অদ্ভুত সত্য

7 22
Avatar for LittleBird
3 years ago

অদ্ভুত সত্য-১

শুরুতেই আমার সাথে ঘটে যাওয়া একটা কাহিনি দিয়ে শুরু করছি। আনুমানিক বছর পাঁচেক আগের ঘটনা। ভার্সিটিতে ছেলে মেয়েদের এতো খোলামেলা মেলামেশা সেখানেই প্রথম লাইভ দেখার দুর্ভাগ্য হয়েছিলো। নতুন সেমিস্টারে নতুন কিছু বন্ধুবান্ধব আসে৷ আমাদের সার্কেলটা খুব জমে উঠে। ক্লাসের আগে আড্ডা, ব্রেকে আড্ডা, ছুটিতে আড্ডা সারাদিন এভাবেই যেত। শুরুর দিকে যা হয় আরকি। সেখানে একটা মেয়ে ছিলো খুব মজা করতো, সবার সাথে হাসিতামাশা করতো। কয়েকদিন যেতে না যেতে একটা বিষয় লক্ষ্য করলাম মেয়েটা প্রচণ্ড গা ঘেঁষা স্বভাবের। কাউকে ডাকতে গেলেই সরাসরি হাত ধরে টানতো। পাশে ছবি তুলতে গেলে ইচ্ছাকৃত ভাবে গা ঘেঁষে দাঁড়াতো। নোট বইপত্র দেওয়া নেওয়া যেকোনো অজুহাতে ইচ্ছাকৃত স্পর্শ করতো। ক্লাসে পাশের চেয়ারে বসলে হাত পা টাচ দিয়ে বসতো। আমি এক ইঞ্চি সরিয়ে নিলে একটু পর দেখতাম আবার ঘেঁষার চেষ্টা করছে অথচ ভাবখানা থাকতো সে মনোযোগ দিয়ে স্যারের লেকচার শুনছে! ভাবতে পারেন আমাকে হয়তো পছন্দ করতো তাই এমন করছে ব্যাপারটা তা নয় সে সব ছেলের সাথেই এমন আচরণ করতো৷ তার কিন্তু আবার বয়ফ্রেন্ডও ছিলো।

 

এমন স্বভাবের মেয়েদের দেখা কম পেলেও এমন স্বভাবের ছেলেগুলোকে আপনি অনেক দেখেছেন। পথেঘাটে বিশেষ করে পাবলিক বাসে ভিড়ের মাঝে এরা মেয়েদের গায়ে হাত দিয়ে থাকে। এক সেকেন্ডের স্পর্শে এরা সেক্সুয়াল ফিলিংস নিয়ে থাকে। সম্ভবত ১৫/১৬ সালে একটি ঘটনা ভাইরাল হয়েছিলো বনানী রোডে। একজন প্রাইভেটকার চালিয়ে নির্জন রাস্তায় একা মেয়ে পেলে সামনে গিয়ে গাড়ি থামাতো, জানালার গ্লাস খুলে হাতে একটা ঠিকানা নিয়ে বলতো "আপু এই ঠিকানাটা কোন দিকে?" মেয়েটা কাগজের দিকে মনোযোগ দিতেই আচমকা মেয়েটির বুকে হাত দিয়ে ফেলতো! ধস্তাধস্তি চিৎকার চ্যাঁচামেচি করতে করতে কয়েক সেকেন্ড পার হয়ে যেত, এরপর লোকজন এগিয়ে আসতেই গাড়ি টান দিয়ে উধাও। এই কয়েক সেকেন্ডে সে নিয়ে নিতো তার বিকৃত যৌন সুখ এবং মেয়েটিকে দিয়ে যেত আজীবনের জন্য বেইজ্জতির দাগ। কয়দিন পরপর সেই এরিয়াতে একই ঘটনা ঘটতে থাকে। সবার অভিযোগে একই গাড়ির রঙ এবং একই মানুষ। এই বিষয় নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় উঠে যায়। পুলিশ অবশেষে ধরতে সক্ষম হয় এরপর রিমান্ডে বেরিয়ে আসে ভয়ঙ্কর সব তথ্য। এই কাজ সে বহুদিন ধরে করে আসছিলো, অসংখ্য মেয়েদের এভাবে হ্যারাস করে এসেছে। এটা তার কাছে হয়ে গিয়েছিল নেশার মতোন, রিস্ক জানা সত্বেও এই কাজ সে নিয়মিত করে যেত।

