গ্রন্থাগার হচ্ছে নানাধরণের বইয়ের সংগ্রহশালা। এখানে বইপত্র সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও আদানপ্রদানের ব্যাবস্থা থাকে। গ্রন্থাগারে সঞ্চিত থাকে মানুষের যুগযুগান্তর এর চিন্তা ভাবনা ও জ্ঞান এর অমূল্য সম্পদ। গ্রন্থাগারের সঞ্চিত সম্পদ একদিকে বহন করে কালের সাক্ষ্য, অন্যদিকে মুছে দেয় আতীত আর বর্তমানের সীমারেখা।
গ্রন্থাগারের ইতিহাস খুবই সুপ্রাচীন। বই উদ্ভাবনের আরো আগে থেকেই গ্রন্থাগারের জন্ম। প্রাচীনকালের সবচেয়ে বিখ্যাত গ্রন্থাগার হচ্ছে আলেকজান্দ্রিয়ার গ্রন্থাগার। সাধারণ পাঠাগার গড়ে উঠে প্রথম রোমে। খ্রীস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতকের মধ্যে রোমে ২৫ টিরও বেশি গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠিত হয়। মুসলিম বিশ্বে কর্দোভা, বাগদাদেও বেশকিছু গ্রন্থাগার ছিলো।
গ্রন্থাগার ব্যাক্তিগত হতে পারে আনার রাষ্ট্রীয় হতে পারে। সাধারণত গ্রন্থাগার সবার জন্য উন্মুক্ত। ভৌগোলিক অবস্থান ও প্রাতিষ্ঠানিক নামের অনুসারে গ্রন্থাগারের ও নাম হতে পারে যেমনঃ জাতীয় গ্রন্থাগার, সাধারণ গ্রন্থাগার, বিদ্যালয় গ্রন্থাগার, গগণগ্রন্থাগার, ভ্রাম্যমাণ গ্রন্থাগার। বর্তমান বিশ্বে শিক্ষাপ্রসারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। স্কুলে বইপড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলে পাড়ায় পাড়ায় গ্রন্থাগার স্থাপন করা সহজ হবে। এতে সবাই সামাজিক অবক্ষয় রোধ সম্পর্কে বুঝবে
Nice😊