুর ছিল যে, চোখের বালি দিয়ে রাজর্ষির সাথে যোগাযোগ করত ঘরের বাহিরে। শেষের কবিতা উপন্যাসের চার অধ্যায়ে গোরা বারবার মালঞ্চির জন্য বৌ ঠাকুরাণীর কাছে করুণা চাইল।
১. দুইবোন
২. চতুরঙ্গ ( চতুর) ছোটগল্পধর্মী উপন্যস।
৩. চোখের বালি (মহেন্দ্র, বিনোদিনী, আশালতা) বাংলা সাহিত্যের ১ম মনস্তাত্ত্বিক উপন্যস।
৪. রাজর্ষি
৫. যোগাযোগ (মধুসূদন, কুমমুদিনী, বিপ্রদাস)
৬. শেষের কবিতা(অমিত লাবণ্য, কেতকী)
৭. চার অধ্যায়(অতীন, ইন্দ্রনাথ,এলা)
৮. গোরা(গোরা, সুচরিতা, ললিতা, বিনয়)
৯. মালঞ্চ
১০. বৌ ঠাকুরাণীর হাট
১১. করুণা
১২. ঘরে বাহিরে (বিমলা, নিখিলেশ) চলিত ভাষায় রচিত ১ম উপন্যস।
১৩. নৌকাডুবি(রমেশ, হেমনলিনী কমলা)
★নাটক
রাজা ও রাণী তাসের দেশে নটির পূজা করতে বসন্তকালের যাত্রায় রুদ্রচন্দ্রকে বিসর্জন দিয়ে বাল্মীকির প্রতিভাকে অচলায়তন করলেন। এই শুনে চিত্রাঙ্গদা অরূপবতী শ্যামাকে নিয়ে ডাকঘরে বসে মুক্তমনে তপসী জপতে শুরু করলেন। সেখানে আরো উপস্থিত ছিল রক্তকরবী, চন্ডালিকা ও মালিণী।
১. রাজা ও রাণী
২. তাসের দেশ
৩. নটির পূজা
৪. বসন্ত
৫. কালের যাত্রা
৫. রুদ্রচন্ড
৬. বিসর্জন (শ্রেষ্ঠ কাব্যনাটক)
৭. বাল্মীকির প্রতিভা
৮. অচলায়তন
৯. চিত্রাঙ্গদা ( নৃত্যনাট্য)
১০. অরূপরতন (অরূপবতী)
১১. শ্যামা (নৃত্যনাট্য)
১২. ডাকঘর
১৩. মুক্তধারা ( মুক্তমনে)
১৪. তাপসী ( তপসী)
১৫. রক্তকরবী (নন্দিনী, রাজা, রঞ্জন)
১৬. চন্ডালিকা
১৭. মালিণী
১৮. রাজা
✍️✍️কাব্যগ্রন্থ :
পূরবী ভানুসিংহ ঠাকুরের কবিকাহিনী নিয়ে বনফুল ও গীতাঞ্জলী লিখেছে। কিন্তু পুনশ্চ এর কথা ও কাহিনী নবজাতক লেখকেরা তাদের জন্মদিনে সানাই বাজিয়ে বিচিত্র চৈত্রালিকে উৎসর্গ করলেন। শেষসপ্তাহের সন্ধ্যায় গীতালি ও সঞ্চয়িতা গীত গাইতে গাইতে ও গল্পসল্প করতে করতে ক্ষণিকের মধ্যে বলাকার বাড়িতে উপস্থিত হল। পরিশেষে শেষলেখায় বলতে চাই, মানসী ও শ্যামলী আরগ্য হয়ে মহুয়া মনে প্রভাত সংগীতে ও ছড়ায় খেয়া পুরষ্কার পেল।
১. পূরবী
২. ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলি
৩. কবিকাহিনী
৪. বনফুল
৫. গীতাঞ্জলী
৬. লেখন। (লিখেছে)
৭. পুনশ্চ
৮. কথা ও কাহিনী
৯. নবজাতক
১০. জন্মদিনে
১১. সানাই
১২. বিচিত্রতা
১৩. চৈত্রালি
১৪. চিত্রা
১৫. উৎসর্গ
১৬. শেষসপ্তক
১৭. সন্ধ্যা সংগীত
১৮. গীতালি
১৯. সঞ্চয়িতা
২০. গীতবিতান
২১. গল্পসল্প
২২. ক্ষণিকা
২৩. বলাকা
২৪. পরিশেষ
২৫. শেষলেখা
২৬. মানসী
২৭. শ্যামলী
২৮. আরগ্য
২৯. মহুয়া
৩০. প্রভাত সংগীত
৩১. ছড়ার ছবি
৩২. খেয়া
