গল্পঃ_মেয়েটি_ছিলো_কালো
লেখকঃ SA ARMAN HOSSAIN (Rohan)
কলেজের সবাই এক নামে চিনে আমাকে,সবাই বড় ভাই মনে করে,বড় ভাই মনে করার কারণ আছে,
কারণ আমি এই ভার্সিটিতে ৫ বছর থেকে আছি
ইচ্ছে করেই আছি,ক্লাস করি,পড়াশুনাও করি but Exam দেই না।।
এটা নিয়ে বাসায় বলার মতো কেউ নেই, কেউ নেই বললে ভুল হবে,আমার বড় বোন আছে,আর মা আমাকে জন্ম দেওয়ার সময় মারা যায়,আর বাবা গত বছর খুন হয়।।।
আপনেদের সাথে কথা বলতে বলতে আমার পরিচয়ই দেওয়া হয় নি।।আমি SA ARMAN HOSSAIN, আর আমার আরেকটি পরিচয় আছে,সেটা হলো কোটিপতি,আর সেই কোটিপতির জন্যই আজ আমি বখাটে।।
এখন ভার্সিটি যাচ্ছি,কারণ আজ ভার্সিটিতে অনুষ্ঠান আছে,
আমিঃ কি করিস তোরা,আর আমাকে ছাড়া এখানে আসছিস কেন,,
হিরোঃ সরি ভাই,আপনে ঘুমায়ে ছিলেন,তাই আপনেক ফোন দিয়ে ডিস্টাপ করি নাই,,
আমিঃ শালা তোরা যানিসই তো আমি রাতে ফোন Off করি,আর ঘুম থেকে উঠে On করি....
হিরোঃ যানি ভাই...
আমিঃ তোরা কি নাস্তা করছিস,,
অমিতঃ না ভাই,,
তারপর সবাই মিলে ভার্সিটির ক্যান্টিনে নাস্তা করার জন্য যাচ্ছি,যেতে যেতে সবাই পরিচয় দেই,আমার নির্দিষ্ট কোনো বন্ধু নেই,তবে কাছের তিনজন বন্ধু।হিরো,অমিত,শাহিন,,,
কিন্তু সবাই আমাকে ভাই ভাই করে,আর আপনে করে বলে,কত যে মানা করছি তাও শুনে না।।
নাস্তা করে ভার্সিটির মাঠে দাড়ায়ে আছি,হঠাৎ কয়েকটা মেয়ে এসে সামনে দাড়ালো,,
একটি মেয়েঃ ভাইয়া একটি Help লাগতো,
আমিঃ হা বলো
মেয়েটিঃ এই যে এই মেয়েটি আমাদের বান্ধবী, কয়েকদিন থেকে হস্টেল খুজছে কিন্তু পাইনি,ভার্সিটির হস্টেলে দুটি বেড খালি আছে,কিন্তু সেগুলো স্যারেরা দিতে চাচ্ছে না,,
আমিঃ কেনও,,
মেয়েটিঃ অনেক টাকা চাই,আর টাকা না দিতে পারলে.....
আমিঃ না পারলে কি বলো,,
মেয়েটিঃ বলতে পারবো না ভাইয়া,
আমিঃ খারাপ কিছু বলছি কি,,
মেয়েটিঃ হুম।।
আমিঃ আচ্ছা আমি দেখছি,,
(অনেকেই এই গল্পটা পড়তে পারেন,এই গল্পটা আমারই লেখা,আগের আইডিটা নষ্ট হয়ে গেছে,তাই এই আইডি আবার খুলছি,যারা এই গল্প পড়ছেন,তারা যেনো মনে করেন না আমি গল্প চুড়ি করি,আর বললে বলতে পারেন...অনেকেই গল্প পড়ার জন্য রিকোয়েস্ট দিচ্ছেন,কিন্তু মেছেজ দিচ্ছেন না,মেছেজ না দিলে ঝুলেই থাকবেন)
তারপর সারাদিন ভার্সিটিতে আনন্দ করে সন্ধার দিকে বাসায় গেলাম,,বাসায় গিয়েই কথা শুনা শুরু,,
আমিঃ কি করবো বল,,আমার যে ভালো লাগে না।।
আপুঃ কাল থেকে অফিসে যাবি,
আমিঃ পারবো না,,
