satement

0 8

Statement

रনে সম্পর্কে ইতিপূর্বেই পূর্ববর্তী অধ্যায়সমূহে

ব্যাপকভাবে আলােচনা করা হয়েছে। কিন্তু

তারপরও বচনাকারের আলােচনায় প্রাসঙ্গিক হিসেবে বচনের স্বরূপ সম্পর্কে আলােচনা করা

হলো। আধুনিক যুক্তিবিদদের মতে, সাধারণভাবে কোনাে অর্থপূর্ণ উক্তির ভাষায় প্রকাশিত

রূপই হচ্ছে বচন, যা মূলত কোনাে বিশেষ ব্যক্তি বা বস্তু সম্পর্কে প্রযােজ্য হয়ে থাকে

যেমন, 'রাসেল হন বিশ্লেষণী দার্শনিক'- এ বক্তব্যে রাসেল নামের একজন বিশেষ বিশ্লেষণী

দশানিকের কথা ব্যক্ত হয়েছে। কাজেই এটি একটি বচন। প্রতীকী যুক্তিবিদ্যায় সাধারণত

কনের প্রতীক হিসেবে ইংরেজি বর্ণমালার বড় হাতের অক্ষর (captial letter) ব্যবহৃত ইয়ে

কে। যেমন- P,Q,R,S,T ইত্যাদি হচ্ছে বচনের প্রতীক। সত্যসারণী পদ্ধতির মাধ্যমে

মমরা এসব বচনের সত্যমান নির্ণয় করে থাকি।

বচনাকার

Statement-form

আকারকে নির্দেশ করে থাকি। বচনাকার হলাে সত্যাপেক্ষ চিহ্ন বা যােজক সংবলিত

বচনের আকারকেই মূলত বচনাকার বলা হয়। সাধারণত বচনাকার বলতে আমরা যৌগিক

প পাওয়া যায়। অর্থাৎ বচনবর্ণ ও সত্যাপেক্ষ চিহ্ন বা যােজক দ্বারা গঠিত প্রতীক

কনবার্ণের সমষ্টি, যার মধ্যে কোনাে বচন থাকে না। তবে এক্ষেত্রে বচনবর্ণ অপসারণ করলে।

পরস্পরাই (sequence of symbols) হলাে বচনাকার। এক্ষেত্রে সত্যাপেক্ষ চিহ্ন হচ্ছে।

সংযােজক প্রতীক, যা বর্ণসমষ্টিকে সংযুক্ত করে। যেমন, "প্লেটো ও অ্যারিস্টটল হন গ্রিসের

অধিবাসী, এই বচনটির প্রতীকী রূপ হলাে p १। এখানে p ও q হচ্ছে বচনবর্ণ এবং ()

সংযােজক প্রতীকটি হচ্ছে সত্যাপেক্ষ চিহ্ন। কাজেই বলা যায়, বচনবর্ণ ও সংযােজক চিহ্ন

1
$ 0.00

Comments