✍️✍️প্রহসন:
চিরকুমার সভার সভাপতি বৈকুন্ঠের আর শেষ রক্ষা হলো না।
১. চিরকুমার সভা
২. বৈকুণ্ঠের খাতা
৩. শেষ রক্ষা
✍️✍️পত্রসাহিত্যঃ
১. ছিন্নপত্র(ইন্দিরাদেবীকে উদ্দেশ্য করে লেখা)
২. পথে ও পথের প্রান্তরে(নির্মল কুমমারী মহলানবিশ)
৩. ভানুসিংহের পত্রাবলী( রানু অধিকারীকে)
✍️✍️কাজী নজরুল ইসলাম✍️✍️
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল কবে, কোথায় জন্মগ্রহণ করেন? উত্তরঃ ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩০৬ বঙ্গাব্দ (২৪ মে ১৮৯৯) খ্রি:) চুরুলিয়া গ্রাম, আসানসোল, বর্ধমান পশ্চিমবঙ্গ।
প্রশ্নঃ তিনি মৃত্যুবরণ করেন কবে?
উত্তরঃ ২৯ আগষ্ট, ১৯৭৬; ১২ ভাদ্র ১৩৮৩ বঙ্গাব্দ।
প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু সরকার কর্তৃক রাষ্ট্রীয় অতিথি হিসেবে নজরুলকে কলকাতা থেকে ঢাকায় আনয়ন করা হয় কত সালে?
উত্তরঃ১৯৭২সালের ২৪মে
প্রশ্নঃ নজরুলকে কবে বাংলাদেশের সরকার নাগরিকত্ব প্রদান করে ?
উত্তরঃ১৯৭৬সালের ১৮ই ফেব্রুয়ারী
প্রশ্নঃ নজরুল কবে মস্তিষ্কের ব্যাধিতে আক্রান্ত হন ? উত্তরঃ ১৯৪২সালের ১০ ই অক্টোবর ৪৩বছর বয়সে ।
প্রশ্নঃ নজরুলকে কবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডি. লিট উপাধি দেয় ?
উত্তরঃ১৯৭৪সালে
প্রশ্নঃ রবীন্দ্রভারতী কবে ডি. লিট উপাধি দেয় ? উত্তরঃ১৯৬৯সালে
প্রশ্নঃ ভারত সরকার তাঁকে কবে পদ্মভূষণ উপাধিতে ভূষিত করেন ?
উত্তরঃ ১৯৬০
প্রশ্নঃ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কবে থাকে জগত্তারিণী পুরস্কার প্রদান করেন ?
উত্তরঃ ১৯৪৫সালে ।
প্রশ্নঃ কত সালে নজরুল ২১শে পদক পান ? উত্তরঃ১৯৭৬সালে‘।
প্রশ্নঃ কতসালে তিনি স্বাধীনতা পুরস্কার পান ? উত্তরঃ১৯৭৭সালে
প্রশ্নঃ বিবিসির বাংলা বিভাগ কর্তৃক জরিপকৃত (২০০৪) সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালির তালিকায় নজরুলের অবস্থান কত ?
উত্তরঃ ৩য়
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় কবি হিসেবে কবে স্বীকৃতি দেওয়া হয় ?
উত্তরঃ১৯৭২সালের ২৪মে স্বীকৃতি (সাংবিধানিক স্বীকৃতি এখনও দেওয়া হয়নি।
প্রশ্নঃ নজরুল কতবার ঢাকায় আসেনে ?
উত্তরঃ১৩বার । প্রথম ১৯২৬
প্রশ্নঃ নজরুল কত বার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেন ? উত্তরঃ ৫বার
প্রশ্নঃ নজরুল কোন চলচ্চিত্রে নারদ চরিত্রে অভিনয় করেন ? উত্তরঃধ্রুব নজরুলের প্রথম —————————
প্রশ্নঃ নজরুলের প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থের নাম কী?
