আজকে সারা বিশ্বে যে শক্তিধর হিসেবে ভুমিকা রাখছে সে আর কেউ নয়, ক্ষুদ্র এক অনুজীব, করোনা ভাইরাস। অস্বীকার করার উপায় নেই যে, করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় তথা এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য কোন দেশই প্রস্তুত ছিলো না! এমনকি করোনার আতুঁরঘর বলে পরিচিত চীনের হুুবেই প্রদেশের উহানও ছিলো না।বলতেই হবে যে অধিকাংশ ধনী, উন্নত দেশ সমূহ আজ করোনা ভাইরাসের কাছে পরাজিত, সেখানে বাংলাদেশ ত বটেই।
বাঙালি বীরের জাতি। তারা তাদের মাতৃভূমি কে বাচাঁনোর জন্য জীবন বাজি রেখে লড়াই করেছে। হাতে তুলে নিয়েছে অস্ত্র। ৩০ লাখ মানুষের রক্তের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি সবুজ সোনার বাংলাদেশ। আজও গোটা বিশ্বই যুদ্ধেে নেমেছে এক অদৃশ্য শএুর বিরুদ্ধে। হয়তো এই যুদ্ধেে মানুষকে হাতে নিতে হয় নি রাইফেল-বন্দুক, বরং হাতে নিতে হয়েছে দস্তানা, মুখে নিতে হয়েছে মাস্ক আর বাজি রেখে চলেছে নিজের প্রাণ। এই মহাযুদ্ধের অগ্রভাগে যারা রয়েছেন তারা তাদের সেই দস্তানা পরা দুটি হাতকে প্রসারিত করছে নানা আঙ্গিকে। তারাই হলে চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, সাংবাদিক, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীবাহিনীর সদস্যরা। মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে অনবরত কাজ করে চলেছেন মানব সেবায়।
তাদের পাশাপাশি আরও যারা ভুমিকা রেখে যাচ্ছেন তারা হলো বিজ্ঞানী ও গবেষক। মহাশক্তিশালী ও ছোয়াচেঁ এই ভাইরাস কে প্রতিহত করার জন্য পূর্বের যেকোন সময়ের চাইতে দ্রুত ও সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের মাধ্যমে কাজ করে চলেছেন। সমগ্র বিশ্ববাসী আজ তাদের দিকে তাকিয়ে।কখন আসবে উপযুক্ত ভ্যাকসিন??? কখন মানবজাতি হবে সুরক্ষিত??? এই অজানা তথ্য জানতে গভীর আগ্রহে অপেক্ষারত সারা বিশ্ববাসী। হয়তো তারা আবারও একবার প্রমান করতে সক্ষম হবে যে বিজ্ঞানের শক্তি ভাইরাসের চেয়েও মহাশক্তিশালী.... আবারও হয়তো প্রমান হবে মানুষই পৃথিবী নামক গ্রহের সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী, তারাই সৃষ্টির সেরা জীব। দুঃসময়ে মানুষের উপকারে যারা আত্নত্যাগ করে তারাই হলো প্রকৃত মহাযোদ্ধা। তাদের কারনেই আপামর জনতা আশায় বসতি, তাদের কারনেই স্বপ্ন দেখে সমগ্র বিশ্ববাসী।
Ami antorik vabe kritoggo tadar kacha jara atota kosto korcha amada ai mohamari thaka bachate chasta korvcha.