 

উপরে যে দুটি ঘটনা শেয়ার করলাম তারা প্রত্যেকেই সেক্সুয়াল ডিজঅর্ডারে ভুগছে। কৌশলে কিংবা ভিড়ের মাঝে গা ঘেঁষে স্পর্শ করে যারা যৌন অনুভূতি পেয়ে থাকে এদেরকে মেডিক্যালের ভাষায় #ফ্রটিউরিজম বলা হয়ে থাকে। সেক্সুয়াল ডিসঅর্ডারের এই সকল রোগীরা স্বাভাবিক শারীরিক সম্পর্কের চেয়ে পথেঘাটে এসব করে বেশী তৃপ্তি পায়। আমাদের দেশে এই রোগীদের সংখ্যার পরিমাণ এতটাই বেশি যে প্রত্যেকেই তার সামনে ঘটে যাওয়া কমবেশি এমন কাহিনি বলতে পারবে।

 

সতর্কতা: এর থেকে পরিত্রাণের উপায় হচ্ছে যতটা সম্ভব ভিড় এড়িয়ে চলুন, সতর্ক থাকুন। অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটলে লজ্জায় গুটিয়ে না গিয়ে তৎক্ষনাৎ আওয়াজ তুলুন। আপনার একটি প্রতিবাদ বাস/রাস্তাঘাটে থাকা বাকি ফ্রটিউরিজম ব্যক্তিদের সতর্ক করে দিবে। তবে একটা কথা না বললেই নয়, প্রতিবাদ করতে গিয়ে যেন নির্দোষ ব্যক্তি ফেঁসে না যায়। অবশ্যই শতভাগ শিওর হয়ে নেওয়া উচিত আদৌ লোকটি ইচ্ছাকৃত ভাবে অপরাধী কি না। অনেক সময় অনেকেই গাড়ির ঝাঁকি ও মানুষের ধাক্কায় ব্যালান্স হারিয়ে বসে। এজন্য হুটহাট সন্দহের বসে প্রতিবাদ করার চেয়ে নিরব থাকাটাই উত্তম কেননা মানুষটি যদি নির্দোষ হয়ে থাকে সেই অভিজ্ঞতা তাকে আজীবন যন্ত্রণা দেবে। তাই যতক্ষণ না স্পষ্ট দোষ খুঁজে পাচ্ছেন ততক্ষণ ধৈর্য ধরুন।

 

অদ্ভুত সত্য: ২

 

বাড়িতে কাজিন এসেছে। নিজের বাড়ি নিজের ঘর কোথায় কোন ফাঁকফোকড় আছে ছেলেটা খুব ভালো করেই জানে। মেয়ে কাজিন তার ড্রেস চেইঞ্জ করছে, ছেলেটা জানালার ফুটো দিয়ে কৌশলে তা দেখে নিলো! মেয়েটার বয়স ছেলের থেকে অনেক বেশি। ছেলে তখন মাত্র ক্লাস ৫/৬ এ পড়ে। অল্প বয়সে ছেলে অদ্ভুত এক নেশায় ঢুকে গেলো। সামনা সামনি অনেক সম্মান দিয়ে আপু ডেকে চলতো কিন্তু আড়ালে তাকে নিয়ে বিকৃত ফ্যান্টাসি শুরু হয়ে গেলো। ছেলেটির বাড়ি তখন গ্রামে ছিলো। তাদের গোসলখানা ছিলো টিনের আলাদা বেড়া দেওয়া কক্ষ। সে কৌশলে সেই গোসল খানাতেও ফাঁকফোকড় ব্যবস্থা করে ফেললো! এরপর সর্বশেষ এস এস সি দিয়ে দীর্ঘ দিনের জন্য ঢাকায় সেই কাজিনের বাসায় বেড়াতে যায়। সেখানেও সে কাঠের দরজার জয়েন্টে বই সেলাই করার বোর ঢুকিয়ে ছিদ্র বানিয়ে ফেলে। যে কয়দিন সেখানে ছিলো প্রতিদিন কমবেশি সুযোগ বুঝে সেই আপুর গোসলের দৃশ্য উপভোগ করতো এবং অন্য সময় চুইংগাম লাগিয়ে রাখতো যাতে অন্যের দৃষ্টিগোচর না হয়। এরপর একপর্যায়ে তার মাঝে হঠাৎ অনুশোচনা তৈরি হয়, সে এই পথ থেকে ফিরে আসে। অনুশোচনায় পোড়ার সময় পুরো বিষয়টা আমাদেরকে তখন জানায়। আমরা আড্ডাতে যে কয়জন তার এইসব কাণ্ড শুনছিলাম আর অবাক হয়ে তার দিকে তাকিয়ে ছিলাম, সে কীভাবে এই কাজ করতে পারলো! বিশ্বাস করুন শুধু এই অংশটুক বাদ দিলে অনেক ভদ্র একটা ছেলে ছিলো সে। কেউ শুনে বিশ্বাস করবে না ছেলেটা এমন কাজ করতে পারে। ফ্রেন্ডটা মূলত #ভয়েরিজম নামক ডিসঅর্ডারে ভুগছিলো। তার কাছে মেয়ে ছেলে রোমান্টিক দৃশ্য, পর্ণগ্রাফি কোনো কিছুই তাকে এতটা আনন্দিত করতে পারতো না যতটা আনন্দ সে দরজার ফুটোয় খুঁজে পেতো। এই ধরনের রোগীরা বিভিন্ন যায়গায় এমন ফাঁদ পেতে রাখে। সচারাচর ট্রায়াল রুম, ওয়াশরুম এদের সবচেয়ে প্রিয় স্থান।

