প্রতিদিন রাতে রিনি অদ্ভুত শব্দ করে।শব্দগুলো ব্যথা পেয়ে করে আবার আনন্দে করে ওর শব্দগুলো শুনলেই বুঝতে পারা যায় । আবার কাকে যেন বলে খুব লাগছে। উফ!!!!ছাড়াও না প্লিজ।।।
আসলে অদ্ভুত শব্দটি আর কথা গুলো রিনি বিবাহিত হলে চিন্তার বিষয় ছিলো না তার মা বাবার জন্য। রিনি অবিবাহিত মেয়ে।কলেজ পড়ে। মা বাবার রুমের থেকে একটু দূরত্বে রিনির রুম।তবে একটু জোরে কথা বললে বা শব্দ করলে রিনির মা বাবার রুমে শুনতে পাওয়া যায়।
রিনির মা খুব চিন্তিত। কারণ রিনি কি তাদের চোখের আড়ালে বাসায় ছেলে নিয়ে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হচ্ছে। তা ও বাসায়?
রিনির মা আজ রাতে না ঘুমিয়ে রিনির রুমের সামনে পাহারা দিচ্ছে। কিন্তু রাত গভীর হতেই কোন এক অজানা খেলায় মেতে উঠলো রিনি।রিনির মা রাবেয়া খুব চিন্তায় পড়ে যায়।
রিনি কে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়া নিয়ে জিজ্ঞেস করে কোন লাভ হয়নি।রাবেয়া বলেছিল ঃ রিনি তুই কি আমাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে বাসায় তুর বয়ফ্রেন্ড নিয়ে আসিস?
আর নষ্টামি খেলাতে মেতে থাকিস প্রতি রাতে?
রিনি বলে ঃ মা তুমি এসব কি বলছো?আমি কারোর সাথে প্রেম অবধি করিনি। আর শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়া তো দূরের কথা। আর যদি এমন কিছু হতো তাহলে সহস্র হোটেল আছে ওইখানে যেতাম। তোমাদের সাথে এক ঘরে থেকে এমন কিছু কল্পনাই করতে পারিনা।
রাবেয়া মেয়ে কে অবিশ্বাস করেনি।কারণ সে যা বলছে সব ঠিক কথাই।মেয়ে তো এমন কিছু চাইলে ঘরের বাইরে অনায়াসে করতে পারতো। তাহলে কি হয় প্রতি রাতে রিনির ঘরে।মেয়ের উপর বিশ্বাস থাকলেও
সন্দেহ যেন একটু রয়েই যায়।।। তাই
রাবেয়া আজ রাতে মেয়ের রুমে লুকিয়ে থাকবে।সন্তানের ভালো মন্দ দেখা মা বাবার কর্তব্য।আর খারাপ কিছু করে থাকলে শাস্তি দিতে হয়। না হয় জীবনে এমন ভুল বারবার করার সম্ভাবনা থাকে। তাই রাবেয়া আজ কে
ঠিক রাতে চুরি করে রিমির খাটের নিচে লুকিয়ে পরে । আজ রাতে দেখবে কি হয় এই রুমে তার মেয়ের সাথে।তাদের চোখের আড়ালে। এগুলো ভাবতে থাকে আর অপেক্ষা করতে থাকে। এইভাবে অনেক সময় চলে গেল। আর
রাত গভীর হতে থাকে।তখন রাবেয়া দেখলো........
0
2
নাইস