Hello বন্ধুরা !
কেমন আছো তোমরা ? আশা করি সবাই ভালো আছো । read.cash site এ তোমরা অনেক ধরনের article ,short post লিখেছো এবং পড়েছো । আজ আমি তোমাদের পরিচিতি একজন বিজ্ঞানীর বিভিন্ন সূত্র সম্পর্কে জনাব । আসা করি ভালো লাগবে ।
বিজ্ঞানীরা অনেক ধরনের সুত্র আবিস্কার করেছেন । তার মধ্যে বিজ্ঞানী নিউটনের সূত্রঃ গুলো অন্যতম ।
নিউটনের প্রথম সূত্র
নিউটনের প্রথম সূত্রটি হল:
স্থির বস্তু স্থিরই থাকবে এবং গতিশীল বস্তু গতিশীলই থাকবে।
মুলত নিউটনের প্রথম সুত্র জড়তার সূত্রকে নির্দেশ করে ।
কিন্তু, এখানে বলের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বাদ পরেছে। আমরা সূত্রটিকে এভাবে লিখতে পারি:
বাহ্যিক কোন বল প্রয়োগ না করলে স্থির বস্তু স্থিরই থাকবে এবং গতিশীল বস্তু সুষম দ্রুতিতে সরল পথে অগ্রসর হবে।
অর্থাৎ স্থির বস্তু চিরকাল স্থির থাকবে এবং গতিশীল বস্তু চিরকাল গতিশীল থাকবে ।
নিউটনের গতির সূত্রের আগে, গতির প্রাচীন সূত্র—অ্যারিস্টেটলের সূত্র—দুই হাজার বছরের পুরনো ছিল। এই সূত্র মতে, কোন গতিশীল বস্তুর গতি বজায় রাখার জন্য বল আবশ্যক। যদি গতিশীল বস্তুকে টানা বা ঠেলা না হয়, তাহলে বস্তুর গতি হ্রাস পাবে অথবা থেমে যাবে। এটা কি সঠিক?
অবশ্যই এটা সঠিক নয়। বাহ্যিক বল অনুপস্থিত থাকলে, কোন গতিশীল বস্তুর গতিসঞ্চারের জন্য কোন প্রকার বলের প্রয়োজন হয় না। একটি বস্তুকে (যেমন একটি বল) আকাশে ছুঁড়ে মারলে, পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের চাপের (একটি বল) কারণে বস্তুটির গতি ধীর হয়ে যায়। বাহ্যিক বল ব্যতিত একটি বস্তুর বেগ সর্বদা সমান থাকে অথবা বস্তুর উপর একাধিক বল ক্রিয়া করলে যদি লব্ধি বল শূন্য হয় তাহলেও এরূপ ঘটবে। যেমন: মোট বলের যোগফল শূন্য। এটাকে সাম্যাবস্থা (equilibrium) বলা হয়। যখন পড়ন্ত বলের (ball) উপর ক্রিয়াশীল বায়ুর চাপ এবং মহাকর্ষ বল (force) সমান হবে তখন এটি প্রান্তিক বেগে পৌঁছবে (যা ধ্রুবক থাকবে)।
নিউটনের দ্বিতীয় সুত্রটি মজার । অনেক সহজেই তোমরা বুঝতে সক্ষম হবে ।
নিউটনের 2nd সূত্রঃ
দ্বিতীয় সূত্র: কোন বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক এবং বল যে দিকে ক্রিয়া করে বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তন সেদিকেই ঘটে।
অর্থাৎ কোনো বস্তুর ভর যদি অপরিবর্তিত থাকে,তবে বস্তুটির ওপর প্রযুুক্ত বাহ্যিক নেট বল বস্তুটির ভর ও ত্বরণের গুণফল হয়।
সুতরাং m ভরের একটি বস্তুর উপর F বল প্রয়োগের ফলে তার ত্বরণ a হয়, এই ত্বরণের মান বলের সমানুপাতিক ও ভরের ব্যস্তানুপাতিক (F = ma) এবং বল যে দিকে ক্রিয়া করে ত্বরণও সেই দিকে হয়।গাণিতিকভাবে একে এভাবে লেখা হয়:{\displaystyle {\vec {F}}={\frac {d{\vec {p}}}{dt}}\,=\,{\frac {d}{dt}}(m{\vec {v}})\,=\,{\vec {v}}\,{\frac {dm}{dt}}+m\,{\frac {d{\vec {v}}}{dt}}\,.}ভর ধ্রুবক ধরলে প্রথম টার্মটি চলে যায়। ত্বরণকে {\displaystyle {\vec {a}}\ =\ d{\vec {v}}/dt} হিসবে চিহ্নিত করলে সেই বিখ্যাত সমীকরণটি পাওয়া যায়:{\displaystyle {\vec {F}}=m\,{\vec {a}}\,,} যা থেকে আমরা জানতে পারি, "কোন বস্তুর ত্বরণ, এর উপর প্রযুক্ত মোট বলের মানের সমানুপাতিক এবং এর ভরের ব্যস্তানুপাতিক।"
নিউটনের তৃতীয় সূত্রঃ:
"প্রত্যেকটি ক্রিয়ার একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে"
"Every action has an opposite reaction"
পরবর্তী article এ নিউটনের তৃতীয় সূত্র নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ । সবাই সাথে থাকবেন পরবর্তী আর্টিকলে টি পেতে ।
Like comments এর মাধ্যমে জানিয়ে দিবেন article টি কেমন লাগলো । আশা করছি ভালো লাগবে । article এর মাঝে যদি কোনো ভুল হয়ে থাকে তাহলে আমাকে জানাবেন আর ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন ।
❤️❤️ধন্যবাদ সবাইকে❤️❤️
Onkk onkk onkk dhonnobad vaiya apnake eto sundor kore neoton er low amader maje share korar jonno. Amra jara science niye pori tara hoito eta valo kore bujhbo. Onkk onk onkk valo laglo apnar article ta pore vaiya. Erokom r o sikkha mulok post amader maje korben please vaiya. Ete amader knowledge r o barbe. Apnar ei low gulo tule dhorar article ta onkk valp laglo. Ami borabor e physics a kacha. Physics subject ta amar oto valo lage na porte