আপুঃ দেখ সোনা ভাই,,আমি সব কিছু একা সামলাতে পাচ্ছি না,,
আমিঃ তাহলে বিয়ে করে নে,,দুলাভাই আর তুই মিলে সামলাবি
আপুঃ আগে তোর বিয়ে দিবো,তারপর আমারটা চিন্তা করবো,,
আমিঃ দেখা যাবে,খুব খুদা লাগছে,এখন খাবার দাও,,
তারপর ফ্রেস হতে গেলাম,হঠাৎ আপুর ডাক,কে যেনো ফোন করছে,তাই তারাতারি বাইরে আসলাম,,
আমিঃ Hello কে বলছেন,,
অপরপাশেঃ ভাইয়া আমি হুমাইরা ইমরোজ,,সকালে ভার্সিটিতে কথা হলো,,
আমিঃ ও...!হা বলো আপু।।
হুমাইরাঃ ভাইয়া কিছু করছেন কি,,
আমিঃ সরি সরি,,মনেই ছিলো না,,
হুমাইরাঃ আসলে ভাইয়া মেয়েটির বাসা অনেক দূর,এখানে কোনো চিনা জানা কেউ নেই,,তাই আপনেক বললাম,,
আমিঃ সরি বোন,কাল কাজটি ঠিক করে দিবো,,
হুমাইরাঃ মেয়েটিকে নিয়ে আমরা খুব কষ্টে আছি,
আমিঃ কেনও,,
হুমাইরাঃ আপনে হয়তো জানেন আমি ম্যাচে থাকি,এখানে বাইরের কারোর জন্য রান্না হয় না,আমরা ৩ জনের খাবার দিয়ে ৪ জন খাচ্ছি,আর মেয়েটি রাতে মেঝেতে থাকে,,খুব কষ্ট করছে মেয়েটি
আমিঃ কি!!এসব এখন বলছো কেনও হা।।
হুমাইরাঃ আপনেক বলতে সাহষ পাইনি,
আমিঃ তোমার ম্যাচের ঠিকানা এখনই আমাকে মেছেজ করে পাঠাও,,
হুমাইরাঃ কেনও ভাইয়া,,
আমিঃ কথা না বলে তারাতারি করো,,
তারপর ঠিকানা মতো চলে গেলাম,যাওয়ার আগে কিছু খাবার নিলাম,যনিনা মেয়েটি কতো কষ্ট করে এতোদুর আসছে,,ঠিকানা মতো পৌঁছে গেলাম,কিন্তু ম্যাচের মালিক ভিতরে যেতে দিবে না,অনেক বুঝানোর পরে যেতে দিতে রাজি হলো,তাও সে আমার সাথে যাবে,
হুমাইরাঃ ভাইয়া আপনে এখানে,,
আমিঃ কেনও আসতে পারিনা,,
হুমাইরাঃ কিন্তু কি করে,এখানে তো একটি অপরিচিত মেয়েকেও ডুকতে দেই না।।
আমিঃ আমাকে আটকানোর জন্য শুধু আল্লাহ্ আছে,,
কথা বলতেই দেখি একটি মেয়ে মাথাই কাপড় দিয়ে রুম থেকে আমাদের কাছে আসলো,,
আমাকে দেখেই দৌড়,
আমিঃ কে মেয়েটি,,
হুমাইরাঃ যার কথা আপনেক বললাম ভাইয়া
আমিঃ ও....তা দৌড় দিলো কেনও,,
হুমাইরাঃ সে খুব পর্দাশীল, ছেলেদের সামনে এমন করে যাই না।।
আমিঃ ভালো,আচ্ছা এই খাবার গুলো খাও,,আর হা কাল সকাল ৯ টাও ভার্সিটিতে দেখা করবে তোমরা।।
হুমাইরাঃ আচ্ছা ভাইয়া,,
চলে আসি বাসায়,,বাসায় আসার পর শুধু সেই মেয়েটির কথাই মনে হচ্ছে,মনে হচ্ছে মেয়েটি আমাকে ডাকছে,
সকাল সকাল ভার্সিটিতে গেলাম,গিয়ে দেখি কেউ আসেনি,আসেনি বললে ভুল হবে কেউ কেউ আসছে,কিন্তু তাদের সাথে পরিচয় নেই,,
দাড়ায়ে আছি আর সিগারেট খাচ্ছি,
হঠাৎ সালাম দিলো কে যেনো,,
পিছোনে তাকায়ে দেখি বোরকা পরা কে যেনো দাড়ায়ে আছে...!
wait Plz.....
