| এবং সমমনিক থােজক (=), দ্বারা গঠিত বচনের আকারকে বলে বচনের সাধারণ বা।
নিয়েধক যােক্ক -), সংযৌগিক যােজক (), বৈকল্পিক যােজক (V), প্রাকল্পিক যােজক।
বনের সাধারণ বা অনি্দিষ্ট আকার এবং অপরটি হচ্ছে বচনের বিশেষ বা নির্দিষ্ট আকার।
প্রতীকী খুক্তিবিদ্যায় সাধারণত দুধরনের বচনাকারের উল্লেখ দেখা যায়। একটি হচ্ছে।
((d c1) b)a d -
bad-
A-bd
bcd
bdc
d-
কুগঠিত বচনাকার
নে বন সংস্থাপন করলে তা থেকে কোনােরপ অর্থপূর্ণ বচন পাওয়া যায় না। দৃষ্টান্ত
পরু্পরাকে বানাকারে বলা ঘায় না। কারণ এ ধরনের বচনাকারের অন্তর্গত বচনবর্ণের স্থলে।
প্রতীক পরস্পরাকে বলা হয় কুলাঠিত সূত্র (mal-formed formula)। এরূপ প্রতীকী।
সুগঠিত বচনাকার
হিসেবে নিয়ে সুগঠিত ও কুশঠিত কয়েকটি বচনাকার উল্লেখ করা হলো।
সংস্থাপন করলে তা থেকে অর্থপূর্ণ বচন পাওয়া যায়। অন্যদিকে নিয়ম বহির্ভূতভাবে গাঠত
হচ্ছে যার্থ ব্যনকার। কারণ এ ধরনের বচনাকারের অন্তর্গত বচনবর্ণের স্থলে কোনাে বচন
পরশ্রাকে বলা হয় 'সুগঠত সূত্র' (well-formad formula)। এরূপ প্রতীক পরম্পরাই
অনুসরণে পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হতে হয়। এদিক থেকে নিয়মসঙ্গতভাবে গঠিত প্রতীক
বলা যায় না। বচনাকার হতে হলে এর অন্তর্গত বচনবর্ণ ও সংযােজক চিহ্নকে নির্দিষ্ট নিয়ম
উল্লেখ্য যে, ব্যনাকার প্রতীক পরম্পরা হলেও যে কোনো প্রতীক পরম্পরাকেই বচনাকার
|
ल্ষণীয় যে, বচনের মতাে বচনাকারের সত্যমানও সত্যসারণী পদ্ধতির মাধ্যমে নির্ণয় করা
leter) ব্যবহত হয়ে থাকে। যেমন- p, q, r, s, t ইত্যাদি হচ্ছে বচনাকারের প্রতীক।
সাধারণত বচনাকারের প্রতীক হিসেবে হংরােজ বর্ণমালার ছােট হাতের অক্ষর ena
আসলে যৌগিক বচন নয়, বরং সেগুলাে হচ্ছে যৌগিক বচনাকার। প্রতীকী যুক্তিবিদ্যায়।
অধ্যায়নমূহে বচনের আলােচনায় সেসব যৌগিক বচন নিয়ে আলােচনা করেছি সেগুলাে।
| গাওয়া যয়, সেই বচনই কেবল সত্য বা মিথ্যা হতে পারে। কাজেই আমরা পূর্ববর্তী
0
9
Written by
soyed
soyed
4 years ago