উত্তরঃ ব্যথার দান (প্রকাশ: ফেব্রুয়ারি ১৯২২)।
প্রশ্নঃ নজরুলের প্রথম প্রকাশিত রচনার নাম কী? উত্তরঃ বাউন্ডেলের আত্মকাহিনী (প্রকাশ: জ্যৈষ্ঠ ১৩২৬; সওগাত)।
প্রশ্নঃ নজরুলের প্রথম প্রকাশিত কবিতার নাম কী? উত্তরঃ মুক্তি (প্রকাশ: শ্রাবণ ১৩২৬)।
প্রশ্নঃ নজরুলের প্রথম প্রকাশিত গল্পগ্রন্থের নাম কী? উত্তরঃ ব্যথার দান (প্রকাশ: ফেব্রুয়ারি ১৯২২)।
প্রশ্নঃ নজরুলের প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের নাম কী? উত্তরঃ অগ্নি-বীণা (সেপ্টেম্বর, ১৯২২)।
প্রশ্নঃ নজরুলের প্রথম প্রকাশিত উপন্যাসের নাম কি? উত্তরঃ বাঁধনহারা (১৯২৭)।
প্রশ্নঃ নজরুলের প্রথম প্রকাশিত প্রবন্ধের নাম কী? উত্তরঃ তুর্কমহিলার ঘোমটা খোলা (প্রকাশ: কার্তিক ১৩২৬)।
প্রশ্নঃ নজরুলের প্রথম প্রবন্ধগ্রন্থ কোনটি?
উত্তরঃ যুগবাণী (অক্টোবর ১৯২২)।
প্রশ্নঃ নজরুলের প্রথম প্রকাশিত নাটকের নাম কী? উত্তরঃ ঝিলিমিলি (১৩৩৪, নওরোজ)।
প্রশ্নঃ প্রথম প্রকাশিত নাট্য গ্রন্থ কী?
উত্তরঃ ঝিলিমিলি (১৩৩৭)। এই গ্রন্থে মোট তিনটি নাটক আছে।
প্রশ্নঃ নজরুলের প্রথম বাজেয়াপ্ত গ্রন্থের নাম কী?
উত্তরঃ বিষের বাঁশী (প্রকাশ: আগষ্ট ১৯২৪/ বাজেয়াপ্ত: ২৪ অক্টোবর ১৯২৪)।
প্রশ্নঃ ভোর হল দোর খোল খুকু মণি উঠো রে —- পঙক্তিটি কার লেখা ?
উত্তরঃকাজী নজরুল ইসলাম ।
প্রশ্নঃ বাংলা সাহিত্যের মুক্তক ছন্দের প্রবর্তক কে? উত্তরঃকাজী নজরুল ইসলাম।
প্রশ্নঃকাজী নজরুলে বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় অবস্থিত? উত্তরঃ ময়মনসিংহের ত্রিশালে
প্রশ্নঃ নজরুল মঞ্চ কোথায় অবস্থিত ?
উত্তরঃ বাংলা একাডেমিতে
প্রশ্নঃ বিশ্বকে দেখবো আমি আপন হাতের মুঠায় করে পঙক্তিটি কার লেখা ?
উত্তর: নজরুল
প্রশ্নঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যুতে শোকার্ত কাজী নজরুল ইসলাম কোন কবিতাটি লিখেছিলেন?
উত্তরঃ রবি-হারা
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল ইসলাম রচিত কাব্যগ্রন্থ কয়টি? উত্তরঃ ২৩টি
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল ইসলাম রচিত সর্বশেষ কাব্যগ্রন্থ কোনটি?
উত্তরঃনির্ঝর
প্রশ্নঃঝিঙেফুল ও সাতভাই চম্পা কি?
উত্তরঃকাজী নজরুলের ছোটদের কাব্যগ্রন্থ
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত তিনটি পত্রিকার নাম কী?
উত্তরঃ ধূমকেতু (১৯২২), লাঙ্গল (১৯২৫), দৈনিক নবযুগ (১৯৪১)
প্রশ্নঃবার্ধক্য তাহাই যাহা পুরাতনকে , মিথ্যাকে , মৃত্যুকে আকড়াইয়া পড়িয়া থাকে ‘’’– কার কথা?
উত্তরঃ-কাজী নজরুল ইসলামের।
প্রশ্নঃ-কাজী নজরুল ইসলামের ৩টি অনুবাদ গ্রন্থ উত্তরঃকাব্যে আমপারা , রুবাইয়াত্ -ই- হাফিজ, রুবাইয়াত্ -ই- ওমর খৈয়াম।
প্রশ্নঃ ব্যথারদান , রিক্তের বেদন ও শিউলিমালা এগুলো কি?