 

সতর্কতা: কখনো কোনো শোরুমে জামাকাপড় ট্রায়াল দিতে গেলে সর্বোচ্চ সাবধানে থাকবেন। বর্তমান আধুনিক টেকনিক্যাল যুগে খুব ছোট্ট ছোট্ট ক্যামেরা ডিভাইস হাতের নাগালে পাওয়া যায়। কোথায় কি ফিট করা আছে সারাদিন খুঁজলেও তা পাবেন না। এজন্য বাহিরে ড্রেস ট্রায়ালের ব্যাপারে আরও সতর্ক হোন।

নতুন জায়গা নতুন পরিবেশে গিয়ে বাথরুমের ভেন্টিলেটরের দিকে সবার আগে লক্ষ্য রাখবেন, আশেপাশে থেকে দেখা যাওয়ার মতো রিস্ক পজিশনে রয়েছে কিনা খুঁটিনাটি এক নজর দেখে নিবেন।

অনেকের বাসার জানালায় থাই গ্লাস। কিছু থাই গ্লাস আছে যেগুলো একপাশ থেকে আরেক পাশ দেখা যায় না। এই ধরনের গ্লাস কোনো কাজের না, সাধারণ গ্লাসের মতই। এটা কাজের চেয়ে উল্টো আরো রিস্ক বাড়িয়ে দেয়। এই গ্লাসের মূল ধর্ম হচ্ছে.. কম আলোতে থাকা মানুষরা বেশি আলোতে থাকা মানুষদের দেখতে পাবে। দিনের বেলা বাইরে থেকে মানুষ আপনাকে দেখতে পাবে না, আপনি দেখতে পাবেন, আর তারা শুধু নিজেদের প্রতিচ্ছবি দেখবে। কিন্তু রাত হলে ব্যাপারটা উল্টো হয়ে যায়, তখন তারা আপনাকে দেখতে পাবে আর আপনি গ্লাসে নিজের চেহারা দেখবেন। তাহলে লাভ কী হলো! বরং রাতে আপনাকে কে লুকিয়ে দেখছে সেটাও দেখতে পাবেন না। এজন্য বন্ধ জানালায় নয়, জানালার পর্দায় বিশ্বাস রাখুন।

 

অদ্ভুত সত্য: ৩

 

