অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট বিশ্বকাপ ট্রফি তখনো মাত্র দুটি ছিল। ব্রাজিল, ইতালি ও জার্মানির ফুটবল বিশ্বকাপের সংখ্যা দিয়ে তো ফুটবল মাঠের ফরমেশনও (৪-৩-৩) বানানো যেত। মেসি-ক্রিস্টিয়ানোদের নাম তখনো শোনেনি কেউ। রজার ফেদেরার, রাফায়েল নাদাল কিংবা নোভাক জোকোভিচদের গ্র্যান্ড স্লাম জেতানোকে তখনো মুড়িমুড়কি বানানো হয়নি। ফর্মুলা ওয়ান মানে তখনো মাইকেল শুমাখার। ক্যানসার থেকে ফেরা ল্যান্স আর্মস্ট্রং মাত্রই ট্যুর ডি ফ্রান্স জিতে কিংবদন্তি হয়েছে। তাঁর গায়ে কালি লাগার কথা তখনো চিন্তা করা যায়নি।

সময়টা ২০০০। ক্রিকেট দুনিয়ায় বাংলাদেশ তখনো উঠতি শক্তি। টেস্ট ক্রিকেটেও হাতেখড়ি হয়ে গেছে এবং সেবারই এমন কিছু দেখেছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট। সেবারই সর্বশেষ পুরো বছরে দশটিও ম্যাচ খেলতে পারেনি বাংলাদেশ। টেস্ট স্ট্যাটাস পাওয়ার পর সে বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে একদমই ব্যস্ত ছিল না বাংলাদেশ। দেশের মাটিতে হওয়া এশিয়া কাপের তিনটি ম্যাচের পর আইসিসি নকআউট

1
$
User's avatar
@Akash1123009 posted 3 years ago

Comments