উত্তরঃ গল্পগ্রন্থ
প্রশ্নঃ বিয়ের পর নজরুলের স্ত্রী আশালতা সেন গুপ্তের নাম রাখা হয়
উত্তরঃপ্রমীলা
প্রশ্নঃ চল্ চল্ চল্ সঙ্গীতকে কবে বাংলাদেশ পদাতিক বাহিনীর ‘রণসঙ্গীত’ হিসেবে গ্রহণ করা হয় ?
উত্তরঃ ১৯৯৬সালে।
প্রশ্নঃ নজরুল প্রতিভা কার লেখা ?
উত্তরঃকাজী আবদুল ওয়াদুদ।
প্রশ্নঃকাজী নজরুল ইসলাম কবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাথে সাক্ষাত্ করেন ?
উত্তরঃ১৯২১সালের অক্টোম্বর মাসে
প্রশ্নঃ নজরুলের গজলগুলোকে বলা হয় উত্তরঃনজরুলিয়া । (তিনিই প্রথম বাংলা গজল লেখেন। )
প্রশ্নঃ প্রথম বাঙালি মুসলমান চলচ্চিত্রকার কে? উত্তরঃকাজী নজরুল ইসলাম
প্রশ্নঃকাজী নজরুল ইসলাম কোথায় সমাহিত করা হয় ? উত্তরঃঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে।
প্রশ্নঃ নজরুল স্মৃতিবিজড়িত কয়েকটি দর্শনীয় স্থান উত্তরঃত্রিশাল , ময়মনসিংহ, দৌলতপুর , কুমিল্লা , কার্পাসডাঙা, চুয়াডাঙ্গা ।
প্রশ্নঃকাজী নজরুলকে নিয়ে কোন দেশে চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছে ?
উত্তরঃ কানাডা
প্রশ্নঃজীবন বন্দনা কবিতাটি কোন ছন্দে রচিত?
উত্তরঃ ৬মাত্রার মাত্রাবৃত্ত ছন্দে।
প্রশ্নঃ ’সঞ্চিতা’ কাব্যগ্রন্থ নজরুল কাকে উত্সর্গ করেন ? উত্তরঃ রবীন্দ্র নাথ ঠাকুরকে
প্রশ্নঃ অগ্নিবীণা কাব্যগ্রন্থ নজরুল কাকে উত্সর্গ করেন ? উত্তরঃ বারীন্দ্র কুমার ঘোষকে
প্রশ্নঃবাঁধন হারা ‘ উপন্যাস নজরুল কাকে উত্সর্গ করেন ?
উত্তরঃনলিনীকান্ত সরকারকে
প্রশ্নঃবসন্ত গীতিনাট্য নজরুল কাকে উত্সর্গ করেন ? উত্তরঃরবীন্দ্র নাথ ঠাকুরকে।
প্রশ্নঃ কাজী নজরুলের পিতার নাম কী?
উত্তরঃ কাজী ফকির আহমদ।
প্রশ্নঃ নজরুলের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার বর্ণনা।
উত্তরঃ দশ বছর বয়সে গ্রামের মক্তব থেকে নিম্ন প্রাইমারী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ (১৯০৯) হন্ এরপর ১৯১৪ সালের ত্রিশালের দরিরামপুর স্কুলে, ১৯১৫ সালে পশ্চিমবঙ্গের রানীগঞ্জ শিয়ারশোল রাজস্কুলে অষ্টম শ্রেণীতে ভর্তি হন। এই স্কুল থেকে ১৯১৭ সালে দশম শ্রেণী প্রি-টেস্ট পরীক্ষার সময় লেখাপড়া অসমাপ্ত রেখে তিনি সেনাবাহিনীতে যোগ দেন।
প্রশ্নঃ বার বছর বয়সে তিনি কোথায় যোগ দেন?
উত্তরঃ লেটোর দলে এবং দলে ‘পালা গান’ রচনা করেন।
প্রশ্নঃ নজরুল বাংলা সাহিত্যে কী নামে পরিচিত?
উত্তরঃ বিদ্রোহী কবি।
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল বাংলাদেশের কোন সঙ্গীতের রচয়িতা?
উত্তরঃ রণসঙ্গীত।
প্রশ্নঃ রণসঙ্গীত হিসাবে মূল কবিতাটির কত চরণ গৃহীত?