ছাদে কিংবা বাহিরে জামাকাপড় শুকাতে দিয়েছেন হঠাৎ খেয়াল করলেন কাপড় গুলো ঠিকঠাক নেই! মনে হচ্ছে কেউ এলোমেলো করে গিয়েছে। অথবা কোনো একটা কাপড় খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, বিশেষ করে অন্তর্বাস নেই। এসব ঘটনা কিন্তু অসম্ভব কিছু না। হয়তো আপনি জানেন না কিংবা বুঝেন না যে আপনার কাপড়ে কেউ একজন হাত বুলিয়ে গিয়েছে। হ্যাঁ, বিভিন্ন কাপড় দেখে কিংবা স্পর্শ করে যে ফ্যান্টাসি অনুভব করা হয় সেটাকে #ফেটিশিজম বলা হয়। ২০১৪ সালে সেক্সচুয়্যাল মেডিসিনে প্রকাশিত একটি জার্নালের গবেষণার তথ্যে বলা হয়েছে বিশ্বে ২৬.৩% নারী এবং ২৭.৮% পুরুষের কমবেশি এ ধরণের ফেটিশ নিয়ে ফ্যান্টাসি রয়েছে। যারা কিনা এসব কাপড়ের মাঝে যৌন উত্তেজনা খুঁজে পায়। অনেক বড় সংখ্যার মানুষ দেখা যাচ্ছে। এই যে কয়দিন আগে অন্তর্বাস প্রদর্শনী নিয়ে হৈচৈ কাণ্ড ঘটে গেলো৷ নিজেদের লজ্জার মাথা খেয়ে অন্তর্বাস দেখিয়ে শুকাতে দেওয়ার পক্ষে তর্কে জড়ালো। তাদের বলছি নিজেদের লজ্জা না থাকলেও অন্তত অন্যের কথা ভেবে হলেও এসব জামাকাপড় কিছুটা আড়াল করে রাখাটাই উত্তম। কেউ একজন আপনার কিংবা আপনার মা বোনের জামা কাপড়ে কাম উত্তজনা নিয়ে তাকাচ্ছে, অন্তর্বাস দেখে দেহাবয়বের আকৃতির ধারণা পাচ্ছে, সুযোগ পেলে তা হাতাচ্ছে এগুলা মোটেও শোভনীয় কিছু নয়। আপনাদের এতেও যদি লজ্জা না আসে অন্তত মানবিক দিকটা ভাবুন। যেখানে সেনসেটিভ কাপড় শুকানোর বিকল্প অনেক উপায় হাতে আছে সেখানে কেন অহেতুক সেগুলো দেখিয়ে এক শ্রেণীয় লোকদের বিকৃত আকাঙ্খা জাগিয়ে তুলবেন। ২৭.৮% পুরুষের অহেতুক কাম উত্তেজনা জাগিয়ে দেওয়ার কী প্রয়োজন? শেষে দেখা যাবে তার বিকৃত যৌন উত্তেজনা কাছের কোনো অবলা নারীর উপর প্রয়োগ করে বসেছে।

 

সতর্কতাঃ ফেটিশিজম ফ্যান্টাসিতে ভুগা রোগীরা আপনার আশেপাশে অনেক রয়েছে। তারা যেন আপনার দেহ নিয়ে ধারণা না পায় এবং আপনাকে নিয়ে কু চিন্তায় মগ্ন না হয় এজন্য চেষ্টা করবেন জামাকাপড় সাবধানে নেড়ে দেওয়ার।

 

এতক্ষণে একটা প্রশ্ন মাথায় চলে আসতে পারে। বিভিন্ন রোগের অনুপাতে নারী পুরুষ সকলেই উপস্থিত থেকে থাকলে সবক্ষেত্রে নারীদের তুলনায় পুরুষদের আচরণ গুলো এতটা এক্সট্রিম লেভেলের কেন হয়? এর উত্তর হচ্ছে দুইটা, প্রথমত নারীদের লজ্জা তুলনামূলক ভাবে অনেক বেশি, তাদের মাঝে লোকলজ্জার ভয়টা অত্যন্ত প্রখর। এজন্য অনেকের ফ্যান্টাসি থাকলেও কিংবা বিকৃত যৌনরোগে ভুগলেও তাদেরকে প্রকাশ্যে সহজে পাওয়া যায় না। দ্বিতীয় কারণ, পুরুষদের সেক্সুয়াল এট্রাকশন নারীদের তুলনায় কয়েক গুণ বেশি, তা বৈজ্ঞানিক ভাবেও প্রমাণিত। যেসব পরিস্থিতিতে নারীরা সহজে স্বাভাবিক থাকতে পারে সেখানে পুরুষটাকে স্বাভাবিক থাকতে কয়েকগুণ বেশি নিয়ন্ত্রণ শক্তি প্রয়োগ করতে হয়। তবে একটি কথা না বললেই নয়, রোগের অজুহাত দিয়ে অপরাধীকে ভালো প্রমাণ করার কিছু নেই। এইসব রোগ হচ্ছে বিভিন্ন ইচ্ছার বিকৃতি মাত্র। রোগের কারণে বিকৃত ইচ্ছা হচ্ছে বলেই তা যত্রতত্র প্রয়োগ করার কোনো অধিকার তাদের নেই।