গল্পঃ_মেয়েটি_ছিলো_কালো
লেখকঃ SA ARMAN HOSSAIN (Rohan)
কলেজের সবাই এক নামে চিনে আমাকে,সবাই বড় ভাই মনে করে,বড় ভাই মনে করার কারণ আছে, কারণ আমি এই ভার্সিটিতে ৫ বছর থেকে আছি ইচ্ছে করেই আছি,ক্লাস করি,পড়াশুনাও করি but Exam দেই না।। এটা নিয়ে বাসায় বলার মতো কেউ নেই, কেউ নেই বললে ভুল হবে,আমার বড় বোন আছে,আর মা আমাকে জন্ম দেওয়ার সময় মারা যায়,আর বাবা গত বছর খুন হয়।।। আপনেদের সাথে কথা বলতে বলতে আমার পরিচয়ই দেওয়া হয় নি।।আমি SA ARMAN HOSSAIN, আর আমার আরেকটি পরিচয় আছে,সেটা হলো কোটিপতি,আর সেই কোটিপতির জন্যই আজ আমি বখাটে।। এখন ভার্সিটি যাচ্ছি,কারণ আজ ভার্সিটিতে অনুষ্ঠান আছে,
আমিঃ কি করিস তোরা,আর আমাকে ছাড়া এখানে আসছিস কেন,, হিরোঃ সরি ভাই,আপনে ঘুমায়ে ছিলেন,তাই আপনেক ফোন দিয়ে ডিস্টাপ করি নাই,, আমিঃ শালা তোরা যানিসই তো আমি রাতে ফোন Off করি,আর ঘুম থেকে উঠে On করি.... হিরোঃ যানি ভাই... আমিঃ তোরা কি নাস্তা করছিস,, অমিতঃ না ভাই,,
তারপর সবাই মিলে ভার্সিটির ক্যান্টিনে নাস্তা করার জন্য যাচ্ছি,যেতে যেতে সবাই পরিচয় দেই,আমার নির্দিষ্ট কোনো বন্ধু নেই,তবে কাছের তিনজন বন্ধু।হিরো,অমিত,শাহিন,,, কিন্তু সবাই আমাকে ভাই ভাই করে,আর আপনে করে বলে,কত যে মানা করছি তাও শুনে না।।
নাস্তা করে ভার্সিটির মাঠে দাড়ায়ে আছি,হঠাৎ কয়েকটা মেয়ে এসে সামনে দাড়ালো,, একটি মেয়েঃ ভাইয়া একটি Help লাগতো, আমিঃ হা বলো মেয়েটিঃ এই যে এই মেয়েটি আমাদের বান্ধবী, কয়েকদিন থেকে হস্টেল খুজছে কিন্তু পাইনি,ভার্সিটির হস্টেলে দুটি বেড খালি আছে,কিন্তু সেগুলো স্যারেরা দিতে চাচ্ছে না,, আমিঃ কেনও,, মেয়েটিঃ অনেক টাকা চাই,আর টাকা না দিতে পারলে..... আমিঃ না পারলে কি বলো,, মেয়েটিঃ বলতে পারবো না ভাইয়া, আমিঃ খারাপ কিছু বলছি কি,, মেয়েটিঃ হুম।। আমিঃ আচ্ছা আমি দেখছি,,
(অনেকেই এই গল্পটা পড়তে পারেন,এই গল্পটা আমারই লেখা,আগের আইডিটা নষ্ট হয়ে গেছে,তাই এই আইডি আবার খুলছি,যারা এই গল্প পড়ছেন,তারা যেনো মনে করেন না আমি গল্প চুড়ি করি,আর বললে বলতে পারেন...অনেকেই গল্প পড়ার জন্য রিকোয়েস্ট দিচ্ছেন,কিন্তু মেছেজ দিচ্ছেন না,মেছেজ না দিলে ঝুলেই থাকবেন)
তারপর সারাদিন ভার্সিটিতে আনন্দ করে সন্ধার দিকে বাসায় গেলাম,,বাসায় গিয়েই কথা শুনা শুরু,,