উত্তরঃ ২১ চরণ।
প্রশ্নঃ রণসঙ্গীত কী শিরোনামে সর্বপ্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
উত্তরঃ নতুনের গান শিরোনামে ঢাকার শিখা পত্রিকায় ১৯২৮ (১৩৩৫ বঙ্গাব্দে) বার্ষিক সংখ্যায় প্রকাশিত হয়। প্রশ্নঃ কাজী নজরুলের কোন গ্রন্থে এই সঙ্গীত অন্তর্ভুক্ত আছে? উত্তরঃ সন্ধ্যা কাব্য গ্রন্থে।
প্রশ্নঃ ‘বিদ্রোহী’ কবিতা প্রথম কোথায় প্রকাশিত হয়? উত্তরঃ ‘সাপ্তাহিক বিজলী’র ২২ পৌষ (১৩২৮) সংখ্যায়।
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল কোন দৈনিক পত্রিকার যুগ্ম সম্পাদক ছিলেন?
উত্তরঃ ‘সান্ধ্য দৈনিক নবযুগ’ (১৯২০)-এর।
প্রশ্নঃ এই পত্রিকার সঙ্গে আর কোন দুজন রাজনৈতিক নেতা যুক্ত ছিলেন?
উত্তর: উত্তরঃ কমরেড মুজাফফর আহমদ ও শেরে বাংলা ফজলুল হক।
প্রশ্নঃ কাজী নজরুলের সম্পদনায় কোন অর্ধসাপ্তাহিক পত্রিকা বের হত?
উত্তরঃ ‘ধূমকেতু’ (১৯২২)।
প্রশ্নঃ ধূমকেতু পত্রিকায় রবীন্দ্রনাথের কোন বাণী ছাপা হয়?
উত্তরঃ ‘আয় চলে আয়, রে ধূমকেতু/আঁধারে বাঁধ অগ্নিসেতু-’।
প্রশ্নঃ কোন কবিতা প্রকাশিত হলে তিনি গ্রেফতার হন? উত্তরঃ ধূমকেতু’র পূজা সংখ্যায় (১৯২২) ‘আনন্দময়ীর আগমনে’।
প্রশ্নঃ রবীন্দ্রনাথ তাঁর কোন গীতিনাট্য নজরুলকে উৎসর্গ করেন?
উত্তরঃ বসন্ত।
প্রশ্নঃ হুগলি জেলে কর্মকর্তাদের অন্যায় আচরণের বিরুদ্ধে নজরুল অনশন করলে রবীন্দ্রনাথ নজরুলকে কী লিখে টেলিগ্রাফ পাঠান?
উত্তরঃ Give up hunger strike. Our literature claims you.
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল জেল থেকে মুক্তি পান কবে? উত্তরঃ ১৯২৩-এর ১৫ অক্টোবর।
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল ইসলাম কংগ্রেসের রাজনীতিতে যোগ দেন কখন?
উত্তরঃ ১৯২৫-এ ফরিদপুর কংগ্রেসের প্রাদেশিক সম্মেলনে।
প্রশ্নঃ নজরুল সম্পাদিত ‘লাঙ্গল’ পত্রিকার প্রকাশকাল কত?
উত্তরঃ ১৯২৫ সাল।
প্রশ্নঃ কাজী নজরুলকে জাতীয় সংবর্ধনা দেয়া হয় কোথায় এবং কখন?
উত্তরঃ ১৯২৯-এর ১৫ ডিসেম্বর কলকাতার অ্যালবার্ট হলে।
প্রশ্নঃ নজরুলের মোট কয়টি গ্রন্থ বাজেয়াপ্ত হয়, কী কী? উত্তরঃ ৫টি। বিশের বাঁশী, ভাঙার গান, প্রলয় শিখা, চন্দ্রবিন্দু, যুগবাণী।
প্রশ্নঃ জেলে বসে লেখা জবানবন্দির নাম কী?
উত্তরঃ রাজবন্দির জবানবন্দি। রচনার তারিখ: ৭/১/১৯২৩
প্রশ্নঃ ‘দারিদ্র্য’ কবিতাটি নজরুল ইসলামের কোন কাব্যের অন্তর্গত?
উত্তরঃ সিন্ধু হিন্দোল কাব্যের।
প্রশ্নঃ কোন কবিতা রচনার জন্য কাজী নজরুল ইসলামের ‘অগ্নিবীনা’ কাব্য নিষিদ্ধ হয়?
