মুহাম্মদী ইসলামী শরীয়াতে শিশুদের অধিকার সংরক্ষিত হয়েছে।শিশুদের অন্ন, বস্ত্র এবং সাবালক হওয়া পর্যন্ত নিরাপদ থাকার অধিকার রয়েছে; ভাইবোনদের মধ্যে সমান ব্যবহার পাওয়ার অধিকার; সৎ মাতা-পিতা বা জন্মদাতা মাতা-পিতা দ্বারা কোন কাজে জোর না খাটানো অধিকার এবং শিক্ষাগ্রহণের অধিকার রয়েছে। মাতা-পিতার দায়িত্ব হচ্ছে তার সন্তানদের মৌলিক ইসলামি বিশ্বাস , ধর্মীয় কর্তব্য এবং সঠিক ভাবধারা, সততা, সত্যবাদিতা, ভদ্রতা, এবং উদারতা মত ভাল নৈতিক গুণাবলী শিক্ষা দেয়া।কোরআনে এতিম শিশুদের প্রতি কঠোর মনোভাব এবং অত্যাচার করতে বারণ করা হয়েছে যখন তাদের প্রতি দয়া ও সুবিচারের প্রতি আহ্বান করা হয়েছে। যারা এতিমদের সম্মান করেনা এবং এতিম শিশুদের খেতে দেয় না কোরেআনে তাদের প্রতি ভৎসনা করা হয়েছে।(কোরআন ৮৯ঃ১৭-১৮).
মুহাম্মদ(সাঃ) শিশুদেরকে খুবই ভালবাসতেন। ইসলামিক ইতিহাসে বর্ণিত আছে যে, মুহাম্মদ(সাাঃ)হোসাইনের , তার পৌত্র, সাথে খেলার সময় তার পিছনে ততক্ষণ পর্যন্ত দৌড়াতেন যতক্ষণ না তাকে ধরতে পারতেন।তিনি শোক সন্তপত্ব শিশুকে সান্তনা দিয়েছিলেন যার পোষা নাইটিংগেল মারা গিয়েছিল। মুহাম্মদ(সাঃ) দের সঙ্গে প্রচুর খেলতেন, তাদের সঙ্গে কৌতুক করতেন এবং তাদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতেন।তিনি অন্য ধর্মের শিশুদেরকেও ভালবাসতেন। একবার তিনি তার ইহুদি প্রতিবেশীর এক অসুস্থ ছেলেকে দেখতে গিয়েছিলেন।
WOW.. That's great article.. Yes islam is all time support Children..