আমিঃ কি করবো বল,,আমার যে ভালো লাগে না।। আপুঃ কাল থেকে অফিসে যাবি, আমিঃ পারবো না,, আপুঃ দেখ সোনা ভাই,,আমি সব কিছু একা সামলাতে পাচ্ছি না,, আমিঃ তাহলে বিয়ে করে নে,,দুলাভাই আর তুই মিলে সামলাবি আপুঃ আগে তোর বিয়ে দিবো,তারপর আমারটা চিন্তা করবো,, আমিঃ দেখা যাবে,খুব খুদা লাগছে,এখন খাবার দাও,,
তারপর ফ্রেস হতে গেলাম,হঠাৎ আপুর ডাক,কে যেনো ফোন করছে,তাই তারাতারি বাইরে আসলাম,,
আমিঃ Hello কে বলছেন,, অপরপাশেঃ ভাইয়া আমি হুমাইরা ইমরোজ,,সকালে ভার্সিটিতে কথা হলো,, আমিঃ ও...!হা বলো আপু।। হুমাইরাঃ ভাইয়া কিছু করছেন কি,, আমিঃ সরি সরি,,মনেই ছিলো না,, হুমাইরাঃ আসলে ভাইয়া মেয়েটির বাসা অনেক দূর,এখানে কোনো চিনা জানা কেউ নেই,,তাই আপনেক বললাম,, আমিঃ সরি বোন,কাল কাজটি ঠিক করে দিবো,, হুমাইরাঃ মেয়েটিকে নিয়ে আমরা খুব কষ্টে আছি, আমিঃ কেনও,, হুমাইরাঃ আপনে হয়তো জানেন আমি ম্যাচে থাকি,এখানে বাইরের কারোর জন্য রান্না হয় না,আমরা ৩ জনের খাবার দিয়ে ৪ জন খাচ্ছি,আর মেয়েটি রাতে মেঝেতে থাকে,,খুব কষ্ট করছে মেয়েটি আমিঃ কি!!এসব এখন বলছো কেনও হা।। হুমাইরাঃ আপনেক বলতে সাহষ পাইনি, আমিঃ তোমার ম্যাচের ঠিকানা এখনই আমাকে মেছেজ করে পাঠাও,, হুমাইরাঃ কেনও ভাইয়া,, আমিঃ কথা না বলে তারাতারি করো,,
তারপর ঠিকানা মতো চলে গেলাম,যাওয়ার আগে কিছু খাবার নিলাম,যনিনা মেয়েটি কতো কষ্ট করে এতোদুর আসছে,,ঠিকানা মতো পৌঁছে গেলাম,কিন্তু ম্যাচের মালিক ভিতরে যেতে দিবে না,অনেক বুঝানোর পরে যেতে দিতে রাজি হলো,তাও সে আমার সাথে যাবে,
হুমাইরাঃ ভাইয়া আপনে এখানে,, আমিঃ কেনও আসতে পারিনা,, হুমাইরাঃ কিন্তু কি করে,এখানে তো একটি অপরিচিত মেয়েকেও ডুকতে দেই না।। আমিঃ আমাকে আটকানোর জন্য শুধু আল্লাহ্ আছে,, কথা বলতেই দেখি একটি মেয়ে মাথাই কাপড় দিয়ে রুম থেকে আমাদের কাছে আসলো,, আমাকে দেখেই দৌড়,
আমিঃ কে মেয়েটি,, হুমাইরাঃ যার কথা আপনেক বললাম ভাইয়া আমিঃ ও....তা দৌড় দিলো কেনও,, হুমাইরাঃ সে খুব পর্দাশীল, ছেলেদের সামনে এমন করে যাই না।। আমিঃ ভালো,আচ্ছা এই খাবার গুলো খাও,,আর হা কাল সকাল ৯ টাও ভার্সিটিতে দেখা করবে তোমরা।। হুমাইরাঃ আচ্ছা ভাইয়া,,
চলে আসি বাসায়,,বাসায় আসার পর শুধু সেই মেয়েটির কথাই মনে হচ্ছে,মনে হচ্ছে মেয়েটি আমাকে ডাকছে, সকাল সকাল ভার্সিটিতে গেলাম,গিয়ে দেখি কেউ আসেনি,আসেনি বললে ভুল হবে কেউ কেউ আসছে,কিন্তু তাদের সাথে পরিচয় নেই,, দাড়ায়ে আছি আর সিগারেট খাচ্ছি, হঠাৎ সালাম দিলো কে যেনো,, পিছোনে তাকায়ে দেখি বোরকা পরা কে যেনো দাড়ায়ে আছে...!
wait Plz.....