উত্তরঃ রক্তাম্বরধারিনী মা।
প্রশ্নঃ ‘বিদ্রোহী’ কবিতাটি কবি নজরুল ইসলামের কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত?
উত্তরঃ অগ্নি-বীণা।
প্রশ্নঃ অগ্নি-বীণা কাকে উৎসর্গ করা হয়?
উত্তরঃ বিপ্লবী বারীন্দ্রকুমার ঘোষকে।
প্রশ্নঃ অগ্নি-বীণার প্রথম কবিতা কোনটি?
উত্তরঃ প্রলয়োল্লাস।
প্রশ্নঃঅগ্নিবীণাতে কয়টি কবিতা আছে?
উত্তরঃ১২টি
প্রশ্নঃ।সঞ্চিতাতে কয়টি কবিতা আছে?
উত্তরঃ৭৮টি কবিতা
প্রশ্নঃ নজরুলের কোনটি পত্রোপন্যাসের পর্যায়ভুক্ত। উত্তরঃ বাঁধনহারা।
প্রশ্নঃ কবির বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থগুলো কী কী? উত্তরঃ ‘অগ্নি-বীণা’ (১৯২২), বিষের বাঁশি (১৯২৪), ভাঙার গান (১৯২৪), সাম্যবাদী (১৯২৫), সর্বহারা (১৯২৬), ফণি-মনসা (১৯২৭), জিঞ্জির (১৯২৮), সন্ধ্যা (১৯২৯), প্রলয় শিখা (১৯৩০) ইত্যাদি। প্রশ্নঃ জীবনী কাব্যগুলো কী কী? উত্তরঃ ‘চিত্তনামা’ (১৯২৫) ও মরু-ভাস্কর (১৯৫০)।
প্রশ্নঃ চিত্তনামা ও মরু-ভাস্কর কার জীবনভিত্তিক কাব্য? উত্তরঃ চিত্তনামা : দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ: মরু-ভাস্কর: হয়রত মুহম্মদ।
প্রশ্নঃ হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর জীবনী গ্রন্থ কোনটি? উত্তরঃ মরু ভাস্কর।
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল ইসলামের উপন্যাসগুলোর নাম উল্লেখ কর।
উত্তরঃ ‘বাঁধনহারা’ (১৯২৭), মৃত্যুক্ষুধা (১৯৩০) ও কুহেলিকা (১৯৩১)।
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল ইসলামের বিখ্যাত গল্পগ্রন্থগুলোর নাম কর।
উত্তরঃ ব্যথার দান (১৯২২), রিক্তের বেদন (১৯২৫), শিউলিমালা (১৯৩১)।
প্রশ্নঃ সংগীত বিষয়ক গ্রন্থাবলীর উল্লেখ কর।
উত্তরঃ চোখের চাতক, নজরুল গীতিকা, সুর সাকী, বনগীতি প্রভৃতি।
প্রশ্নঃ বাল্যকাল তিনি কী নামে পরিচিত ছিলেন?
উত্তরঃ দুখু মিয়া।
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল ইসলাম কী নামে খ্যাত?
উত্তরঃ বিদ্রোহী কবি।
প্রশ্নঃ বাংলা ভাষায় কে প্রথম ইসলামী গান ও গজল রচনা করেন?
উত্তরঃ কাজী নজরুল ইসলাম।
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল ইসলাম ১৯১৭ সালে কত নং বাঙালি পল্টনে যোগ দেন।
উত্তরঃ ৪৯ নং
প্রশ্নঃ আদালতে প্রদত্ত কবি নজরুলের রচনার নাম কী? উত্তরঃ রাজবন্দীর জবানবন্দি
প্রশ্নঃ ১৯৩৩ সালে প্রকাশিত ‘বিষের বাঁশী’ কাব্যগ্রন্থ কার নামে উৎসর্গ করেন।
উত্তরঃ মিসেস এম রহমান
প্রশ্নঃ ‘চন্দ্রবিন্দু’ কাজী নজরুল ইসলামের কোন ধরনের রচনা?
উত্তরঃ গল্প
প্রশ্নঃ ‘ভাঙ্গার গান’ কাজী নজরুল ইসলামের কোন ধরনের রচনা?
উত্তরঃ কাব্যগ্রন্থ।
প্রশ্নঃ নারী কবিতাটি কে লিখেছেন ?