 আপনাদের মতামতের অপেক্ষা করছি৷ যদি ভালোলাগে তবে পরবর্তী পর্ব দিবো৷ ধন্যবাদ

Sponsors of LittleBird
empty
empty
empty

4
$ 0.01
$ 0.01 from @Greebajj
Sponsors of LittleBird
empty
empty
empty
Avatar for LittleBird
3 years ago

Comments

এই পোস্টটার জন্য আমার মন থেকে আপনার জন্য এত এত এতগুলো ভালোবাসা ও আদর স্নেহ দিলাম। প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য এটি একটি শিক্ষনীয় পোস্ট ছিল। যা থেকে নারী-পুরুষ উভয়ের শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে।সতর্ক হবে নিজের ব্যক্তিত্ব আইকন সবকিছু থেকে। আমরা অনেক সময় জেনে না জেনে অনেক ভুল করে থাকি। আপনার প্রত্যেকটি অদ্ভুত সত্য,সত্য ঘটনা,নারী জাতি কোন জায়গায় নিরাপত্তা নয়।যারা বাসে চলাচল করে তারা প্রতিদিন এটা, যাদের বাসায় আত্মীয়-স্বজন আসে তারা এই সমস্যার সৃষ্বাটিতে আসে।বাড়ির আঙিনাতে যখন কাপড় চোপড় বা চাদে দি।তা প্রতিদিন উল্টপাল্ট দেখি।আমাদের উচিত,প্রথমত শিশুকে সঠিক শিক্ষা দিতে হবে তাকে একটা কম্পিউটার দিয়ে দিলাম,সে কি করে না করে সেটা আপনি যদি না দেখেন তাহলে তার দৃষ্টি কোন সেক্সুয়ালিটি ঢুকবে সে কম্পিউটারে পর্নোগ্রাফি দেখে সেক্সুয়ালিটি অনুভতি সৃষ্টি হবে। বাবা-মা কে সতর্ক থাকতে হবে।ছোট্ট বাচ্চারা বাবা মাকে বেশি ফলো করে।তার কি করে না করে,কখন অবস্থানে তাদের দেখেছে,তা তারা অবজাভ করে।বাবা-মাকে তার থেকে তার মন-মানসিকতা লোভনীয় অনুভূতি সৃষ্টি ঘটে। এতে আস্তে আস্তে যখন বড় হবে বাসে চড়বে অন্য মেয়েদের প্রতি এমন করবে তার বাড়ির ছাদে কোন কাপড় চড়ালে তা এলোমেলো করবে।করলে তারা এমন অনুভূতি হবে তার বাসায় কেউ আসলে তার মাথায় দিয়ে পর্নোগ্রাফি বৃদ্ধি পেয়েছে তা ঘনঘন ঘটতে থাকবে।এতে করে নারীদের নিজের হেফাযত করতে হবে।অন‍্যায়ের প্রতিবাদ করতে হবে।

$ 0.00
3 years ago

আপনি ঠিক বলেছেন আপু৷ শিশুদের প্রাথমিক শিক্ষা পরিবার থেকেই দিতে হয়৷ ধন্যবাদ আপনাকে অদ্ভুত রহস্য পড়ার জন্য৷ আপনি চাইলে আমি পরবর্তী পর্ব দিতে পারি৷ সেখানে আরও বেশী খারাপ ঘটনার থেকে বাচার মতো পরামর্শ দেয়া আছে

$ 0.00
3 years ago

অসাধারণ লিখছেন,অনেকক ভালো লাগলো

$ 0.00
3 years ago

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপু

$ 0.00
3 years ago

আপনাকে ও ধন্যবাদ, পাশে থাকবেন আশা করি সমসময়।

$ 0.00
3 years ago

হ্যা অবশ্যই৷ কেন নয়??

$ 0.00
3 years ago

ধন্যবাদ

$ 0.00
3 years ago