প্রতীকের আরিস্টটলের সময়কাল থেকে স্বল্প পরিসরে হলেও সাধারণ যুক্তিবিদ্যায়ও কমবেশি
কাকিবিদ্যার ইতিহাস সংক্ষিপ্ত। কেননা প্রতীকী যুক্তিবিদ্যার উদ্ভব আধুনিক যুগে। যদিও
প্রতীকের ব্যবহার দেখা গেছে। তবে একটি পৃথক ধারা হিসেবে এবং সম্পূর্ণরূপে গাণিতিক
কবিদ্যা হিসেবে যুক্তিবিদ্যায় প্রতীকের ব্যবহার হয়ে আসছে মূলত আধুনিক যুগ থেকেই।
জাতীয়ত, সাধারণ যুক্তিবিদ্যা যুক্তি প্রকাশের ক্ষেত্রে ভাষা ব্যবহার করে থাকে। অন্যদিকে,
|
প্রতীকী যুক্তিবিদ্যা ব্যবহার করে গ্রাহক প্রতীক। উদাহরণস্বরূপ সাধারণ যুক্তিবিদ্যার একটি
এক ক্রপ দেওয়া হলাে। যেমন
সকল পাখি হয় ডানাযুক্ত।
সকল কাক হয় পাখি।
সুতরাং সকল কাক হয় ডানাযুক্ত।
উপর্যুক্ত যুক্তিটিকেই প্রতীকী যুক্তিবিদ্যার গ্রাহক প্রতীক
দ্বারা প্রকাশ করলে এর আকারটি হবে
সকল M হয় P
সকল S হয় M
. সকল S হয় P
যুক্তিবিদ্যায় চতুর্থত, সাধারণ প্রতীক যুক্তিবিদ্যায় ব্যবহৃত হয় প্রতীক ব্যবহৃত হলেও তা হয় সীমিত পরিসরে। আর প্রতীকী
রও
বং
ই
নির্দেশের প্রতীক কেবল হিসেবে প্রতীকই শুধু ব্যবহৃত বর্ণ হয়ে ব্যবহৃত থাকে হয় ব্যাপকভাবে।। সাধারণ অন্যদিকে। যুক্তিবিদ্যায়, অর্থাৎ প্রতীকী প্রতীকী যুক্তিতে যুক্তিবিদ্যায় যুক্তিবিদ্যায় ব্যবহৃত শুধু পদ পদের যুক্তি পরিবর্তে বচনকে প্রকাশে
ণ।
যুক্তিবিদ্যায় জন্য প্রতীক নয়, যুক্তির ব্যবহারের আকার মাধ্যমে প্রদানেও আমরা বিভিন্ন একটি প্রতীক যুক্তিকে ব্যবহৃত প্রকাশ হয়। যেমন করতে বা, সাধারণ পারি
যদি
p হয় তাহলে q,
হবে এবং যদি r হয় তাহলে s
p অথবা r হয়েছে। হবে।
• q অথবা ৪ হবে।
0
10
Written by
wasim
wasim
4 years ago