–কাজী নজরুল ইসলাম ।
প্রশ্নঃ আবুল মনসুর আহমদ এর কোন গ্রন্থে কাজী নজরুল ইসলাম ভূমিকা রচনা করেছেন?
উত্তরঃ আয়না
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল ইসলামের তিনটি নাটকের নাম করুন।
উত্তরঃ ঝিলমিলি, আলেয়া, পুতুলের বিয়ে ।
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল ইসলামের ‘অগ্নি-বীণা’ কাব্যের প্রথম কবিতাটি কোনটি?
উত্তরঃ প্রলয়োল্লাস।
প্রশ্নঃ ১৯৩০ সালে কোন কবিতার জন্য নজরুল ইসলাম ৬ মাসের জন্য কারাবরণ করেন?
উত্তরঃ প্রলয় শিখা
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল ইসলামের প্রেমমূলক রচনা কোনটি?
উত্তরঃ শিউলীমালা
প্রশ্নঃ ‘সাম্যবাদী’ কাজী নজরুলের কোন জাতীয় রচনা? কত সালে কোথায় প্রথম প্রকাশিত হয়?
উত্তরঃ কবিতা, ১৩৩২ বঙ্গাব্দে ১লা পৌষ ‘লাঙ্গল’ পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়।
প্রশ্নঃ ‘আমি সৈনিক’ রচনাটি কবি নজরুল ইসলামের কোন গ্রন্থের অন্তর্ভূক্ত।
উত্তরঃ দুর্দিনের যাত্রী।
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী এবং কত সালে প্রকাশিত হয়?
উত্তরঃ অগ্নিবীণা, ১৯২২ সালে প্রকাশিত হয়।
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল ইসলামের দুটি অনুবাদ গ্রন্থের নাম করুন। উত্তরঃ রুবাইয়াৎ-ই-হাফিজ (১৯৩০) ও রুবাইয়াৎ-ই- ওমর খৈয়াম (১৯৬০)।
প্রশ্নঃ এ পর্যন্ত কাজী নজরুল ইসলামের প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা কত?
উত্তরঃ ৫১টি
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল ইসলাম রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে কোন গ্রন্থটি উৎসর্গ করেন?
উত্তরঃ সঞ্চিতা।
প্রশ্নঃ কাজী নজরুলের ‘সাম্যবাদী’ কবিতাটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
উত্তরঃ লাঙ্গল।
প্রশ্নঃ নজরুল সাহিত্যের লক্ষণীয় বৈশিষ্ট্য কী?
উত্তরঃ সংস্কার ও বন্ধন মুক্তি
প্রশ্নঃ কত সালে কাজী নজরুল ইসলাম আশালতা সেন গুপ্তার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবন্ধ হন?
উত্তরঃ ১৯২৪ সালে
প্রশ্নঃ ১৯২২ সালে ধূমকেতুর শারদীয় সংখ্যায় কী কী প্রকাশের জন্য কাজী নজরুল ইসলামকে এক বৎসর কারাবণ করতে হয়?
উত্তরঃ আনন্দময়ীর আগমনে কবিতা এবং ‘বিদ্রোহীর কৈফিয়াৎ’ প্রকাশের জন্য।
প্রশ্নঃ নজরুল ইসলামের কবিতা সর্বপ্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
উত্তরঃ বঙ্গীয় মুসলিম সাহিত্য পত্রিকায়।
প্রশ্নঃ বাংলা একাডেমী প্রাঙ্গণে দুটি বৃক্ষ আছে। তার একটি রবীন্দ্রনাথের নামে অপরটি কার নামে?
উত্তরঃ কাজী নজরুল ইসলামের নামে।
প্রশ্নঃ ‘যাকে হাত দিয়ে মালা দিতে পার নি’- এই বিখ্যাত গানের চরণটি নজরুল কাকে উদ্দেশ্য করে রচনা করেছেন?
উত্তরঃ নার্গিসকে।
প্রশ্নঃ নার্গিসের বাড়ি কোথায়?
উত্তরঃ কুমিল্লা জেলার দৌলতপুরে।
প্রশ্নঃ নজরুল ইসলামের রচনা দুটো ঐতিহ্য একই মিলন মোহনায় এসে মিসেছে। ঐতিহ্য দুটো কী?
উত্তরঃ মুসলিম ঐতিহ্য এবং হিন্দু ঐতিহ্য।
প্রশ্নঃ মুসলিম ও হিন্দু এতিহ্যকে একীভূত করার উদ্দেশ্যে তিনি তাঁর ছেলের নাম কী রাখেন?
