ফ্রেরুয়ারি মাসে ইউনিসেফের প্রোগ্রামে ইশতিয়াক ভাইয়ের সাথে প্রথম দেখা। তিনি আমার লেখা নিয়মিত পড়তেন এবং ভিডিও প্রতিবেদন দেখতেন। প্রথম দেখায় নিজেই আমার নাম ধরে ডাক দিয়ে কাছে টেনে নিল। তারপর অনেক গল্প করলাম লেখালেখি নিয়ে। সে মারাত্মক অসুস্থ ছিল তারপরেও বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখত। লিখতে চাইত আর সাংবাদিকতায় জোক ছিল খুব। হ্যালোর শিশু সাংবাদিক ছিলেন তিনি আর শিশু সাংবাদিকতা করতে ক্যামেরা,বুম এমনকি নিজের ভিজিটিং কার্ডও তৈরি করেছিলেন। ওই বছর বইমেলায় ভাইয়ের সাথে কয়েকটা নিউজের শুট করি। তার সাথে সাদ্দাম ভাই ছিলেন আরকেটা ভাইও ছিল। তিনি ওই দিন সরজমিনে এতো মানুষের মাঝে কিভাবে সংবাদ সংগ্রহ করতে হয় সেটা শিখিছেন এবং আমার কাজের উৎসাহ দিয়েছেন। আমার এক টানে পিটিসি দেওয়া দেখে বলেন,' নাসির তুমি অনেক বড় হবা। খুব খারাপ লাগছে শুনে যে আজ দুপুরে হার্ট অ্যাটাক করে ভাই আমাদেরকে বিদায় জানিয়েছেন 😭😭 প্রিয় একজন ছিল।
1
11
ssooooooooooooooooooo much sad news brother.may Allah bless you