আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু।
নামাজ নিয়ে আমরা অনেক আলোচনা করে থাকি, আজকে না হয় আজান নিয়ে কিছু বলি। আমরা দৈনিক পাঁচবার আযান শুনে থাকি। আসলেই কি আমরা আজান শুনি? আমি, আপনি, আমরা কয়জন বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবো আমরা মনোযোগ দিয়ে আজান শুনি? আমরা আল্লাহর এতই ব্যস্ত বান্দা যে আমাদের আযান শোনার বা এর জবাব দেওয়ার সময়টুকু পর্যন্ত হয় না। আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা আযানের জবাব দেওয়া সুন্নত। চলুন আজকে আযানের জবাব কিভাবে দিতে হয় তা সম্পর্কে জানব।
আযানের জবাব দেওয়ার পদ্ধতি হলো, মুয়াজ্জিন প্রত্যেকটি বাক্য বলে থামার পর শ্রোতা ওই বাক্যটি অনুরূপভাবে বলবে। কিন্তু মুয়াজ্জিন 'হ্যাইয়া আলাস সালাহ 'ও' হ্যাইয়া আলাল ফালাহ' বলার সময় শ্রোতা 'লা হাওলা ওয়ালা কুউওয়াতা ইল্লাবিল্লাহ' বলবে।
#আযানের জবাব কেন দিব?
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি আন্তরিক বিশ্বাসের সাথে আযানের জবাব দেয়, তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়। (সুবহানাল্লাহ)
আসুন এখন থেকে আজানের সময় দিন দুনিয়াবী কথা বা কাজে লিপ্ত না থেকে আযানের জবাব দেওয়ার চেষ্টা করি।
আমি কোন আলেমা হাফেজা নই, আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান থেকে আপনাদের কিছু জানানোর চেষ্টা করি। তাই ভুল ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
জাযাকুমুল্লাহু খাইরান।
I love to hear azan. Azan is one of the best than any other song.we all should reply it.