উত্তরঃ কৃষ্ণ-মোহাম্মদ
প্রশ্নঃ নজরুল মায়ের মত সম্মান করতো কোন মহিলাকে?
উত্তরঃ বিরজা সুন্দরী নামে কুমিল্লার এক হিন্দু মহিলাকে। @ মাইকেল মধুসূদন দত্ত নিচের কোন সাহিত্যকর্মটি বিদ্যাসাগরকে উৎসর্গ করেন?
ক) তিলোত্তমাসম্ভব
খ) বীরাঙ্গনা(#উত্তর)
গ) ব্রজাঙ্গনা
ঘ) মায়াকানন
✍️✍️বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়✍️✍️
জন্মঃ ২৬ জুন ১৮৩৮ কাঁঠালপাড়া, চব্বিশপরগনা।
মৃত্যুঃ ৮ এপ্রিল, ১৮৯৪
উপাধিঃ সাহিত্য সম্রাট, ঋষি, বাংলার স্কট, রায় বাহাদুর, সি.আই.ই।
ছদ্মনামঃ কমলাকান্ত, রামচন্দ্র
★ বাংলার প্রথম সার্থক ঔপন্যাসিক।
★ বাংলা উপন্যাসের জনক।
★ বাঙালির নবজাগরণের অন্যতম অগ্রদূত।
★ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় অধীনে প্রথম গ্রাজুয়েট।
★ তিনি পেশায় ম্যাজিট্রেট ছিলেন।
★ তিনি ১৪টি উপন্যাস রচনা করেন।
#সম্পাদিত পত্রিকাঃ বঙ্গদর্শন(১৮৭২)
কাব্যগ্রন্থঃ ললিতা তথা মানস
#প্রথম উপন্যাসঃ Rajmohon's Wife(1864)
#প্রথম বাংলা উপন্যাসঃ দুর্গেশনন্দিনী(১৮৬৫)
★এটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস।
★ চরিত্রঃ জগৎসিংহ, আয়েশা, তিলোত্তমা, বিমলা।
#ত্রয়ী উপন্যাসঃ
শর্টকাটঃ
সীতা দেবীর আনন্দ নেই
এখানে,
সীতা- সীতারাম(১৮৮৭)
দেবী- দেবী চৌধুরানী
আনন্দ- আনন্দমঠ
★তিনটি উপন্যাসই দেশাত্মবোধক, স্বাজাত্যবোধ এবং গীতায় উক্ত নিষ্কাম ধর্মমতের প্রবর্তন করেন।
#রোমান্সধর্মী উপন্যাসঃ কপালকুন্ডলা(১৮৬৬)
★চরিত্রঃ নবকুমার, কপালকুণ্ডলা, মতিবিবি।
★ সংলাপঃ
১. পথিক তুমি পথ হারাইয়াছ? বাংলা সাহিত্যের প্রথম রোমান্টিক সংলাপ(নবকুমারকে কপালকুণ্ডলা)
২. তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম না হইব কেন?
#সামাজিক উপন্যাসঃ
১. বিষবৃক্ষ(১৮৭৩) চরিত্রঃ সূর্যমুখী, নগেন্দ্র, কুন্দনন্দিনী।
২. কৃষ্ণকান্তের উইল(১৮৭৮) চরিত্রঃ ভ্রমর, রোহিনী, গোবিন্দলাল। তাঁর শ্রেষ্ঠ সামাজিক উপন্যাস।
৩. রজনী(মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস) চরিত্রঃ অমরনাথ, লবঙ্গলতা
৪. ইন্দিরা।
#অন্যান্য উপন্যাসঃ মৃনালিনী, যুগলাঙ্গুরীয়, চন্দ্রশেখর, রাজসিংহ, রাধারাণী।
#অন্যান্য তথ্যঃ
১. ১৮৭৫ সালে দেশাত্মকবোধক সংগীত 'বন্দে মাতরম' রচনা করেন। যা আনন্দমঠ উপন্যাসে আছে।
২. সর্বশেষ উপন্যাস- সীতারাম
৩. খাঁটি ঐতিহাহাসিক উপন্যাস- রাজসিংহ(চরিত্রঃ রাজসিংহ, চঞ্চলকুমারী, জেবুন্নেসা।)
৪. চন্দ্রশেখর উপন্যাসের চরিতঃ প্রতাপ, শৈবালিনী, চন্দ্রশেখ